বাজারে চাহিদা বাড়তেই বেড়ে গেল ডিমের দাম। ১০ দিনের ব্যবধানে ডিমের দাম ডজনে ২০ টাকা বেড়েছে। বিক্রেতারা বলছেন, হঠাৎ করে ডিমের এই মূল্যবৃদ্ধির কয়েকটি কারণের মধ্যে রয়েছে মাছ ও সবজির চড়া দাম। সব ধরনের মাছ ও সবজির দাম বেড়ে যাওয়ায় নিম্ন ও স্বল্প আয়ের মানুষ ডিমের প্রতি বেশি ঝুঁকেছেন। এতে বাজারে ডিমের চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় বেড়েছে দামও। আর উৎপাদকেরা বলছেন, কিছু খামার বন্ধ হয়ে যাওয়ায় উৎপাদনও কমে গেছে।
বাজারে এখন প্রতি ডজন ডিমের দাম ১৪০ থেকে ১৫০ টাকা। এর মধ্যে ১৪০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে সাদা ডিম আর ১৫০ টাকা বাদামি রঙের ডিম। ১০ দিন আগেও প্রতি ডজন ডিমের দাম ছিল ১২০ থেকে ১৩০ টাকা। বিক্রেতারা বলছেন, ৮–১০ দিনের ব্যবধানে বাজারে হঠাৎ করে ডিমের চাহিদা বেড়ে গেছে। চাহিদার তুলনায় সরবরাহ কম। বিক্রেতারা বলছেন, বাজারে সবজি ও মাছের দাম অনেক বেশি। তাই নিম্ন আয়ের অনেক মানুষ বাধ্য হয়ে মাছ ও সবজির বদলে ডিমে বেশি আগ্রহী হয়েছেন।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য অনুসারে, দেশে দৈনিক সাড়ে ৪ কোটি থেকে ৫ কোটি পিস ডিম উৎপাদিত হয়। ডিমের চাহিদাও ৫ কোটি পিসের আশপাশে। ফলে কোনো কারণে হঠাৎ করে ডিমের চাহিদা বেড়ে গেলে বা সরবরাহ কমে গেলে তাতে ডিমের দামে তার তাৎক্ষণিক প্রভাব পড়ে।
গতকাল বুধবার রাজধানীর মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেট, টাউন হল বাজার, আগারগাঁও, তালতলা ও কারওয়ান বাজার ঘুরে ডিমের দাম সম্পর্কে খোঁজ নেন এই প্রতিবেদক। এ সময় এসব বাজারে বিক্রেতা ও কয়েকজন ক্রেতার সঙ্গে কথা হয়। তাঁরা ডিমের হঠাৎ মূল্যবৃদ্ধির উল্লিখিত কারণের কথা জানান। বিক্রেতারা আরও বলেন, বাজারে এখন ৮০ থেকে ১০০ টাকার নিচে তেমন কোনো সবজি পাওয়া যাচ্ছে না। মাছ–মুরগির দামও বেশি। এ কারণে নিম্ন ও স্বল্প আয়ের মানুষের একটি বড় অংশ ডিমের প্রতি ঝুঁকেছেন। তাতে চাহিদা কিছুটা বেড়ে গেছে।
কৃষি মার্কেটের মুরগি ও ডিম বিক্রেতা মো.
গত বছরও সেপ্টেম্বর-অক্টোবর মাসে বাজারে ডিমের দাম অনেক বেড়ে গিয়েছিল। ওই সময় প্রতি ডজন ডিমের দাম ওঠে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকায়। তারই একপর্যায়ে ডিমের যৌক্তিক দাম নির্ধারণ এবং বাজার তদারকি শুরু করে সরকার। পাশাপাশি তখন বিদেশ থেকে ডিম আমদানিরও অনুমতি দেওয়া হয়। এরপর দাম কমতে শুরু করে।
কোন পর্যায়ে কত দরদাম
কৃষি বিপণন অধিদপ্তর গত বছরের সেপ্টেম্বরে ডিমের যৌক্তিক মূল্য নির্ধারণ করে দেয়। তখন উৎপাদন পর্যায়ে প্রতিটি ডিমের যৌক্তিক দাম ধরা হয় ১০ টাকা ৫৮ পয়সা। অর্থাৎ এ দামে উৎপাদনকারীরা পাইকারি ব্যবসায়ীদের কাছে ডিম বিক্রি করবেন। একই সঙ্গে পাইকারি পর্যায়ে প্রতি পিস ডিমের যৌক্তিক দাম ১১ টাকা ১ পয়সা ও খুচরায় তা ১১ টাকা ৮৭ পয়সা নির্ধারণ করা হয়। সেই হিসাবে খুচরা পর্যায়ে এক ডজন ডিমের দাম হওয়ার কথা ১৪২ টাকা ৪৪ পয়সা। বর্তমানে বাজারে এক ডজন ডিম বিক্রি হচ্ছে ১৫০ টাকায়। তবে গত কয়েক মাসে ডিম বিক্রি হয় ১২০ থেকে ১৩০ টাকায়।
রাজধানীর কাপ্তানবাজারের পাইকারি ডিম ব্যবসায়ী মাসুদুর রহমান জানান, গতকাল তিনি রংপুরের খামার থেকে প্রতি পিস ডিম কিনেছেন ১০ টাকা ৭০ পয়সায়। এরপর ওই ডিম ঢাকায় আনতে পরিবহন ব্যয়সহ সব মিলিয়ে খরচ হয় ১১ টাকা ১০ পয়সা। খুচরা ব্যবসায়ীদের কাছে তিনি প্রতি পিস ডিম ১১ টাকা ৩০ পয়সায় বিক্রি করেছেন। আর খুচরায় সেই ডিম বিক্রি হচ্ছে সাড়ে ১২ টাকায়।
কেন দাম বাড়ছে
বাংলাদেশ এগ প্রডিউসারস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তাহের আহমেদ সিদ্দিকী প্রথম আলোকে বলেন, ‘আমাদের হিসাবে সাম্প্রতিক সময়ে ডিমের উৎপাদন প্রায় ২০ শতাংশ কমেছে। ডিম উৎপাদনকারী বেশ কিছু খামার বন্ধ হয়ে গেছে। এতে মুরগির সংখ্যা ও ডিমের উৎপাদন কমেছে।’ তবে ডিমের উৎপাদন ব্যয় আগের মতোই আছে বলে জানান তিনি।
প্রান্তিক খামারিদের সংগঠন বাংলাদেশ পোলট্রি অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সুমন হাওলাদার বলেন, গত সাত মাস যে দামে ডিম বিক্রি হয়েছে, সেটি যৌক্তিক দাম ছিল না। গত সাত মাস খামারিরা ৭ থেকে ৮ টাকায় প্রতি পিস ডিম বিক্রি করেছেন। অথচ এই ডিমের উৎপাদন খরচ ন্যূনতম ১০ টাকা। দীর্ঘ সময় ধরে উৎপাদকেরা অনেকটা কম দামে কিংবা লোকসানে ডিম বিক্রি করেছেন। এতে অনেক খামার বন্ধও হয়েছে। এখন চাহিদা বৃদ্ধি পাওয়ায় খামারিরাও দাম বাড়িয়েছেন।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের খামার শাখার এক কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করে বলেন, সারা বছরের তুলনায় বর্ষার এই মৌসুমে ডিমের চাহিদা বেশি থাকে। কারণ, এ সময় বাজারে সবজি ও মাছের দাম বেশি থাকে। এতে ডিমের চাহিদা বেড়ে যায়; যার প্রভাব পড়ে দামে। ওই কর্মকর্তা আরও জানান, প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর ডিমের যে মূল্য নির্ধারণ করেছে, তার চেয়ে অনেক কম দামে সারা বছর খামারিরা ডিম বিক্রি করেছেন। এতে অনেকে লোকসানে ছিলেন। এখন মূল্যবৃদ্ধির পরও যৌক্তিক মূল্যের কাছাকাছিই রয়েছে ডিমের দাম।
এদিকে ডিমের দাম বাড়ায় অসুবিধায় পড়েছেন ভোক্তারা; বিশেষ করে নিম্ন ও সীমিত আয়ের মানুষেরা এ নিয়ে ক্ষোভের কথা জানিয়েছেন। রাজধানীর মোহাম্মদপুরে একটি বস্তিতে থাকেন রিকশাচালক ময়েজউদ্দীন। তিনি বলেন, ‘আমার আয় দিয়ে মাছ-মুরগি সেভাবে কিনতে পারি না। এ জন্য বেশির ভাগ সময় ডিম কিনি। এখন ডিমের দামও বেড়ে গেল।’
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ডজন ড ম র দ ম ১৫০ ট ক পর য য় ১১ ট ক কর ছ ন বলছ ন
এছাড়াও পড়ুন:
ল্যাপটপের বিক্রি বেড়েছে, অন্য পণ্যের দাম অপরিবর্তিত
রাজধানীর প্রযুক্তিপণ্যের বাজারে এ সপ্তাহে দামের তেমন কোনো পরিবর্তন হয়নি। বাজার ঘুরে দেখা গেছে, ল্যাপটপ, কম্পিউটার এক্সেসরিজসহ বিভিন্ন প্রযুক্তিপণ্যের দাম গত সপ্তাহের মতোই রয়েছে। তবে ডেস্কটপ কম্পিউটারের তুলনায় ল্যাপটপের চাহিদা বেড়েছে। একাধিক প্রতিষ্ঠানের বিক্রেতা জানিয়েছেন, শিক্ষার্থীদের মধ্যে নতুন ল্যাপটপ কেনার প্রবণতা বেড়েছে। আর এ ক্ষেত্রে মাঝারি দামের মডেলগুলো চাহিদার শীর্ষে রয়েছে। ঢাকার একাধিক কম্পিউটারবাজার ঘুরে কম্পিউটারের যন্ত্রাংশের দাম সংগ্রহ করা হয়েছে।
প্রসেসর
