মালয়েশিয়ায় তিন দিনের সরকারি সফর শেষে দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।
বুধবার (১৩ আগস্ট) রাত ৯টা ১০ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে প্রধান উপদেষ্টা ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী ফ্লাইটটি।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
আরো পড়ুন:
ঢাকার উদ্দেশে কুয়ালালামপুর ছেড়েছেন প্রধান উপদেষ্টা
জনগণের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে আমরা প্রতিশ্রুতিবদ্ধ: প্রধান উপদেষ্টা
এর আগে বুধবার মালয়েশিয়ার স্থানীয় সময় সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বাংলাদেশ বিমানের একটি বিশেষ ফ্লাইটে ড.
গত সোমবার (১১ আগস্ট) মালয়েশিয়ায় পৌঁছান প্রধান উপদেষ্টা। সফরে তিনি মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশ নেন। এই বৈঠকের পর দুই দেশের মধ্যে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক সই করা হয়।
সফরের প্রধান উপদেষ্টা মালয়েশিয়ার ইউনিভার্সিটি কেবাংসান থেকে তার সম্মানসূচক ডক্টরেট ডিগ্রি গ্রহণ।
বুধবার (১৩ আগস্ট) সকালে বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত একটি বিশেষ সমাবর্তন অনুষ্ঠানে তাকে সামাজিক ব্যবসায় অবদানের জন্য এই ডিগ্রি দেওয়া হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর তুয়াঙ্কু মুহরিজ ইবনে আলমারহুম তুয়ানকু মুনাওইর তার হাতে এই সম্মাননা তুলে দেন।
এছাড়া প্রধান উপদেষ্টা মালয়েশিয়ার মন্ত্রী, শীর্ষস্থানীয় শিল্পপতি ও বিভিন্ন ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে বৈঠক করেন এবং প্রবাসীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন।
ঢাকা/এসবি
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে