পঞ্চগড় জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি ও জেলা শিল্পকলা একাডেমির সাবেক সাধারণ সম্পাদক আবু তোয়বুর রহমানকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। 

সোমবার (২০ জানুয়ারি) বিকেলে পঞ্চগড় শহরের চৌরঙ্গী মোড় জনতা ব্যাংকের সামনে থেকে সদর থানা পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে। পরে তাকে আদালতের মাধ্যমে জেল হাজতে পাঠানো হয়। তিনি অভ্যুত্থান পরবর্তী দুটি মামলার এজাহারভূক্ত আসামি।

পুলিশ জানান, গত বছরের ১৯ জুলাইয়ের মারামারির ঘটনায় ১৮ আগস্ট পঞ্চগড় সদর থানায় যুবদল নেতা নুর ইসলাম দীপু ১১ জনকে আসামি করে মামলা করেন। সেই মামলায় ৪ নম্বর আসামি আবু তোয়বুর রহমান। এ মামলায় তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

আরো পড়ুন:

চট্টগ্রাম ওয়াসার ২ কর্মচারীকে পুলিশে সোপর্দ

কুমারখালীতে ভ্যানচালক হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার ৪

পঞ্চগড় সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম মাসুদ পারভেজ জানান, বাকি আসামিদের ধরতে পুলিশ তৎপর রয়েছে।
 

ঢাকা/নাঈম/বকুল 

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আওয় ম ল গ

এছাড়াও পড়ুন:

৪,৫০০ কোটি টাকা রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে দুদক

ভারতের আদানি গ্রুপের সঙ্গে বিদ্যুৎ আমদানি চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার রাজস্ব ক্ষতির অভিযোগ অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সচিব আহমদ কায়কাউসের বিরুদ্ধে অভিযোগটি অনুসন্ধানের দায়িত্ব পেয়েছেন দুদকের প্রধান কার্যালয়ের উপপরিচালক রেজাউল করিম। গতকাল বুধবার এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন। 

দুদক গত ১৬ এপ্রিল এ নিয়ে আদেশ জারি করলেও গতকালই বিষয়টি জানাজানি হয়। দুদকের আদেশে বলা হয়েছে, সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ, বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড ও জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে (এনবিআর) পাশ কাটিয়ে আদানির সঙ্গে চুক্তি করে সরকারের সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি দিয়েছেন আহমদ কায়কাউস। সুষ্ঠু অনুসন্ধানের স্বার্থে এ চুক্তি-সংক্রান্ত কাগজপত্র খতিয়ে দেখা প্রয়োজন। এ জন্য চুক্তির শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত যাবতীয় নথিপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি, বিদ্যুৎ কেনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা-কর্মচারীর নাম, পদবি, বর্তমান ঠিকানা এবং এ নিয়ে কোনো বিভাগীয় তদন্ত করা হয়েছে কিনা– খতিয়ে দেখতে হবে।   

আদানি গ্রুপের কাছ থেকে বিদ্যুৎ আমদানির চুক্তিটি শুরু থেকেই বিতর্কিত। ২৫ বছরের এ চুক্তির পদে পদে রয়েছে অসমতা। চুক্তিতে এমন অনেক শর্ত রয়েছে, যেগুলোর কারণে ২৫ বছরে প্রায় ৩ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা বাড়তি নিয়ে যাবে আদানি। 

সম্পর্কিত নিবন্ধ