ইন্টেল: কোর আলট্রা ৯ ২৮৫কে ৫.৭০ গিগাহার্টজ (গি.হা.) ৭২ হাজার টাকা, কোর আই-৯ ৬.০০ গি.হা. ১৪ প্রজন্ম র্যাপ্টর লেক রিফ্রেশ ৫৩ হাজার ৫০০ টাকা, কোর আলট্রা ৭ ২৬৫কে (৫.৫ গি.হা.) ৪৪ হাজার ৫০০ টাকা, কোর আই-৭ ৫.৬০ গি.হা. ১৪ প্রজন্ম ৪৪ হাজার ৫০০ টাকা, কোর আই-৭ ৫.৪০ গি.হা. ১৩ প্রজন্ম ৪০ হাজার টাকা, কোর আলট্রা-৫ ২৪৫ কেএফ (৫.২ গি.হা.) ৩৪ হাজার ৫০০ টাকা, কোর আই-৫ (৫.৩০ গি.হা.) ১৪ প্রজন্ম ২৯ হাজার টাকা, কোর আই-৫ (৪.৬০ গি.হা.) ১৩ প্রজন্ম ২০ হাজার ৫০০ টাকা এবং কোর আই-৩ (৪.৫০ গি.হা.) ১৩ প্রজন্ম ১৩ হাজার ৫০০ টাকা।
এএমডি: রাইজেন-৯ ৭৯০০এক্স ৪.৭০-৫.৬০ গি.হা. ৩৯ হাজার টাকা, রাইজেন-৭ ৫৭০০জি ৩.৮- ৪.৬ গি.হা. ১৫ হাজার টাকা, রাইজেন-৭ ৭৭০০এক্স ৪.৫০-৫.৪০ গি.হা. ৩৩ হাজার টাকা এবং রাইজেন-৫ ৫৬০০জি ৩.৯০-৪.৪০ গি.হা. ১৪ হাজার ৮০০ টাকা।
মাদারবোর্ড
আসুস: ইএক্স-এইচ৬১০এম-ভি৩ ডিডিআর-৪ ৯ হাজার ৮০০ টাকা, টাফ গেমিং বি৫৫০এম প্লাস ডিডিআর-৪ ১৯ হাজার ৩০০ টাকা।
গিগাবাইট: গিগাবাইট বি৭৬০এম গেমিং এক্স ডিডিআর-৪ ইন্টেল মাদারবোর্ড ২০ হাজার ২০০ টাকা, গিগাবাইট বি৪৫০এম ডিএস৩এইচ ভি২ ডিডিআর-৪ এএমডি মাদারবোর্ড ১১ হাজার টাকা।
এমএসআই: প্রো এইচ ৬১০ এম-জি (ডিডিআর-৪) ১১ হাজার টাকা, বি৪৫০এম-এ প্রো ম্যাক্স ৮ হাজার টাকা।
র্যাম
ট্রান্সসেন্ড: জেটর্যাম ৪ জিবি (ডিডিআর ৪) ৩২০০ মেগাহার্টজ ২ হাজার ১০০ টাকা, জেটর্যাম ৮ জিবি (ডিডিআর ৪) ৩২০০ মেগাহার্টজ ৩ হাজার টাকা, জেটর্যাম ৮ জিবি (ডিডিআর ৪) ৩২০০ মেগাহার্টজ ৮ হাজার টাকা।
করসায়ার: ভেনজিন্স এলপিএক্স ৩২০০ মেগাহার্টজ (ডিডিআর ৪) ৮ জিবি ৩ হাজার ৫০০ টাকা, ভেনজিন্স এলপিএক্স ৩২০০ মেগাহার্টজ (ডিডিআর ৪) ১৬ জিবি ৫ হাজার ৮০০ টাকা।
জিস্কিল: ট্রাইডেন্ট জেড ৩২০০ মেগাহার্টজ ৮ জিবি (ডিডিআর ৪) ৪ হাজার ১০০ টাকা।
টুইনমস: ডিডিআর-৩ ১৬০০ বাস ৪ জিবি ১ হাজার ৬০০ টাকা, ডিডিআর-৪ ৪ জিবি ২৪০০ মেগাহার্টজ ১ হাজার ৩০০ টাকা, ডিডিআর-৩ ১৬০০ বাস ৮ জিবি ১ হাজার ৯৯০ টাকা, ডিডিআর-৪ ২৪০০ মেগাহার্টজ ৮ জিবি ২ হাজার ৩০০ টাকা।
হার্ডডিস্ক ড্রাইভ (এইচডিডি)
সিগেট: বারাকুডা৩৫ ৭২০০ আরপিএম সাটা ২ টে.বা. ৯ হাজার ২০০ টাকা।
