আইসিসি মুট কোর্টে প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির অনন্য অর্জন
Published: 30th, June 2025 GMT
আইসিসি মুট কোর্ট কমপিটিশনে (আইসিসিএমসিসি) ‘স্পিরিট অব দ্য কমপিটিশন’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছে বাংলাদেশের প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটি। নেদারল্যান্ডসের দ্য হেগ শহরে ১১ থেকে ১৮ জুন এ প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়।
প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের এ অর্জনের বিষয়টি জানাতে গতকাল রোববার রাজধানীর একটি হোটেলে ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
এ প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে শুধু প্রেসিডেন্সি ইউনিভার্সিটির প্রতিনিধিদল অংশ নেয়। এই দলে ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ও বিচার বিভাগের সৈয়দ মাহিন, মাহবুবুর রহমান, সোনালী রাজবংশী ও দীপান্বিতা চাকমা। দলটির কোচ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন সাল সাবিল চৌধুরী এবং সহকারী কোচ ছিলেন মো.
প্রতিযোগিতায় ৪৫টি দেশের ৮৮টি দল আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) আদলে গঠিত কোর্ট রুমে তর্কবিতর্কে অংশ নেয়। এতে আন্তর্জাতিক ফৌজদারি আইন, মানবাধিকার ও বিচারপ্রক্রিয়ার বাস্তব অভিজ্ঞতা অর্জন করেন শিক্ষার্থীরা।
গতকাল ‘মিট দ্য প্রেস’ অনুষ্ঠানে প্রেসিডেন্সি বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিন মোহাম্মদ আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘আইনের মতো জটিল বিষয়ে আমাদের শিক্ষার্থীরা আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজেদের প্রতিভা তুলে ধরেছে, এটি ভবিষ্যৎ প্রজন্মের জন্য অনুপ্রেরণা।’ বিভাগীয় প্রধান মো. দিদারুল ইসলাম ভূঁইয়া বলেন, এ অর্জন শুধু ব্যক্তিগত নয়; বরং বাংলাদেশের আইনশিক্ষার জন্য গৌরবের।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের সামার সেমিস্টারে যাত্রা শুরু করা বিভাগটিতে বর্তমানে এলএলবি প্রোগ্রামে ১১৯ ও এলএলএম প্রোগ্রামে ৬৯ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: আইস স
এছাড়াও পড়ুন:
৪৪তম বিসিএসে ১৬৯০ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে সুপারিশ করল পিএসসি
৪৪তম বিসিএসের চূড়ান্ত ফল প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন (পিএসসি)। সোমবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে। এতে বিভিন্ন ক্যাডারে ১ হাজার ৭১০টি শূন্য পদের মধ্যে চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত ১৬৯০ জনকে নিয়োগের জন্য কমিশন সাময়িকভাবে মনোনীত করেছে।
পিএসসি বলেছে, যোগ্যতাসম্পন্ন প্রার্থী না পাওয়ায় কারিগরি ও পেশাগত ক্যাডারের ২০টি পদে প্রার্থী মনোনয়ন করা সম্ভব হয়নি। মনোনয়নসংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য কমিশনের ওয়েবসাইটে এবং টেলিটক বাংলাদেশ লিমিটেডের ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। পিএসসি জানিয়েছে, প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে যুক্তিসংগত কারণে কোনো সংশোধনের প্রয়োজন হলে কমিশন তা সংশোধনের অধিকার সংরক্ষণ করে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, লিখিত ও মৌখিক উভয় পরীক্ষায় কৃতকার্য হলেও সব প্রার্থীকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য মনোনীত করা সম্ভব হয়নি। যেসব প্রার্থীকে ক্যাডার পদে নিয়োগের জন্য মনোনয়ন করা সম্ভব হয়নি, তাঁদের নন-ক্যাডার পদে নিয়োগের বিধান অনুযায়ী সরকারের কাছ থেকে শূন্য পদে নিয়োগের অধিযাচন প্রাপ্তি সাপেক্ষে পর্যায়ক্রমে মেধাক্রম ও বিদ্যমান বিধিবিধান অনুসরণ করে সুপারিশের লক্ষ্যে উদ্যোগ গ্রহণ করা হবে।