বাংলাদেশ সফর করলেন টেলিনরের সিইও, কথা বললেন গ্রাহকের সঙ্গে
Published: 30th, September 2025 GMT
বাংলাদেশ সফর করলেন টেলিনর গ্রুপের প্রেসিডেন্ট ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) বেনেডিক্টে শিলব্রেড ফাসমার। এ সপ্তাহে প্রথমবারের মতো আনুষ্ঠানিকভাবে তিনি বাংলাদেশ সফর করেন বলে জানানো হয়েছে এক বিজ্ঞপ্তিতে।
বাংলাদেশের শীর্ষ মোবাইল অপারেটর গ্রামীণফোনের মালিকদের একটি টেলিনর। তাদের শেয়ারই সবচেয়ে বেশি। গ্রামীণফোন বিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে, টেলিনরের সিইওর বাংলাদেশ সফর এ দেশের মানুষের প্রতি টেলিনরের আন্তরিক প্রতিশ্রুতির প্রতিফলন। বেনেডিক্টের প্রথম গন্তব্য ছিল বাজার; যেখানে তিনি পরিবেশক, খুচরা বিক্রেতা ও গ্রাহকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেন।
বেনেডিক্ট পরিবেশক, খুচরা বিক্রেতা ও গ্রাহকদের অভিজ্ঞতা, চ্যালেঞ্জ ও আকাঙ্ক্ষাগুলো মনোযোগ দিয়ে শোনেন। টেলিনরের অন্যতম লক্ষ্য গ্রাহকদের প্রয়োজন বোঝা।
বিজ্ঞপ্তিতে টেলিনরের সিইও বেনেডিক্টে শিলব্রেডকে উদ্ধৃত করে বলা হয়, টেলিনরের সবচেয়ে গতিশীল বাজারগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ একটি। গ্রাহকদের সঙ্গে সরাসরি কথা বলে এবং গ্রামীণফোনের সহকর্মী ও অংশীদারদের সঙ্গে সময় কাটিয়ে তিনি উপলব্ধি করেছেন, সংযোগ বা কানেকটিভিটি কীভাবে একটি সমাজজুড়ে সম্ভাবনার দুয়ার খুলে দিচ্ছে।
গ্রামীণফোনের সিইও ইয়াসির আজমান বলেন, গ্রুপ সিইও হিসেবে বেনেডিক্টের প্রথম বাংলাদেশ সফরে তাঁকে স্বাগত জানাতে পেরে গ্রামীণফোন গর্বিত।
বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সফরকালে বাংলাদেশের ব্যবসায়ী নেতা এবং গ্রামীণফোনের এন্টারপ্রাইজ গ্রাহকদের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেন বেনেডিক্টে। এ সময় বাংলাদেশের ডিজিটাল অগ্রগতির অংশীদার হিসেবে টেলিনরের ভূমিকা ও প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেন তিনি। টেলিনরের সিইও গ্রামীণফোন কর্মীদের সঙ্গেও সময় কাটান এবং অফিসে ঘুরে ঘুরে কর্মীদের সঙ্গে সরাসরি দেখা করেন।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: ল দ শ সফর গ র হকদ র
এছাড়াও পড়ুন:
মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৯
রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কয়েকটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় বুধবার দিনভর বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তিনটি ছুরি, দুটি ধারালো চাকু, দুটি লোহার রড, একটি সাইকেল ও ৩০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।
বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে নিয়মিত মামলা, মাদক মামলা, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী রয়েছে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হীরা (১৯), রফিক (২১), আবদুর রহমান (৩৯), নাবিদ হাসান ওরফে চয়ন (২৬), খোকন (৩১), মনসুর (৩৫), জুয়েল (৩২), সানজু (২২), মিলন (৪২), শাওন (৩৬), নোয়াজ শরীফ (২৮), সেলিম (৩৪), আসাদুজ্জামান ওরফে ইমন (২৩), আনোয়ার হোসেন (৩৬), সজল (৩০), বরকত গাজী (২৮), জুয়েল (৩৮), আরমান (৩০), বাদল (৩৮), কোরবান (২৮), নয়ন (২৭), মাসরুফ (২৩), আল আমিন (২৭), রাকিব (১৮), মিলন (২৫), ওয়াজিদ (৩৬), এরশাদ (২৫), ছালাম ওরফে সামাদ (৩৭) ও দিলসার (৩০)।