৪ শিল্পী ও গবেষক পাচ্ছেন নজরুল পুরস্কার
Published: 5th, May 2025 GMT
নজরুলসংগীত, সাহিত্য ও অন্যান্য ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এবার ‘নজরুল পুরস্কার’ পাচ্ছেন চারজন। এ বছর ‘নজরুল পুরস্কার ২০২৩’ ও ‘নজরুল পুরস্কার ২০২৪’ একসঙ্গে দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইনস্টিটিউট। আজ সোমবার গণমাধ্যমে পুরস্কারের জন্য মনোনীতদের তালিকা পাঠায় প্রতিষ্ঠানটি।
২৫ মে জাতীয় পর্যায়ে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকী উদ্যাপন অনুষ্ঠানে এ পুরস্কার প্রদান করা হবে। প্রতিবছর পুরস্কারপ্রাপ্তদের পদক, দুই লাখ টাকা এবং সম্মাননা স্মারক দেয় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম ইনস্টিটিউট। এ বছর পুরস্কারপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের রৌপ্যপদক দেওয়ার কথা রয়েছে।
ইরশাদ আহমেদ শাহীন ও রুমী আজনবী (ডানে).উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
কাশবনের হাতছানিতে ব্রহ্মপুত্রের তীরে ভিড়
চারদিকে জেগে ওঠা ব্রহ্মপুত্র নদের বালুচর। এর মাঝখানে স্বচ্ছ পানির আধার। ওপরে নীল আকাশে ভেসে বেড়ানো সাদা মেঘ। আর চরজুড়ে শুভ্র কাশফুল। প্রকৃতির দানেই তৈরি হয়েছে এ মনোমুগ্ধকর দৃশ্য। বাতাসে দুলতে থাকা কাশফুলের এ সৌন্দর্য ভ্রমণপিপাসুদের মনে দেয় একধরনের প্রশান্তি। তাই প্রতিদিনই দূরদূরান্ত থেকে মানুষ ভিড় করছেন এখানে।
এ অপার সৌন্দর্যের দেখা মিলবে জামালপুর শহরের ফৌজদারি এলাকার ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে। প্রতিদিন বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত নদের ধারে ভিড় করছেন বিভিন্ন বয়সী মানুষের। সবাই নিজেদের মতো করে ছবি তুলছেন, কেউবা কাশফুল ছিঁড়ে তৈরি করছেন তোড়া।
গত মঙ্গলবার বিকেলে গিয়ে দেখা যায়, শহরের মোড় থেকে শুরু করে নদের তীর পর্যন্ত মানুষের ভিড়। ছোট্ট একটি সেতু পার হয়ে সবাই ছুটছেন নদীর ধারে। প্রায় এক কিলোমিটারজুড়ে ফুটেছে কাশফুল। সবুজ লম্বা পাতার বুক থেকে বেরিয়ে আসা শুভ্র কাশফুল কোথাও থোকা থোকা, কোথাও গুচ্ছ আকারে। দূর থেকে মনে হবে, বালুচরে যেন সাদা চাদর বিছানো। হাওয়ায় দুলে ওঠা কাশফুলে মন ভরে যাচ্ছে দর্শনার্থীদের।
চরের যে অংশে কাশবনের সৃষ্টি হয়েছে, সেখানে জনবসতি নেই। আছে স্বচ্ছ পানির লেকের মতো একটি ডোবা। কাশফুলঘেরা সেই পানিতে ডিঙিনৌকা নিয়ে ঘুরছেন দর্শনার্থীরা। শহরের বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা মানুষ কেউ ছবি তুলছেন, কেউবা সন্তানদের নিয়ে খেলায় মেতে উঠেছেন।