‘ক্লোজআপ ওয়ান’ দিয়ে ক্যারিয়ার শুরু করেন তিনি। গানের আয়োজনটি শেষ হওয়ার পরে সবাই যখন এককভাবে ক্যারিয়ার এগিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করছিলেন, তখন সবার মধ্যে অনেকটা এগিয়ে ছিলেন এই তরুণ গায়ক। অল্প সময়ের মধ্যে নিজস্ব একটা দর্শক তৈরি করতে পেরেছিলেন গায়ক মশিউর রহমান রিংকু। মেধা ও প্রজ্ঞা দিয়ে সংগীত অঙ্গনে যখন আলাদা করে পথচলা শুরু, তখনই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। সরে যান গান থেকে। আলোচিত রিংকুর পরের গল্প যেন হতাশা আর হাহাকারে ভরা।

‘ভুল বুঝে চলে যাও, যত খুশি ব্যথা দাও, সব ব্যথা নীরবে সইব বন্ধুরে তোমার লেখা গান আমি গাইব’, কখনো গানটি শুনলে বা গানটির কথা উঠলেই সংগীতশিল্পী রিংকুর কথা মনে পড়ে। রিংকু টেলিভিশন লাইভ বা মঞ্চে দরদ দিয়ে গানটি গাইতেন। শ্রোতারা বুঁদ হয়ে থাকতেন গানে। এমন যত্ন নিয়েই আরও অনেক গান রিংকুর দখলে ছিল। গানটির কথা বলার বিশেষ কারণ, গানটি গাওয়ার সময় হঠাৎ করেই থেমে যেতেন রিংকু।

অসুস্থতা নিয়েই ঢাকায় এসেছিলেন গায়ক রিংকু.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