সিনেমায় আসা নিয়ে অপুর প্রশ্ন, যা বললেন ফারহান
Published: 1st, February 2025 GMT
দুইজন দুই প্ল্যাটফর্মের তারকা শিল্পী। একজন বড়পর্দার অন্যজন ছোটপর্দার। তবে অপু বিশ্বাসকে বর্তমানে অভিনয়ে কম দেখা গেলেও মুশফিক আর ফারহান এখন ছোটপর্দার সবচেয়ে জনপ্রিয় শিল্পীদের একজন। তার নাটক মানেই দর্শকের আলাদা আগ্রহ।
শুক্রবার রাতে বাংলাদেশ মেকাপ আর্টিস্ট অ্যাসোসিয়েশন আয়োজিত একটি অ্যাওয়ার্ড অনুষ্ঠানে এই দুই তারকাকে পাওয়া গেলে এক মঞ্চে। এসময় দুজন দুজনের হাত থেকে সন্মাননা গ্রহণ করেন।
অপু বিশ্বাস বলেন, ‘অবসর সময়ে মুশফিক আর ফারহানের নাটক আমি দেখি। তার অভিনয় আমাকে মুগ্ধ করে। তিনি খুব মিষ্টি একটা মানুষ।’ এরপর ফারহানকে প্রশ্ন ছুড়ে অপু বলেন, ‘ফারহান, আপনি সিনেমায় আসেন না কেনো?’ অপুর প্রশ্ন শুনে মাথা নাড়িয়ে হেসে সম্মতি জানান ফারহান।
পরে মাইক্রোফোন হাতে নিয়ে অপু বিশ্বাসের উদ্দেশ্যে মুশফিক বলেন, ‘আপনাকে ধন্যবাদ ম্যাম। এতো ব্যস্ততার মাঝে আপনি আমার কাজ দেখেন এটা শুনে আমি আনন্দিত। এছাড়া আপনার মত গুণী একজন অভিনেত্রীর মুখ থেকে দুই লাইন প্রশংসা আমার জন্য বড় পাওয়া।’
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
পুরো আসনের ফল বাতিল করতে পারবে ইসি, ফিরছে ‘না’ ভোট
জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিনাপ্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার পথ বন্ধ করতে ‘না’ ভোটের বিধান চালু করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এছাড়া, ইসি চাইলে পুরো আসনের ফল বাতিল করতে পারবে।
সোমবার (১১ আগস্ট) কমিশন সভা শেষে এসব সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
তিনি বলেছেন, “যদি কোনো আসনে একজন প্রার্থী থাকে, তাকে বিনা ভোটে নির্বাচিত ঘোষণা করা হবে না। কোনো আসনে যদি একজন প্রার্থী হয়, তাহলে তাকেও নির্বাচনে যেতে হবে। তার বিপক্ষ ‘না’ প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবে। সেখানে যদি ‘না’ হেরে যায়, তাহলে আর ভোট হবে না। তখন ব্যক্তি প্রার্থী বিবেচিত হবে।”
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, “নির্বাচনের ফলাফল স্থগিত ও বাতিল নিয়ে যে বিধানগুলো ছিল, পুরো আসনের নির্বাচন বাতিল করার বা ফলাফল বাতিল করার যে সক্ষমতা সীমিত করা হয়েছিল, সেটা পুনঃস্থাপন করা হয়েছে। ইসি অবস্থা বুঝে এক বা একাধিক কেন্দ্র বা পুরো আসনের ফলাফল বাতিল করতে পারবে।”
বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, গণমাধ্যমকর্মীরা ভোট গণনার সময় উপস্থিত থাকতে পারবেন। তবে, সেক্ষেত্রে গণনা শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পুরোটা সময় থাকতে হবে। মাঝপথে বের হয়ে যাওয়া যাবে না।
জাতীয় নির্বাচনে এক আসনে দুইজন প্রার্থী সমান ভোট পেলে আগে লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করার বিধান ছিল। কমিশন সেটা থেকে সরে এসেছে।
নির্বাচন কমিশনার বলেছেন, “এক্ষেত্রে পুনঃনির্বাচন হবে। সংসদ সদস্যের ক্ষেত্রে লটারির বিধান রাখা উচিত বলে কমিশন মনে করে না।”
নির্বাচনে প্রার্থীদের ব্যয়ের বিষয়টি আরো সুনির্দিষ্ট করা হয়েছে, আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, “আগে ব্যক্তি পর্যায়ে ১০ লাখ, প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে ৫০ লাখ অনুদান নিতে পারত, এখন সেটাকে ৫০ লাখ করা হয়েছে। তবে, শর্ত দেওয়া হয়েছে, ব্যাংক অ্যঅকাউন্টের মাধ্যমে এই লেনদেন হতে হবে। সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির ট্যাক্স রিটার্নে এটা দেখাতে হবে।”
তিনি জানান, বৈঠকের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জোটবদ্ধভাবে ভোট করতে হলে প্রত্যেকটি দলকে নিজ দলের প্রতীকে নির্বাচন করতে হবে।
ঢাকা/রফিক