আমিরাতের এক গবেষকের চার স্ত্রী, একশো’র বেশি সন্তান
Published: 23rd, September 2025 GMT
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য বিষয়ক এক গবেষক তার জীবনের গল্প শুনিয়ে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দিয়েছেন। ওই গবেষকের চার স্ত্রী এবং একশো’-এরও বেশি সন্তান রয়েছে। ওই গবেষকের নাম সাঈদ মুসবা আল কেতবি। সাঈদ তার জীবনের গল্প সম্প্রতি শারজাহ ফোরামে তুলে ধরেন।
তিনি বলেন, ‘‘আমি চারজনকে বিয়ে করেছি এবং আল্লাহ আমাকে একশ’-এরও বেশি সন্তানের আশীর্বাদ দিয়েছেন। আমি নিশ্চিত করি যে তারা যেন আল সান’ আ সম্পর্কে সচেতন হয়। সম্মান, পারিবারিক দায়িত্ব এবং আমাদের পূর্বপুরুষদের ঐতিহ্য সম্পর্কে জানতে ও শিখতে পারে।’’
আরো পড়ুন:
সৌদি আরবে ফেনীর যুবক অপহৃত, ভিডিও পাঠিয়ে ৫ লাখ টাকা দাবি
বাংলাদেশের মানুষের হৃদয়ে সৌদি আরবের বিশেষ স্থান রয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আল সান’আ হচ্ছে সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে চলে আসা একটি মূল্যবোধের সমষ্টি। এই রীতিতে বয়স্ক এবং নারীদের প্রতি সম্মান, অতিথি আপ্যায়নে উদারতা, বিনয়, সততা, সহনশীলতা এবং পরিবার, সম্প্রদায় ও জাতির প্রতি সদয় হওয়ার প্রতি জোর দেওয়া হয়।। এছাড়াও, এতে ঐতিহ্যবাহী পোশাক, আরবি ভাষা এবং অন্যান্য রীতিনীতি সংরক্ষণের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হয়।
উল্লেখ্য, চলতি মৌসুমে শারজাহ আন্তর্জাতিক বর্ণনাকারী ফোরামের ২৫তম আসর অনুষ্ঠিত হচ্ছে ‘ভ্রমণকারীদের গল্প’ প্রতিপাদ্য নিয়ে। এতে ৩৭টি দেশ থেকে ১২০ জনেরও বেশি গল্পকথক অংশ নিচ্ছেন।
সূত্র: গালফ নিউজ
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
পিঁপড়ার ভয়ে আত্মহত্যা
পিঁপড়ার ভয়ে আত্মহত্যা করেছেন ২৫ বছর বয়সী এক ভারতীয় তরুণী। তিনি সেই কথা লিখে গেছেন সুইসাইড নোটে। তেলঙ্গানার সাঙ্গারেড্ডি জেলায় এ ঘটনা ঘটেছে বলে শুক্রবার আনন্দবাজার অনলাইন জানিয়েছে।
তরুণীর বাড়ি থেকে পুলিশ উদ্ধার করেছে সেই সুইসাইড নোট। সেখানে তিনি লিখেছেন, “ওই পিঁপড়ার সঙ্গে আর থাকতে পারছি না।”
পুলিশ জানিয়েছে, ছোটবেলা থেকেই ওই তরুণী পিঁপড়াকে ভয় পেতেন। এই রোগকে বলা হয় মারমেকোফোবিয়া। এ জন্য তরুণী চিকিৎসকের পরামর্শও নিয়েছিলেন। স্থানীয় একটি হাসপাতালে কাউন্সেলিং চলেছিল তার। ২০২২ সালে তরুণীর বিয়ে হয়। তিন বছরের একটি কন্যাসন্তানও রয়েছে তার। গত মঙ্গলবার নিজের বাড়ি পরিষ্কার করবেন বলে কন্যাকে এক আত্মীয়ের বাড়িতে রেখে এসেছিলেন তিনি। বিকেলে স্বামী অফিস দেখে ফিরে দেখেন, ঘরের দরজা ভিতর থেকে বন্ধ। প্রতিবেশীদের ডেকে এনে ঘরের দরজা ভাঙেন তিনি। ভিতরে ঢুকে দেখেন, গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছেন তরুণী। একটি সুইসাইড নোটও দেখতে পান তরুণ। সেখানে লেখা, “ক্ষমা করো। এই পিঁপড়ার সঙ্গে আর থাকতে পারছি না। অন্বীকে (কন্যা) দেখো।”
পুলিশ আরো জানিয়েছে, ঘর পরিষ্কারের সময়ে সম্ভবত তরুণী আবার পিঁপড়া দেখতে পেয়েছিলেন। আর তাতেই এই চরম পদক্ষেপ নিয়েছিলেন তিনি।
ঢাকা/শাহেদ