পূজায় সোনামসজিদ স্থলবন্দর ৮ দিন বন্ধ
Published: 24th, September 2025 GMT
আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে চাঁপাইনবাবগঞ্জের সোনামসজিদ স্থলবন্দর দিয়ে টানা ৮ দিন আমদানি ও রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। আগামী ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে ৩ অক্টোবর পর্যন্ত এই কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
সোনামসজিদ বন্দর পরিচালনাকারী বেসরকারি অপারেটর পানামা পোর্ট লিংক লিমিটেডের অপারেশন ম্যানেজার কামাল খান জানান, দুর্গাপূজা উপলক্ষে সরকারি ছুটি, সাপ্তাহিক ছুটি এবং ভারতের মহদিপুর রপ্তানিকারক সমিতির ছুটির কারণে টানা ৮ দিন বন্দরে আমদানি-রপ্তানি হবে না। তবে আগামী ৪ অক্টোবর থেকে বন্দরে পুনরায় কার্যক্রম চালু হবে।
আরো পড়ুন:
১৩ দিন চালু থাকার পর আবারো পেঁয়াজ আমদানি বন্ধ
হিলি বন্দরে বেড়েছে আমদানি-রপ্তানি, ফিরেছে কর্মচাঞ্চল্য
সোনামসজিদ স্থলবন্দর সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আহ্বায়ক মোস্তাফিজুর রহমান জানান, শারদীয় দুর্গাপূজার ছুটিতেও বন্দরের নিজস্ব কিছু কার্যক্রম যেমন, পণ্য লোড-আনলোড, পরিবহন এবং গুদামজাতকরণ চালু থাকবে। সরকারি ছুটির দিন ব্যতিত কাস্টমস খোলা থাকবে।
স্থলবন্দরের কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও সোনামসজিদ ইমিগ্রেশন দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত প্রতিদিনের মতো স্বাভাবিক থাকবে। এ বিষয়ে সোনামসজিদ ইমিগ্রেশনের পরিদর্শক জামিরুল ইসলাম জানান, আসন্ন শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে স্থলবন্দরের আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রম বন্ধ থাকলেও সোনামসজিদ ইমিগ্রেশন দিয়ে পাসপোর্টধারী যাত্রীদের যাতায়াত প্রতিদিনের মতো স্বাভাবিক থাকবে।
ঢাকা/শিয়াম/বকুল
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স ন মসজ দ আমদ ন
এছাড়াও পড়ুন:
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে সিদ্ধিরগঞ্জে মৎস্যজীবী দলের আলোচনা সভা
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভার আয়োজন করে সিদ্ধিরগঞ্জ থানা মৎস্যজীবী দল। িশুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যায় সিদ্ধিরগঞ্জ থান মৎস্যজীবী দলীয় কার্যালয় এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সিদ্ধিরগঞ্জ থানা জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের নেতা মোহাম্মদ জনি পাঠানের সঞ্চালনা ও নারায়ণগঞ্জ মহানগর মৎস্যজীবী দলের নেতা মো. জনি ইসলামের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন,নারায়ণগঞ্জ মহানগর জাতীয়তাবাদী মৎস্যজীবী দলের আহবায়ক জাহাঙ্গীর আলম রতন। বিশেষ অতিথি ছিলেন, সিদ্ধিরগঞ্জ থানা মৎস্যজীবী দলের সভাপতি মো. মনির হোসেন, সদস্য সচিব মো. মেহেদী হাসান সানি, মো. হারুন, মো. রাসেল।
এ সম আরো উপস্থিত ছিলেন, জি এম সোহেল, মো. রহিম বাদশা, মো. শাকিল, মো. সবুজ, মো. জনি ইসলাম, মো. আনিস দেওয়ান, মো. কবির, মো. আবুল কালাম, মো. আলী, মো. আলী, মো. বাধন, মো. শাহিন, মো. ইমরান, মো.গোলজার হোসেন, মো. সালাউদ্দিন, মো. বাবুল হোসেন, মো. মিজান, মো. ইকবাল, মো, রাসেল, মো. জাহিদ, মো. মিজান সহ দলীয় নেতা-কর্মী।
এ সময় প্রধান বক্তা বলেন, ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর আধিপত্যবাদী চক্রের ষড়যন্ত্র রুখে দিয়ে স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও গণতন্ত্র রক্ষার দৃঢ় প্রত্যয়ে সিপাহি-জনতা রাজপথে নেমে এসেছিল। ৩ থেকে ৬ নভেম্বর মধ্যরাত পর্যন্ত দেশে এক শ্বাসরুদ্ধকর অনিশ্চিত অবস্থা বিরাজ করছিল। হুমকির সম্মুখীন হয়ে পড়েছিল আমাদের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব। সেদিন সিপাহি জনতার ঐক্যবদ্ধ বিপ্লবের মাধ্যমেই রক্ষা পায় সদ্য অর্জিত বাংলাদেশের স্বাধীনতা।
তিনি আরো বলেন, জাতীয় জীবনে ৭ নভেম্বর এক ঐতিহাসিক দিন। ১৯৭৫ সালের এ দিনে জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সৈনিক-জনতা ঐক্যবদ্ধভাবে রাজপথে নেমে এসেছিলেন সব ধরনের ষড়যন্ত্র রুখে দিতে। ৭ নভেম্বরের চেতনা আমাদের জাতীয় জীবনে প্রেরণার উৎস। তাই বিপ্লব ও সংহতি দিবসের চেতনাকে ধারণ করে গণজাগরণ সৃষ্টির মাধ্যমে বর্তমানে অগণতান্ত্রিক সরকারের পদত্যাগের দাবিতে দেশ-বিদেশে আন্দোলন গড়ে তুলতে হবে।
তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বিশ্বাস করলে তার উত্তরসূরি তারেক রহমানের নেতৃত্বে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার আহ্বান জানান।##