মিয়ানমার জান্তাকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়েছে বেলারুশ: অধিকার গোষ্ঠী
Published: 30th, June 2025 GMT
বেলারুশ মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে ড্রোন হামলা প্রতিরোধে সহায়তার অংশ হিসেবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করেছে। এমনটাই জানিয়েছে মিয়ানমারের মানবাধিকার সংগঠন জাস্টিস ফর মিয়ানমার (জেএফএম)। খবর ইরাবতীর।
শনিবার জেএফএম জানিয়েছে, দুই দেশের মধ্যে চলমান গুরুত্বপূর্ণ সামরিক সহযোগিতার প্রমাণ তারা পেয়েছে। সংগঠনটি জানিয়েছে, বেলারুশের সঙ্গে জান্তা সরকারের যোগাযোগের ফাঁস হওয়া নথিপত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে, বেলারুশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বেলস্পেৎসভনেশতেকনিকা বিশেষভাবে মিয়ানমারের জন্য আকাশ প্রতিরক্ষা কমান্ডের ‘ভি৩ডি রাডার প্রযুক্তি’ এবং ভূমিভিত্তিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে। এ ব্যবস্থায় ‘প্যানোরামা অটোমেশন’ এবং ‘ভস্টক থ্রিডি রাডার’ রয়েছে, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারে, বিশেষ করে ড্রোন। এসব ড্রোনই ব্যবহার করছে জান্তার বিরোধী বাহিনী। এ ছাড়া মিয়ানমারের জান্তার সদস্যরা বেলারুশের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেটিক্স অ্যান্ড রেডিও ইলেকট্রনিকসে আকাশ প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করছে। এর লক্ষ্য হলো, নেপিদো এবং মান্দালয়ে জান্তার কারখানাগুলোতে অস্ত্র উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়ানো।
২০২১ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এক প্রস্তাবে মিয়ানমারে অস্ত্র বিক্রি বন্ধের আহ্বান জানানো হলে বেলারুশ এর বিরোধিতা করে। এ বছরের মার্চে মিয়ানমারের জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বেলারুশ সফর করেন। গত শুক্রবার তিনি আবার মিনস্কে গিয়ে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর সঙ্গে অস্ত্র ও বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা করেছেন।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
মিয়ানমার জান্তাকে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দিয়েছে বেলারুশ: অধিকার গোষ্ঠী
বেলারুশ মিয়ানমারের সামরিক জান্তাকে ড্রোন হামলা প্রতিরোধে সহায়তার অংশ হিসেবে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা সরবরাহ করেছে। এমনটাই জানিয়েছে মিয়ানমারের মানবাধিকার সংগঠন জাস্টিস ফর মিয়ানমার (জেএফএম)। খবর ইরাবতীর।
শনিবার জেএফএম জানিয়েছে, দুই দেশের মধ্যে চলমান গুরুত্বপূর্ণ সামরিক সহযোগিতার প্রমাণ তারা পেয়েছে। সংগঠনটি জানিয়েছে, বেলারুশের সঙ্গে জান্তা সরকারের যোগাযোগের ফাঁস হওয়া নথিপত্রে নিশ্চিত হওয়া গেছে, বেলারুশের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান বেলস্পেৎসভনেশতেকনিকা বিশেষভাবে মিয়ানমারের জন্য আকাশ প্রতিরক্ষা কমান্ডের ‘ভি৩ডি রাডার প্রযুক্তি’ এবং ভূমিভিত্তিক ক্ষেপণাস্ত্র তৈরি করছে। এ ব্যবস্থায় ‘প্যানোরামা অটোমেশন’ এবং ‘ভস্টক থ্রিডি রাডার’ রয়েছে, যা স্বয়ংক্রিয়ভাবে লক্ষ্যবস্তু শনাক্ত করতে পারে, বিশেষ করে ড্রোন। এসব ড্রোনই ব্যবহার করছে জান্তার বিরোধী বাহিনী। এ ছাড়া মিয়ানমারের জান্তার সদস্যরা বেলারুশের স্টেট ইউনিভার্সিটি অব ইনফরমেটিক্স অ্যান্ড রেডিও ইলেকট্রনিকসে আকাশ প্রতিরক্ষা প্রযুক্তি নিয়ে পড়াশোনা করছে। এর লক্ষ্য হলো, নেপিদো এবং মান্দালয়ে জান্তার কারখানাগুলোতে অস্ত্র উৎপাদনের সক্ষমতা বাড়ানো।
২০২১ সালে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের এক প্রস্তাবে মিয়ানমারে অস্ত্র বিক্রি বন্ধের আহ্বান জানানো হলে বেলারুশ এর বিরোধিতা করে। এ বছরের মার্চে মিয়ানমারের জান্তাপ্রধান মিন অং হ্লাইং বেলারুশ সফর করেন। গত শুক্রবার তিনি আবার মিনস্কে গিয়ে বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর সঙ্গে অস্ত্র ও বিনিয়োগ নিয়ে আলোচনা করেছেন।