বঙ্গোপসাগরে মাছ ধরা শেষে সেন্টমার্টিন ফেরার পথে দুইটি ফিশিং ট্রলারসহ ১৪ জন জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী সংগঠন আরাকান আর্মি।

মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) সকালে সেন্টমার্টিনের দক্ষিণ-পূর্ব বঙ্গোপসাগর থেকে ট্রলার দুইটি আটক করে রাখাইনের নাইক্ষ্যংদিয়া এলাকায় নিয়ে যায় তারা। ধরে নিয়ে যাওয়া ট্রলার দুইটির মালিক টেকনাফ পৌরসভার কায়ুকখালী ঘাটের মো.

কালাম ও সৈয়দ আহমদ।

আরাকান আর্মির পরিচালিত ‘গ্লোবাল আরাকান নেটওয়ার্ক’ নামের একটি ওয়েবসাইটে মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টার দিকে ছবিসহ আটকের তথ্য প্রকাশ করা হয়। সেখানে দাবি করা হয়েছে, বাংলাদেশি ট্রলার দুইটি মিয়ানমারের জলসীমায় অবৈধভাবে মাছ ধরার কারণে আটক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে টেকনাফ কায়ুকখালী ঘাট বোট মালিক সমিতির সভাপতি সাজেদ আহমেদ বলেন, “এখনো আমাদের ঘাটের অনেক ট্রলার ফেরেনি। তাই সঠিকভাবে বিস্তারিত বলা যাচ্ছে না।”

টেকনাফ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ এহেসান উদ্দিন বলেন, “দুইটি ট্রলারসহ ১৪ জেলেকে আরাকান আর্মি সাগর থেকে ধরে নিয়ে গেছে বলে খবর পেয়েছি। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। তারা প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিচ্ছে।”

ঢাকা/তারেকুর/মাসুদ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর আর ক ন আর ম

এছাড়াও পড়ুন:

মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ২৯

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কয়েকটি অপরাধপ্রবণ এলাকায় বুধবার দিনভর বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অভিযোগে ২৯ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে তিনটি ছুরি, দুটি ধারালো চাকু, দুটি লোহার রড, একটি সাইকেল ও ৩০ গ্রাম হেরোইন উদ্ধার করা হয়।

বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের মধ্যে নিয়মিত মামলা, মাদক মামলা, পরোয়ানাভুক্ত আসামি ও বিভিন্ন অপরাধে জড়িত অপরাধী রয়েছে।

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন হীরা (১৯), রফিক (২১), আবদুর রহমান (৩৯), নাবিদ হাসান ওরফে চয়ন (২৬), খোকন (৩১), মনসুর (৩৫), জুয়েল (৩২), সানজু (২২), মিলন (৪২), শাওন (৩৬), নোয়াজ শরীফ (২৮), সেলিম (৩৪), আসাদুজ্জামান ওরফে ইমন (২৩), আনোয়ার হোসেন (৩৬), সজল (৩০), বরকত গাজী (২৮), জুয়েল (৩৮), আরমান (৩০), বাদল (৩৮), কোরবান (২৮), নয়ন (২৭), মাসরুফ (২৩), আল আমিন (২৭), রাকিব (১৮), মিলন (২৫), ওয়াজিদ (৩৬), এরশাদ (২৫), ছালাম ওরফে সামাদ (৩৭) ও দিলসার (৩০)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