রিয়ালের কাছে হারে জুভেন্টাসের ১০ খেলোয়াড় যে কারণে মাঠ ছাড়তে চেয়েছেন
Published: 2nd, July 2025 GMT
রিয়াল মাদ্রিদের কাছে ১-০ গোলে হেরে ক্লাব বিশ্বকাপের শেষ ষোলো থেকে বিদায় নিয়েছে জুভেন্টাস। গোলসংখ্যা দিয়ে অবশ্য ম্যাচের প্রকৃত চিত্র বোঝার সুযোগ নেই। এই ম্যাচে বেশির ভাগ সময় রিয়ালের সামনে কোণঠাসা হয়ে ছিল জুভেন্টাস।
গোলরক্ষক মিকেলে দি গ্রেগোরিও ১০টি সেভ করে বাঁধা হয়ে না দাঁড়ালে হারের ব্যবধান আরও অনেক বড় হতে পারত। এই ম্যাচের পর দলের খেলোয়াড়দের দুর্দশার প্রকৃত কারণ সামনে এনেছেন কোচ ইগর তুদোর। বলেছেন, পরিস্থিতি খেলার জন্য বেশ কঠিন ছিল। এমনকি একাদশে থাকা ১১ জন খেলোয়াড়ের ১০ জনই বদলি হয়ে মাঠ থেকে উঠে আসতে চেয়েছেন।
মায়ামিতে কাল রাতে তাপমাত্রা ৮৮ ডিগ্রি ফারেনহাইট (৩১ ডিগ্রি সেলসিয়াস) পর্যন্ত উঠেছিল। এই তাপমাত্রা সাম্প্রতিক কিছু ম্যাচের তুলনায় কম হলেও জুভেন্টাসের খেলোয়াড়দের মানিয়ে নিতে কষ্ট হয়েছে বলে জানিয়েছেন কোচ তুদোর। টুর্নামেন্টজুড়ে দলকে ঘুরিয়ে-ফিরিয়ে খেলালেও রিয়ালের বিপক্ষে ম্যাচটি খেলোয়াড়দের জন্য নানা দিক থেকে ‘অতিরিক্ত চাপের’ ছিল বলে মন্তব্য করেছেন জুভেন্টাস কোচ।
আরও পড়ুননতুন রাউলের গোল, শতভাগ সাফল্য নিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে রিয়াল৯ ঘণ্টা আগেতুদোরের ভাষায়, ‘কন্ডিশন আজ খুবই খারাপ ছিল। ১০ জন খেলোয়াড় আমাকে বদলি করার কথা বলেছে। তারা সত্যিই অনেক ক্লান্ত ছিল। এই পরিস্থিতির পেছনে অনেকগুলো কারণ আছে। দীর্ঘ মৌসুম এখন শেষ পর্যায়ে এসে ঠেকেছে। আর খেলোয়াড়দের ওপর প্রচণ্ড চাপও ছিল, যা তাদের শক্তি নিঃশেষ করে দিয়েছে।’
খেলোয়াড়দের উজ্জ্বীবিত করার চেষ্টা করছেন জুভেন্টাস কোচ তুদোর.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে