দশমীর সাজে সবেকিয়ানার সঙ্গে একটু টুইস্ট আনতে পারেন
Published: 2nd, October 2025 GMT
দশমীর সাজে সাবেকিয়ানার সঙ্গে হাল ফ্যাশনের টুইস্ট যোগ করতে পারেন। শাড়ির সঙ্গে ব্লাউজের পরিবর্তে টপস এসে গেছে। এমনকি শাড়ির সঙ্গে আপনার টপকে স্বাচ্ছন্দ্যে মেলাতে পারবেন। শুধু তাই নয়, আপনি সহজেই শার্ট, টি-শার্ট এবং কুর্তির সঙ্গে ব্লাউজগুলো মিলিয়ে নিতে পারেন।
টার্টেল নেক
টার্টল নেক ক্রপ টপ থাকলে শাড়ির সঙ্গে মিলিয়ে পরার চেষ্টা করুন। আপনি একটি সাধারণ টপের সঙ্গে একটি প্রিন্টেড শাড়ি মিলিয়ে নিতে পারেন। এ ছাড়া স্লিভলেস যে কোনও টপ বেছে নিতে পারেন। ভি নেক টি-শার্টের সঙ্গেও শাড়ি পরা যায়।
শার্টের সঙ্গে
সাদা বা কালো রঙের কলার শার্ট পরে নিতে পারেন। এতে খুব আড়ম্বরপূর্ণ দেখাবে আপনাকে। এর সঙ্গে, আপনি আপনার হাতে লম্বা কানের দুল এবং একটি ঘড়ি ক্যারি করতে পারেন। তবে খেয়াল রাখবেন শার্ট যেন শাড়ির সঙ্গে মানানসই হয়।
আরো পড়ুন:
ফ্যাক্ট চেকের কারণে গুজবকারীরা গুজব ছড়াতে ব্যর্থ হয়েছে: আনসার ভিডিপি মহাপরিচালক
কেউ সম্প্রীতির বন্ধন নস্যাৎ করতে পারবে না: ডিআইজি আমিনুল
কুর্তির সঙ্গে
কুর্তির সঙ্গে শাড়ি খুব কমই পরা হয়, তবে এই চেহারাটি বেশ ইউনিক এবং স্টাইলিশ দেখায়। এটিতে, আপনার শাড়ির প্লিটগুলিও ভালভাবে বজায় থাকে এবং আপনি স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারেন। শাড়ি এবং কুর্তির সমন্বয় আপনাকে এথনিক পোশাকের সাজেও খুব আধুনিক দেখায়।
শাড়ি পরলে চোখে ভারী মেকআপ নিতে পারেন। আর ঠোঁটে লাগাতে পারেন ন্যুড, পিচ, বারগেন্ডি, হালকা গোলাপি ও বেরিস কালারের লিপস্টিক। তবে রাতের সাজ গ্লসি ভাব জাগিয়ে তুলতে পারেন। বিজয়া দশমীতে দুর্গার লুক ফুটিয়ে তুলতে চাইলে মাথায় পরতে পারেন শোলার চূড়া কিংবা মুকুট।
দশমীর সাজকে পূর্ণতা দিতে পরতে পারেন টিপ। স্বস্তিক চিহ্ন, শিউলিসহ নানা ফুল, লতা-পাতা, মাছ, ময়ূর আঁকা টিপও পরতে পারেন। শাড়ির সঙ্গে বড় আকারের টিপ কিন্তু বেশ মানায়।
শাড়ির সঙ্গে সাবেকি গহনা হতে পারে সঙ্গী। কানপাশা, বড় ঝুমকা শাড়ির সঙ্গে মানাবে। হাতে পরতে পারেন গোলাপ বালা, চুড়ি কিংবা চুড়। গলায় সীতাহার, মালা, নেকলেস পরে নিন ইচ্ছেমতো।
ঢাকা/লিপি
.উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
বাস ধুয়েমুছে চালকের সহকারী ওয়াশরুমে গিয়েছিলেন, ফিরে দেখেন আগুন জ্বলছে
ঢাকার সাভার উপজেলার সড়কে দাঁড়িয়ে থাকা একটি মিনিবাসে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আজ সোমবার ভোরে আশুলিয়ায় বেরন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় বাসটির অধিকাংশ আসন পুড়ে গেছে।
চালক ও স্থানীয় বাসিন্দাদের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রোববার যাত্রী পরিবহন শেষে রাতে আশুলিয়ার বেরন এলাকায় সড়কের পাশে গ্রামীণ পরিবহন নামের মিনিবাস দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। ভোর চারটার দিকে চালকের সহকারী বাসটি ধুয়েমুছে টয়লেটে যান। ফিরে এসে তিনি দেখেন বাসটিতে আগুন জ্বলছে। পরে আশপাশের লোকজন পানি দিয়ে দ্রুত আগুন নিভিয়ে ফেলেন।
আরও পড়ুননারায়ণগঞ্জে গভীর রাতে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন, তাপে চালক জেগে ওঠায় রক্ষা১ ঘণ্টা আগেচালক মো. পিন্টু প্রথম আলোকে বলেন, ‘প্রতি রাতেই ওই এলাকায় গাড়ি রাখি। এরপর ভোর পাঁচটায় গাড়ি বাইর করি। কাইল রাইতে হেলপার বাস পরিষ্কার কইরা ওয়াশরুমে গেছে, এরপর আইসা দেখে আগুন জ্বলতাছে। তখন পৌনে পাঁচটার মতো বাজে। বাসের সব সিট (আসন) পুইড়া গেছে। এটা ৩২ সিটের গাড়ি। দুই লাখ টাকার মতো ক্ষতি হইছে।’
দ্রুত আগুন নেভানো সম্ভব হলেও কয়েকটি আসন পুড়ে গেছে বলে জানান আশুলিয়া থানার পরিদর্শক (অপারেশন) সফিকুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘যিনি বা যাঁরা ঘটনাটি ঘটিয়েছেন, তাঁদের আইনের আওতায় আনার চেষ্টা চলছে।’