৬ ঘণ্টা পর ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক
Published: 1st, October 2025 GMT
শারদীয় দুর্গাপূজায় টানা চার দিনের ছুটিকে কেন্দ্র করে রাজধানী ও আশপাশের এলাকা থেকে গ্রামের পথে মানুষের ঢল নেমেছে। ফলে নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁওয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বুধবার (১ অক্টোবর) সকাল ৮টা থেকে তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়।
দুপুর পর্যন্ত কাচঁপুর থেকে মেঘনা টোলপ্লাজা পর্যন্ত প্রায় ১৪ কিলোমিটার যানজট ছিল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেষ্টায় দুপুর ২টার দিকে এই সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
আরো পড়ুন:
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-মেয়ে নিহত
৯০ ঘণ্টা পর চাঁপাইনবাবগঞ্জ থেকে দূরপাল্লার বাস চলাচল শুরু
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী বলেন, “বৈরী আবহাওয়া ও ছুটির কারণে সড়কে স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় কয়েকগুণ বেশি গাড়ির চাপ বেড়েছে। ফলে যানবাহনের গতি কমে দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়। দুপুরের পর সড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়েছে।”
যাত্রী সোহেল মিয়া জানান, “পূজার ছুটি শুরু হওয়ায় সবাই গ্রামের বাড়ি যাচ্ছেন। অন্যান্য দিনে সাইনবোর্ড থেকে মেঘনা টোলপ্লাজা পর্যন্ত যেতে আধাঘণ্টা সময় লাগে, আজ সেখানে তিন থেকে চার ঘণ্টা সময় লেগেছে।”
যাত্রী শিলা রানী দাস বলেন, “প্রতি বছর পূজার ছুটিতে আমরা গ্রামে যাই। এ বছর যানজট এত ভয়াবহ যে, কখন পৌঁছাতে পারব সেটি নিয়েই দুশ্চিন্তায় আছি।”
কাঁচপুর হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আব্দুল কাদের জিলানী বলেন বলেন, “আমরা বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করেছি। এখন যান চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে।”
ঢাকা/অনিক/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সড়ক পর বহন য নজট য নজট য নজট
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে