লোহাগাড়ায় বাস-অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ, যাত্রীর মৃত্যু
Published: 9th, May 2025 GMT
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে একজন নিহত হয়েছেন। তাঁর নাম মো. নাছির (৬০)। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টার দিকে মহাসড়কের লোহাগাড়া উপজেলা অংশের বার আউলিয়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
অটোরিকশার যাত্রী মো. নাছির উপজেলার পদুয়া ইউনিয়নের পূর্ব বাগমুয়া এলাকার আজিজুর রহমানের ছেলে। এ ঘটনায় অটোরিকশাচালক ও আরও এক যাত্রী আহত হয়েছেন। তাঁরা বর্তমানে চিকিৎসাধীন।
ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, আজ শুক্রবার সকালে বার আউলিয়া কলেজের সামনে কক্সবাজারমুখী একটি যাত্রীবাহী বাসের সঙ্গে বিপরীত দিক থেকে আসা সিএনজিচালিত অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে অটোরিকশাটি দুমড়েমুচড়ে যায়। এ সময় চালকসহ অটোরিকশাটির তিনজন যাত্রী গুরুতর আহত হন। স্থানীয় ব্যক্তিরা তাঁদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে চিকিৎসক নাছির নামের এক যাত্রীকে মৃত ঘোষণা করেন।
এ বিষয়ে দোহাজারী হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওমর ফারুক প্রথম আলোকে বলেন, দুর্ঘটনায় আহত তিনজনের মধ্যে একজনের মৃত্যু হয়েছে। দুর্ঘটনাকবলিত গাড়ি দুটি জব্দ করা হয়েছে। পরিবারের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ময়নাতদন্ত ছাড়াই নিহত ব্যক্তির লাশ হস্তান্তর করা হয়েছে।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
মোসাদের সঙ্গে জড়িত থাকার দায়ে ইরানে আরও একজনের ফাঁসি
ইরানে মোহাম্মদ আমিন মাহদাভি শায়েস্তেহ নামে একজনের ফাঁসি কার্যকর করা হয়েছে। ইসরায়েলের গোয়েন্দা সংস্থা মোসাদকে সহযোগিতা করার অভিযোগে তার মৃত্যুদণ্ড দিয়েছে ইরান। আধা সরকারি তাসনিম ও ফার্স বার্তা সংস্থা এ খবর নিশ্চিত করেছে। খবর আল জাজিরার
তাসনিম নিউজ এজেন্সি শায়েস্তেহকে ‘মোসাদ সংশ্লিষ্ট একটি সাইবার টিমের প্রধান’ হিসেবে বর্ণনা করেছে। তাকে ২০২৩ সালের শেষ দিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
গত ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের ওপর হামলা শুরু করার পর থেকে ইরানি কর্তৃপক্ষ ইসরায়েলের জন্য গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে অভিযুক্ত অন্তত তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে। প্রথম অভিযুক্তকে ১৬ জুন ভোরে এবং দ্বিতীয় অভিযুক্তকে ২২ জুলাই ফাঁসি দেওয়া হয়।
তবে তাদের বিরুদ্ধে আনা অভিযোগগুলো স্বাধীনভাবে যাচাই করতে পারেনি আল জাজিরা।
মানবাধিকার সংস্থাগুলো প্রায়ই ইরানে মৃত্যুদণ্ড কার্যকর এবং যথাযথ বিচারপ্রক্রিয়া অনুসরণ না করার প্রবণতার কঠোর সমালোচনা করে আসছে।