কাজাখস্তানকে ৫-১ গোলে উড়িয়ে এশিয়ান হকি ফেডারেশন (এএইচএফ) কাপে শুভসূচনা  করেছিল বাংলাদেশ। জাকার্তায় আজ স্বাগতিক ইন্দোনেশিয়াকে ৩-২গোলে হারিয়ে দ্বিতীয় জয় পেয়েছে টুর্নামেন্টের টানা চারবারের চ্যাম্পিয়নরা।

বাংলাদেশ জয়সূচক গোলটি পেয়েছে ম্যাচ শেষ হওয়ার ২১ সেকেন্ড আগে। ড্র করতে করতে শেষ পর্যন্ত ফজলে রাব্বির ফিল্ড গোলে স্বস্তি নিয়েই মাঠ ছেড়েছে মামুন উর রশিদের দল।

প্রথম কোয়ার্টারে গোল পায়নি বাংলাদেশ। দ্বিতীয় কোয়ার্টারে ওবায়দুল হোসেনের ফিল্ড গোলের পর গত ম্যাচের সেরা খেলোয়াড় সোহানুর রহমানের পেনাল্টি কর্নার গোলে হয় ২-০।

আরও পড়ুনদুই ভাইয়ের ঘুমে জাগরণে শুধুই হকি০৮ এপ্রিল ২০২৫

পরপরই ৪ মিনিটের ব্যবধানে দুটি ফিল্ড গোল করে ম্যাচে ফিরে আসে ইন্দোনেশিয়া। এ সময় বাংলাদেশকে ভালোই চোখ রাঙাচ্ছিল স্বাগতিক দল, যারা শক্তিতে অনেকটা পিছিয়ে। কিন্তু তৃতীয় গোলটা আর গোল পাচ্ছিল না বাংলাদেশ। তাই শঙ্কা জাগে ড্রয়ের।

ম্যাচসেরার পুরস্কার হাতে বাংলাদেশের ওবায়দুল হোসেন (মাঝে).

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

জিআই সনদ পেলো কিশোরগঞ্জের পনির ও রাতাবোরো ধান 

ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) পণ্যের সনদ পেয়েছে কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান ও জেলার ব্র্যান্ডিং পণ্য অষ্টগ্রামের পনির।

বুধবার (৩০ এপ্রিল) রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর আয়োজিত ‘বিশ্ব মেধাসম্পদ দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে এ সনদ গ্রহণ করেন কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান।

অনুষ্ঠানে কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান ও পনিরসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের ২৪টি পণ্যকে ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়।

আরো পড়ুন:

হাওরে ধানের বাম্পার ফলন, দাম কমে যাওয়ায় চিন্তায় কৃষক

আজারবাইজানের সঙ্গে কানেক্টিভিটি বাড়াতে সম্মত প্রধান উপদেষ্টা

শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান, সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী, বিশিষ্ট শিল্পী, অভিনেত্রী ও সঙ্গীত পরিচালক আরমিন মুসা ও বাংলাদেশ তাঁত বোর্ডের কর্মকর্তা, সংশ্লিষ্ট জেলার জেলা প্রশাসক (ডিসি) ও নওগাঁ জেলার বদলগাছি উপজেলার নাকফজলি আমচাষি সমবায় সমিতির লোকজন।

কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক ফৌজিয়া খান জানান, কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান ও জেলার ব্র্যান্ডিং পণ্য অষ্টগ্রামের পনির ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) স্বীকৃতি এ জেলার কৃষি ও খাদ্যশিল্পের জন্য গুরুত্বপূর্ণ অর্জন। এতে স্থানীয় এ দুটি পণ্যের মান ও খ্যাতি বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে।

ঢাকা/রুমন/বকুল

সম্পর্কিত নিবন্ধ