তোশিবা: ২ টে.বা. তোশিবা পি৩০০ ৭২০০ আরপিএম ৭ হাজার ৬০০ টাকা, ৪ টে.বা. তোশিবা এক্স৩০০ ৭২০০ আরপিএম ১৭ হাজার টাকা।
সলিড স্টেট ড্রাইভ (এসএসডি)
স্যামসাং: ৮৭০ ইভো ৫০০ জিবি সাটা-৩ ৭ হাজার ২০০ টাকা, ৯৮০ এনভিএমই ৫০০ জিবি ৭ হাজার ৩০০ টাকা, ৯৭০ ইভো প্লাস ৫০০ জিবি ৭ হাজার ৮০০ টাকা, ৯৮০ প্রো ৫০০ জিবি এনভিএমই পিসিআইই জেন৪ ৯ হাজার ২০০ টাকা।
এইচপি: এস৭০০ ১২০ জিবি ২ হাজার টাকা, এস৭০০ প্রো ১২৮ জিবি ২ হাজার ৮০০ টাকা, এস৭০০ ২৫০ জিবি ৩ হাজার ৩০০ টাকা, ইএক্স৯০০ ৫০০ জিবি ৪ হাজার ৩০০ টাকা।
বহনযোগ্য হার্ডডিস্ক
ওয়েস্টার্ন ডিজিটাল: মাই পাসপোর্ট ১ টে.বা. ৭ হাজার টাকা, মাই পাসপোর্ট ২ টে.বা. ৮ হাজার ৭০০ টাকা, মাই পাসপোর্ট ৪ টে.বা. ১৩ হাজার টাকা।
তোশিবা: ক্যানভিও বেসিক এ৫ ২ টে.বা. ৯ হাজার ৫০০ টাকা।
এডেটা: এইচডি ৩৩০ ৪ টে.বা. ১৭ হাজার ২০০ টাকা।
ট্রান্সসেন্ড: স্টোরজেট ২৫এইচ৩ ১ টে.বা. ৭ হাজার ৮০০ টাকা, স্টোরজেট ২৫এইচ৩ ২ টে.বা. ৯ হাজার ৭০০ টাকা, স্টোরজেট ২৫এইচ৩পি ৪ টে.বা. ১৬ হাজার টাকা।
মনিটর
আসুস: ভিপি২২৯এইচএফ ২২ ইঞ্চি ১২ হাজার ৮০০ টাকা, ভিএ২৪৯এইচজি ২৪ ইঞ্চি ১৬ হাজার টাকা, টাফ গেমিং সিরিজ ৫ ভিজি২৫৯কিউ৫এ ২৪.৫ ইঞ্চি ২৪ হাজার টাকা।
এইচপি: ১৯.৫ ইঞ্চি পি২০৪ভি ১৩ হাজার টাকা, ২২ ইঞ্চি এম২২এফ ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, ২৪ ইঞ্চি এম২৪এফ ২০ হাজার টাকা, ২৪ ইঞ্চি ৫ ৫২৪এসএইচ ২০ হাজার ৮০০ টাকা।
ডেল: ১৯.৫ ইঞ্চি ডি২০২০এইচ ১০ হাজার ৫০০ টাকা, ২২ ইঞ্চি এসই২২২২এইচ ১৩ হাজার ৫০০ টাকা।
এমএসআই: প্রো এমপি২২৩ ২২ ইঞ্চি ১১ হাজার ২০০ টাকা, প্রো এমপি২২৫ ২২ ইঞ্চি ১২ হাজার ৮০০ টাকা, প্রো এমপি২৫১ ২৪.৫ ইঞ্চি ১৯ হাজার ৫০০ টাকা।
এলজি: ২৪এমএস৫৭০বি-বি ২৪ ইঞ্চি ২৯ হাজার ৫০০ টাকা, ২২এমকে৬০০এম ২১.৫ ইঞ্চি ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, ২২এমকে৬০০এম ২১.৫ ইঞ্চি ১৫ হাজার ৫০০ টাকা, আলট্রাগিয়ার ২৭জিএস৬৫এফ-বি ২৭ ইঞ্চি ৪০ হাজার টাকা।
স্যামসাং: এলএস২৪ডি৩০০জিএডাব্লিউ ২৪ ইঞ্চি ১৬ হাজার ৭০০ টাকা, ওডিসি জি৫ ২৭ ইঞ্চি ৪০ হাজার ৮০০ টাকা।
গ্রাফিকস কার্ড
