দেশের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় (গত বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার রাত ১২টা পর্যন্ত) অভিযান চালিয়ে পুলিশ ১ হাজার ৭৮২ জনকে গ্রেপ্তার করেছে।

শুক্রবার (২০ জুন) পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (মিডিয়া অ্যান্ড পিআর) ইনামুল হক সাগর এ তথ্য জানান।

তিনি জানান, গ্রেপ্তার হওয়া আসামির মধ্যে ১ হাজার ২০৩ জন গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ও মামলার আসামি। এছাড়া বিভিন্ন ঘটনায় ৫৭৯ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। অভিযানে একটি বিদেশি পিস্তল, একনলা বন্দুক ২টি, ৬টি এলজি (লাইটগান), ২১টি ধারালো অস্ত্র, ১টি লোহার কাঁচি, ২টি শাবল, ১টি কাঠের ও লোহার তৈরি থ্রি নট থ্রি রাইফেলের বাঁট ও ৯টি গুলি উদ্ধার করা হয়।

আরো পড়ুন:

চট্টগ্রামে ইসলামী আন্দোলনের নেতাকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে থানা ঘেরও

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনে হত্যা: বেরোবির শিক্ষক মাহমুদুল হক গ্রেপ্তার

এর আগের ২৪ ঘণ্টায় গত মঙ্গলবার রাত ১২টা থেকে বুধবার রাত ১২টা পর্যন্ত ১ হাজার ৫৪৭ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়।

ঢাকা/এমআর/এসবি

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

গাজায় ২০১৪ সালে নিহত হওয়া ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

লেফটেন্যান্ট হাদার গোল্ডিনের মরদেহ ফেরত পেয়েছে ইসরায়েল। ইসরায়েলি এই সেনা ২০১৪ সালে ফিলিস্তিনের গাজায় হামাসের সঙ্গে সংঘাতে নিহত হয়েছিলেন। তখন থেকে হাদারের মরদেহ গাজায় ছিল।

ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী জানিয়েছে, লেফটেন্যান্ট হাদার গোল্ডিন ২০১৪ সালের ১ আগস্ট নিহত হয়েছিলেন। তখন তাঁর বয়স ছিল ২৩ বছর। তিনি মা–বাবা, এক বোন, দুই ভাই এবং বাগদত্তা রেখে গিয়েছিলেন। রোববার হস্তান্তরের পর তাঁর মরদেহ আনুষ্ঠানিকভাবে শনাক্ত করা হয়েছে। এখন অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া আয়োজন করা হবে 

এদিকে হামাসের সশস্ত্র শাখার পক্ষ থেকে রোববার বলা হয়েছে, তারা ইসরায়েলের সঙ্গে চলমান যুদ্ধবিরতি চুক্তির শর্ত মেনে লেফটেন্যান্ট হাদারের মরদেহ হস্তান্তর করেছে।

যুদ্ধবিরতি চুক্তির প্রথম ধাপের শর্ত মেনে হামাসের হাতে আটক থাকা ২০ জন জীবিত জিম্মির সবাইকে হস্তান্তর করা হয়েছে। মারা যাওয়া ২৮ জিম্মির মধ্যে ২৪ জনের মরদেহ ফেরত পেয়েছে ইসরায়েল।

রোববার লেফটেন্যান্ট হাদারের বাবা সিমচা গোল্ডিন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘বিজয় মানে হলো—জিম্মিদের আর আমাদের সেনাদের ইসরায়েলে ফিরিয়ে আনা।’

আরও পড়ুনগাজায় গণহত্যার প্রমাণ মার্কিন গোয়েন্দা তথ্যে০৮ নভেম্বর ২০২৫

ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও দেশটির প্রেসিডেন্ট আইজ্যাক হারজোগ উভয়ে জানিয়েছেন, তাঁরা গত ১১ বছর ধরে নিজেদের দপ্তরে লেফটেন্যান্ট হাদারের ছবি রেখেছেন। নেতানিয়াহু বলেন, ‘তাঁকে দেশে ফিরিয়ে আনার বিষয়ে আমরা কখনোই হাল ছাড়িনি’।

আরও পড়ুনফিলিস্তিনি বন্দীকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, ইসরায়েলে সেনাবাহিনীর সাবেক প্রসিকিউটর গ্রেপ্তার০৪ নভেম্বর ২০২৫আরও পড়ুনইসরায়েলের ফেরত দেওয়া ফিলিস্তিনিদের মরদেহে নির্যাতনের চিহ্ন০১ নভেম্বর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