সাতক্ষীরায় সাংবাদিকের বাড়ি থেকে ৪০ ভরি স্বর্ণালংকার চুরি
Published: 2nd, October 2025 GMT
সাতক্ষীরায় আর টিভির জেলা প্রতিনিধি সিনিয়র সাংবাদিক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তীর বাড়িতে চুরি হয়েছে।
বুধবার (১ অক্টোবর) রাতে শহরের মেহেদীবাগ এলাকায় অবস্থিত তার বাড়ির দরজার তালা ভেঙে ৪০ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ ৮ লাখ টাকাসহ বিভিন্ন মালালাম লুট করে নিয়ে যায় চোররা। রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন সাতক্ষীরা সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপারসহ অন্য কর্মকর্তারা।
আরো পড়ুন:
দুপুরে নিখোঁজ, রাতে বাড়ির পাশের ডোবায় মিলল স্কুলছাত্রীর মরদেহ
পাথরঘাটায় ৪০ কেজি হরিণের মাংস জব্দ
রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী সাংবাদিকতার পাশাপাশি সাতক্ষীরার ভোমরা স্থলবন্ধরের আমদানি ও রপ্তানিকরাক একজন ব্যবসায়ী। তিনি মেসার্স রোহিত এন্টারপ্রাইজের মালিক।
সাংবাদিক রামকৃষ্ণ চক্রবর্তী জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে পরিবারের সদস্যদের নিয়ে তিনি বিভিন্ন মণ্ডপ পরিদর্শনে গিয়েছিলেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে বাড়ি ফিরে তিনি দেখেন- প্রধান গেটসহ সব ঘরের তালা ভাঙা। চোরেরা নগদ আট লাখ টাকা এবং ৪০ ভরি স্বর্ণালংকারসহ মোট এক কোটি টাকারও বেশি মূল্যের মালামাল চুরি করে নিয়ে গেছে।
সাতক্ষীরা সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শামীনুল হক বলেন, “রাতেই ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি। চুরির ঘটনায় জড়িতদের শনাক্ত করে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা চলছে।”
গত মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টম্বর) সন্ধ্যায় সাতক্ষীরা শহরের উত্তর কাটিয়ায় শহীদ নাজমুল সরণির পিপি চন্দ্র জুয়েলার্সের মালিক গৌতম চন্দ্রের নারিকলেতলা এলাকার বাড়িতে চুরি হয়। সেখান থেকে চোররা ৬৫ ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ দেড় লাখ টাকাসহ বিভিন্ন মালামাল নিয়ে যায় বলে অভিযোগ ওঠে।
ঢাকা/শাহীন/মাসুদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর অভ য গ স বর ণ ল ক র
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে