বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের ওপর হামলার প্রতিবাদে তিতুমীরে বিক্ষোভ
Published: 27th, February 2025 GMT
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ওপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শিক্ষার্থীদের হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছেন রাজধানীর সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ১২টায় কলেজের প্রধান ফটকের সামনে এ প্রতিবাদী মিছিল করেন শিক্ষার্থীরা। এ সময় তারা ‘শিক্ষা সিন্ডিকেট, একসাথে চলে না’, ‘ঢাবির সিন্ডিকেট, মানি না মানবো না’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন।
বিক্ষোভকারী শিক্ষার্থীরা বলেন, সারা দেশ যখন উওাল, তখন এই বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদেরই আমরা রাস্তায় পেয়েছি। আমরা দেখেছি, জুলাই আন্দোলনে ১৮ তারিখের পর যখন হলগুলো বন্ধ হয়ে যায়, তখন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরাই আন্দোলনকে সচল রেখেছে। কিন্তু আমরা দেখতে পেয়েছি, নতুন দলের কমিটিতে সার্বিক বিবেচনা করা হয়নি। আমার স্বৈরাচার আমলের মতো করা এ হামলার তীব্র নিন্দা জানাই।
আরো পড়ুন:
শেরপুরে হামলার ঘটনায় আহত বিএনপি নেতার মৃত্যু
শেরপুরে বিএনপি নেতাসহ ৩ জনকে কুপিয়ে আহত
শিক্ষার্থীরা আরো বলেন, গতকাল বুধবার নারীদের ওপরও হামলা করা হয়েছে, যা খুবই নিন্দনীয় কাজ। কিন্তু জুলাই আন্দোলনে নারীদের অংশগ্রহণও ছিল ব্যাপক। সেই নারীদের ওপর তারা হামলা করেছে। আমরা ঢাবি কেন্দ্রীকতা মানি না।
বুধবার (২৬ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মধুর ক্যান্টিনে ‘গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদ’ গঠনের সময় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের প্রতিনিধিত্ব নিশ্চিতের জেরে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের মধ্যে বাকবিতণ্ডা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে আটজন শিক্ষার্থী আহত হন। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের নারী শিক্ষার্থীরা হেনস্তার শিকার হয়েছেন বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঢাকা/হাফছা/মেহেদী
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
জেরুজালেমের মার্কিন দূতাবাসের কর্মীদের নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার নির্দেশ
ইরান ক্ষেপণাস্ত্র হামলা অব্যাহত রাখায় কর্মীদের নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দিয়েছে জেরুজালেমে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস। এছাড়া কর্মীরা চাইলে তাদের পরিবারের সদস্যদের ইসরায়েলের বাইরে পাঠাতে পারবে বলে জানিয়েছে পররাষ্ট্র দপ্তর।
যদিও এই মুহূর্তে ইসরায়েলের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরটি বন্ধ রয়েছে।
কাজেই এখন যদি কেউ ইসরায়েল ছাড়তে চান, তাহলে তার হাতে একমাত্র উপায় হল স্থলপথে জর্ডানের মতো প্রতিবেশি দেশে যাওয়া।
তবে, কর্মীদের নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নেওয়ার পরামর্শ দিলেও দূতাবাসের জরুরি পরিষেবা দেওয়া অব্যাহত রয়েছে বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা। সূত্র: বিবিসি