মৃত্যুদণ্ডের বিরুদ্ধে জামায়াত নেতা আজহারের আপিলের ওপর রায় ২৭ মে
Published: 8th, May 2025 GMT
মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের করা আপিলের ওপর ২৭ মে রায় দেবেন আপিল বিভাগ। আজ বৃহস্পতিবার দ্বিতীয় দিনে শুনানি শেষে প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন সাত সদস্যের বেঞ্চ রায়ের এ দিন ধার্য করেন।
এর আগে গত ২২ এপ্রিল আজহারুলের করা আপিল পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানির জন্য ৬ মে দিন ধার্য করা হয়। ধার্য তারিখে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ বেঞ্চে শুনানি শুরু হয়। ৬ মে আপিলকারীর পক্ষে আইনজীবী শিশির মনির শুনানি করেন। শুনানি নিয়ে সেদিন আপিল বিভাগ আজ দিন রাখেন। এর ধারাবাহিকতায় শুনানি হয়।
সকাল ৯টা ৫৫ মিনিটে শুনানি শুরু হয়। আদালতে আপিলকারীর পক্ষে আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির শুনানি করেন, সঙ্গে ছিলেন আইনজীবী সৈয়দ মো.
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আপ ল ব ভ গ
এছাড়াও পড়ুন:
নতুন করে আরও ৪ মামলায় গ্রেপ্তার চিন্ময়
নতুন করে আরও ৪টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে নাতনী জাগরণ জোটের মুখপত্র চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীকে। পুলিশের কাজে বাধা প্রদান, ভাঙচুরসহ বিভিন্ন অভিযোগে নতুন এই চার মামলায় গ্রেপ্তার দেখাতে পুলিশের আবেদন মঞ্জুর করেছেন আদালত।
মঙ্গলবার (৬ মে) চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট এস এম আলাউদ্দিন মাহমুদ ভার্চ্যুয়াল শুনানি শেষে চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ প্রদান করেন। নগর মহাপুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (প্রসিকিউশন) মফিজ উদ্দিন এর সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
আদালত সূত্র জানায়, কোতোয়ালি থানার পুলিশের কাজে বাধা দেওয়া, আইনজীবী-বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা-ভাঙচুরের অভিযোগ ও বিস্ফোরক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে করা ৪টি মামলায় চিন্ময় দাশকে গ্রেপ্তার দেখাতে আদালতে আবেদন করে সংশ্লিষ্ট মামলা সমূহের তদন্ত কর্মকর্তাগণ। আজ (মঙ্গলবার) সকালে আদালত ভার্চ্যুয়াল শুনানি শেষে আদালত চিন্ময় দাসকে গ্রেপ্তার দেখানোর আদেশ দেন।
এর আগে গতকাল আইনজীবি আলিফ হত্যা মামলায়ও চিন্ময়কে গ্রেপ্তার দেখানো হয়। এ নিয়ে নতুন করে ৫টি মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে চিন্ময় দাশকে।
গত ২৬ নভেম্বর দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে চট্টগ্রাম আদালতে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলায় গ্রেপ্তার হওয়া চিন্ময় কৃষ্ণ দাস ব্রহ্মচারীর জামিন নামঞ্জুর করার পর কারাগারে পাঠানোর জন্য প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়। এসময় তার অনুসারীরা বিক্ষোভ করলে পুলিশ ও বিজিবি লাঠিচার্জ এবং সাউন্ড গ্রেনেড ছুঁড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। সংঘর্ষ চলাকালে এদিন বিকেলে রঙ্গম কমিউনিটি হল সংলগ্ন এলাকায় আইনজীবী সাইফুলকে পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার বাবা জামাল উদ্দিন বাদী হয়ে ৩১ জনের নাম উল্লেখ করে হত্যা মামলা করেন। এ ছাড়া পুলিশের ওপর হামলা, কাজে বাধা এবং আইনজীবী ও বিচারপ্রার্থীদের ওপর হামলা ও ককটেল বিস্ফোরণের ঘটনায় আরও ৫ টি মামলা হয়।
ঢাকা/রেজাউল/টিপু