গিগাবাইট: জিটি ১০৩০ ২ জিবি ১০ হাজার টাকা, আরটিএক্স ৩০৫০ উইন্ডফোর্স ওসি ভি২ ৬জিবি ২৭ হাজার টাকা এবং আরটিএক্স ৩০৫০ উইন্ডফোর্স ওসি ভি২ ৮ জিবি ২৯ হাজার টাকা।
আসুস: জিফোর্স জিটি ৭১০ ইভিও ২জিবি ৬ হাজার ৮০০ টাকা, ডুয়াল আরটিএক্স ৩০৫০ ৬ জিবি ২৮ হাজার ৫০০ টাকা, ডুয়াল আরটিএক্স ৩০৫০ ভি২ ৮ জিবি ৩৩ হাজার টাকা।
এমএসআই: জিফোর্স আরটিএক্স ৫০৮০ ১৬জি ইন্সপায়ার ৩এক্স ওসি প্লাস ১৬ জিবি ১ লাখ ৯০ হাজার টাকা, আরটিএক্স ৩০৫০ ভেন্টাস ২এক্স ৬জি ওসি ৬জিবি ২৭ হাজার ৫০০ টাকা, আরটিএক্স ৩০৬০ ভেন্টাস ওসি ১২ জিবি ৪২ হাজার টাকা, আরটিএক্স ৪০৬০ ভেন্টাস ওসি ১৬ জিবি ৬৫ হাজার টাকা।
কি-বোর্ড
লজিটেক: কে১২০ ৭৭০ টাকা, কে৩৮০ মাল্টি ডিভাইস ব্লুটুথ ৩ হাজার ৩০০ টাকা, কে২৭০ ওয়্যারলেস ২ হাজার ৬৫০ টাকা।
এফোরটেক: কেআরএস-৮২ ৮৫০ টাকা, এফকে১১ ৯৫০ টাকা, এফবিকে২৫ ব্লুটুথ ও ইউএসবি ১ হাজার ৭০০ টাকা।
হ্যাভিট: কেবি২৭১ আলট্রা থিন ৫০০ টাকা, কেবি২৭৫এল গেমিং ৯২০ টাকা, কেবি৪৮৮এল গেমিং ১ হাজার ৫০ টাকা, কেবি ৪৮৭এল গেমিং ১ হাজার ৩৬০ টাকা।
রয়েল ক্লুজ: আরকে৭১ ডুয়াল মোড গেমিং ৩ হাজার ৯০০ টাকা, আরকে ৮৪ ট্রাই মোড গেমিং ৪ হাজার ৯০০ টাকা।
প্রিন্টার
এইচপি: স্মার্ট ট্যাঙ্ক ৫৮০ অল-ইন-ওয়ান কালার ইঙ্ক ১৯ হাজার টাকা, লেজার ১০০৮এ সিঙ্গেল ফাংশন ১৩ হাজার টাকা।
এপসন: ইকোট্যাঙ্ক এল৩২১০ ১৮ হাজার টাকা (রঙিন), ইকোট্যাঙ্ক এল৩২৫০ ১৯ হাজার ৫০০ টাকা (রঙিন)।
ক্যানন: পিক্সমা জি১০১০ (রঙিন) ১৪ হাজার ৫০০ টাকা, ইমেজক্লাস এলবিপি৬০৩০ লেজার প্রিন্টার (সাদা-কালো) ১৭ হাজার ৩০০ টাকা, ইমেজক্লাস এলবিপি৬০৩০ডব্লিউ লেজার প্রিন্টার (সাদা-কালো) ১৯ হাজার ৫০০ টাকা।
কেসিং
১ হাজার টাকা থেকে ৩৮ হাজার ৮০০ টাকা।
ইউপিএস
ম্যাক্সগ্রিন: এমজি সিলভার (৬৫০ ভিএ) ৩ হাজার ৩০০ টাকা, এমজি-এলআই-ইএপি (১২০০ ভিএ) ৬ হাজার ৭৫০ টাকা।
অ্যাপোলো: ১০৬৫ এ/১০৬৫ (৬৫০ ভিএ) ৩ হাজার ৫০০ টাকা, ১১২০এফ (১২০০ভিএ) ৬ হাজার ৬০০ টাকা ও ১২৪০ (২০০০ ভিএ) ১১ হাজার ৮০০ টাকা।
ডিজিটাল এক্স: ৬৫০ ভিএ ৩ হাজার ২০০ টাকা, ৮৫০ ভিএ ৪ হাজার ১০০ টাকা।
পাওয়ার গার্ড: ১২০০ ভিএ সিএস অফলাইন ৬ হাজার ৮০০ টাকা।
অ্যান্টিভাইরাস
