পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
Published: 25th, September 2025 GMT
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শাহবাজ শরিফ।
বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) নিউইয়র্কে এ বৈঠক হয়। বাংলাদেশ সময় রাত পৌনে ৩টার দিকে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইংয়ের ফেসবুক পেজে এ তথ্য জানানো হয়।
আরো পড়ুন:
টেকসই অর্থনীতি গড়ে তুলতে বিশ্বনেতাদের প্রতি প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
ট্রাম্পকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ প্রধান উপদেষ্টার
বৈঠকে দুই নেতা দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। তবে বিস্তারিত কিছু জানানো হয়নি।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে নিউইয়র্কে অবস্থানরত প্রধান উপদেষ্টা ব্যস্ত সময় পার করছেন।
বুধবার পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ছাড়াও কসোভোর প্রেসিডেন্ট ভিউসা ওসমানির সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। একই দিনে বৈঠক করেন ক্লাব ডি মাদ্রিদের প্রেসিডেন্ট ও স্লোভেনিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট দানিলো তুর্কের সঙ্গে। প্রধান উপদেষ্টাকে সংগঠনের সদস্য হওয়ার আমন্ত্রণও জানান দানিলো।
এ বছর প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গী হয়েছেন দেশের ছয় রাজনীতিক। তাদের মধ্যে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের, জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ডা.
সফরসূচি অনুযায়ী, প্রধান উপদেষ্টা ২৬ সেপ্টেম্বর সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে ভাষণ দেবেন।
এ বছর ৮০ বছর পূর্ণ করছে জাতিসংঘ। এবারের সাধারণ অধিবেশনের প্রতিপাদ্য: ‘বেটার টুগেদার: এইট্টি ইয়ারস অ্যান্ড মোর ফর পিস, ডেভেলপমেন্ট অ্যান্ড হিউম্যান রাইটস।’
ঢাকা/ইভা
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে