সিদ্ধিরগঞ্জে মাইক্রোবাসে তুলে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
Published: 9th, November 2025 GMT
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সিদ্ধিরগঞ্জে মাইক্রোবাসে তুলে এক তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলাটি করেন। গত শুক্রবার দুপুরে জালকুড়ি দশপাইপ এলাকায় সড়কে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে বলে তিনি মামলায় উল্লেখ করেন।
মামলার আসামিরা হলেন মো. শফিক (২৪), সাইদুল ইসলাম (৫৯), নাজমুল হোসেন (২১), শামসু মিয়া (২৮), ফয়সাল আহমেদ (২৪), রাশেদ মিয়া (২২)। তবে এখনো পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মামলার সংক্ষিপ্ত এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামিরা তাদের গ্রামের বাড়ির পূর্বপরিচিত। ২০১৭ সালে তরুণীর মা ২০ শতাংশ জমি বন্ধক রেখে আসামি শফিকের কাছে স্ট্যাম্প স্বাক্ষর করে চার লাখ টাকা ঋণ নেন। পরে তাঁর মা সৌদি আরবে চলে যান। তিনি সৌদি আরব থেকে ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ঋণের টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু আসামি শফিক তাঁর মাকে স্ট্যাম্প ফেরত দিতে টালবাহানা শুরু করেন। ওই বিষয়কে কেন্দ্র করে তাঁর সঙ্গে আসামির বিরোধ চলে আসছে। একাধিকবার সালিসে বিষয়টির সমাধানের চেষ্টা করা হলেও মানেননি আসামিরা। গত শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে আসামি শফিক মুঠোফোনে কল করে স্ট্যাম্প ফেরত দেবে বলে বাদীকে ডেকে নেন। তখন শফিক জানান, স্ট্যাম্পটি তাঁর বোনের বাসায় আছে। তখন তাঁর কথামতো মাইক্রোবাসে উঠলে তিন আসামি তাঁকে ধর্ষণ করেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনুর আলম প্রথম আলোকে বলেন, ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে। ওই তরুণীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আস ম র
এছাড়াও পড়ুন:
সিদ্ধিরগঞ্জে মাইক্রোবাসে তুলে তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা
নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার সিদ্ধিরগঞ্জে মাইক্রোবাসে তুলে এক তরুণীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের অভিযোগে মামলা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাতে ভুক্তভোগী তরুণী বাদী হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলাটি করেন। গত শুক্রবার দুপুরে জালকুড়ি দশপাইপ এলাকায় সড়কে ধর্ষণের ঘটনা ঘটে বলে তিনি মামলায় উল্লেখ করেন।
মামলার আসামিরা হলেন মো. শফিক (২৪), সাইদুল ইসলাম (৫৯), নাজমুল হোসেন (২১), শামসু মিয়া (২৮), ফয়সাল আহমেদ (২৪), রাশেদ মিয়া (২২)। তবে এখনো পুলিশ কাউকে গ্রেপ্তার করতে পারেনি।
মামলার সংক্ষিপ্ত এজাহার সূত্রে জানা গেছে, আসামিরা তাদের গ্রামের বাড়ির পূর্বপরিচিত। ২০১৭ সালে তরুণীর মা ২০ শতাংশ জমি বন্ধক রেখে আসামি শফিকের কাছে স্ট্যাম্প স্বাক্ষর করে চার লাখ টাকা ঋণ নেন। পরে তাঁর মা সৌদি আরবে চলে যান। তিনি সৌদি আরব থেকে ২০১৭ সাল থেকে ২০২২ সালের মধ্যে বিভিন্ন সময়ে ঋণের টাকা পরিশোধ করেন। কিন্তু আসামি শফিক তাঁর মাকে স্ট্যাম্প ফেরত দিতে টালবাহানা শুরু করেন। ওই বিষয়কে কেন্দ্র করে তাঁর সঙ্গে আসামির বিরোধ চলে আসছে। একাধিকবার সালিসে বিষয়টির সমাধানের চেষ্টা করা হলেও মানেননি আসামিরা। গত শুক্রবার বেলা ১১টার দিকে আসামি শফিক মুঠোফোনে কল করে স্ট্যাম্প ফেরত দেবে বলে বাদীকে ডেকে নেন। তখন শফিক জানান, স্ট্যাম্পটি তাঁর বোনের বাসায় আছে। তখন তাঁর কথামতো মাইক্রোবাসে উঠলে তিন আসামি তাঁকে ধর্ষণ করেন।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ শাহীনুর আলম প্রথম আলোকে বলেন, ধর্ষণের মামলা করা হয়েছে। ওই তরুণীকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ঘটনায় জড়িত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।