ক্যাসপারস্কি: ক্যাসপারস্কি স্ট্যান্ডার্ড ১ ব্যবহারকারী অ্যান্টিভাইরাস (১ বছর) ৬০০ টাকা, ক্যাসপারস্কি স্ট্যান্ডার্ড ৩ ব্যবহারকারী অ্যান্টিভাইরাস (১ বছর) ১ হাজার ২২৫ টাকা, ক্যাসপারস্কি টোটাল সিকিউরিটি ১ ব্যবহারকারী (১ বছর) ১ হাজার টাকা।
ইসেট: এনওডি৩২ অ্যান্টিভাইরাস ১ ব্যবহারকারী (১ বছর) ৪৫০ টাকা, ইন্টারনেট সিকিউরিটি ১ ব্যবহারকারী (৩ বছর) ১ হাজার ১৫০ টাকা, স্মার্ট সিকিউরিটি প্রিমিয়াম ১ ব্যবহারকারী (১ বছর) ২ হাজার ২৫০ টাকা।
বিটডিফেন্ডার: ইন্টারনেট সিকিউরিটি ১ ব্যবহারকারী (১ বছর) ৫৭৫ টাকা, টোটাল সিকিউরিটি ১ ব্যবহারকারী (১ বছর) ৮৫০ টাকা।
প্যান্ডা: ডোম অ্যাডভান্স ১ ব্যবহারকারী (১ বছর) ৬০০ টাকা, ডোম অ্যাডভান্স ইন্টারনেট সিকিউরিটি ৩ ব্যবহারকারী (১ বছর) ১ হাজার ৩০০ টাকা।
রাউটার
টিপি-লিংক: টিএল-ডব্লিউআর৮৪০এন ৩০০ এমবিপিএস ইথারনেট সিঙ্গেল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ১ হাজার ৫০০ টাকা, আর্চার সি২০ এসি৭৫০ এমবিপিএস ইথারনেট ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ২ হাজার ৪০০ টাকা, আর্চার সি৬৪ ওয়্যারলেস অ্যান্ড ইথারনেট ডুয়াল-ব্যান্ড এসি১২০০ এমবিপিএস গিগাবিট ৩ হাজার ২০০ টাকা।
ডি-লিংক: ডিআইআর-৬১৫ জেড১ ৩০০ এমবিপিএস ইথারনেট সিঙ্গেল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ১ হাজার ১০০ টাকা, ডিআইআর-৮৪১ এসি১২০০ এমবিপিএস গিগাবিট ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ২ হাজার ৫০০ টাকা।
টেন্ডা: এফ৩ ৩০০ এমবিপিএস ইথারনেট সিঙ্গেল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ১ হাজার ৩০০ টাকা, এফ৬ এন৩০০ এমবিপিএস ইথারনেট সিঙ্গেল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ১ হাজার ৫০০ টাকা।
আসুস: আরটি-এন১২+ ৩০০ এমবিপিএস ইথারনেট সিঙ্গেল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই ২ হাজার ৩০০ টাকা, আরটি-এএক্স৫২ এএক্স১৮০০ এমবিপিএস গিগাবিট ডুয়াল-ব্যান্ড ওয়াই-ফাই৬ ৭ হাজার ৩০০ টাকা।
এখানে শুধু যন্ত্রাংশের দাম দেওয়া হয়েছে। পুরো কম্পিউটার কেনার ক্ষেত্রে সার্ভিস চার্জ সংযোজিত হবে। ঢাকার বিভিন্ন বাজার থেকে সংগৃহীত যন্ত্রাংশের দামে হেরফের হতে পারে।