মাগুরায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে মা-মেয়ের মৃত্যু
Published: 25th, June 2025 GMT
মাগুরা সদর উপজেলায় বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মা ও মেয়ের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার সকালে উপজেলার টিলা গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- সদর উপজেলার আওয়াল হোসেনের স্ত্রী সেতু (৩৫) এবং তাদের আট মাসের শিশুকন্যা আনিসা।
আওয়াল হোসেন বলেন, রাইস কুকারে ভাত রান্নার সময় তারা বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়। পরে তাদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক দুজনকে মৃত ঘোষণা করেন।
মাগুরা ২৫০ শয্যা সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক ওমর ফারুক বলেন, দুজনের শরীরের বিভিন্ন অংশে পোড়া চিহ্ন রয়েছে। হাসপাতালে আনার আগেই তাদের মৃত্যু হয়েছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
চিত্রনায়ক নাঈমের দাবি মেনে নিল ঢাবি কর্তৃপক্ষ
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা নবাব স্যার সলিমুল্লাহর ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে কিছু দাবি উত্থাপন করেন নবাব পরিবারের বংশধর ও জনপ্রিয় চিত্রনায়ক নাঈম। তার দাবি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সানন্দে গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন তিনি।
গত ২৪ জুন সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল প্রাঙ্গণ থেকে বর্ণাঢ্য র্যালি, সেমিনার, কুইজ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে উদযাপিত হয় জন্মবার্ষিকী। দিনব্যাপী এই আয়োজনে বিশেষ অতিথি ছিলেন নব্বই দশকের জনপ্রিয় চিত্রনায়ক নাঈম, যিনি নবাব সলিমুল্লাহর উত্তরসূরি।
ফেসবুক পোস্টে নাঈম লেখেন, “৭ জুন ছিল নবাব স্যার সলিমুল্লাহ বাহাদুরের জন্মদিন। সেই উপলক্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ১৫৩তম জন্মবার্ষিকী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেন। নবাব সলিমুল্লাহর বংশধরের পক্ষ থেকে আমরা সেই অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়েছিলাম এবং আমাদের পক্ষ থেকে নবাব সলিমুল্লাহর অবদানের জন্য দাবি পেশ করি; যা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীসহ সকলেরও দাবি ছিল এবং কর্তৃপক্ষ সানন্দে গ্রহণ করেন। হলের ছাত্র-ছাত্রী এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা এত চমৎকার আয়োজনের জন্য।”
আরো পড়ুন:
সমুদ্রতটে উজ্জ্বল ববি
নোংরা মন্তব্য, মিষ্টির আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার হুঁশিয়ারি
নাঈমের দাবিগুলোর মূল বিষয় ছিল—ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের উচ্চশিক্ষা ও মুসলিম সমাজের উন্নয়নে নবাব সলিমুল্লাহর অবদান যথাযথভাবে স্মরণ ও স্বীকৃতি দেওয়া।
নবাব স্যার সলিমুল্লাহ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় জমি দান ও জনমত গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখেন। তার ঐতিহাসিক অবদান স্মরণেই এই আয়োজন।
ঢাকা/রাহাত/শান্ত