জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’  ইউনিটের  ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শুক্রবার (৯ মে) বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এবং আর্কিটেকচার পরীক্ষা বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত দেশের ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। 

‘এ’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের পরীক্ষায় ১ লাখ ৪২ হাজার ৭১৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। এর মধ্যে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ হাজার ৩০৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ নেবে। এছাড়া বিকেলের আর্কিটেকচার পরীক্ষায় ৩ হাজার ১৩৯ জন অংশ নেবে। এর মধ্যে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান  ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২২ জন পরীক্ষা দেবে। 

গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভর্তি পরীক্ষা কমিটির আহ্বায়ক ও মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড.

মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ জানান, ‘সি’ ও ‘বি’  ইউনিটের মতো ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা নির্বিঘ্ন, সুষ্ঠু ও নিরাপদ পরিবেশে নেওয়ার  লক্ষ্যে  পরীক্ষার্থীদের সুবিধার জন্য প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তথ্যকেন্দ্র এবং পরীক্ষা চলাকালে অভিভাবকদের জন্যও নির্ধারিত স্থানে নিরাপদে বসার ব্যবস্থা করা হয়েছে।  

কমিটির আহ্বায়ক গুচ্ছভূক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভাইস-চ্যান্সেলরদের সঙ্গে সভা করে ইতোমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি পর্যালোচনা করেছেন। সভায় উপস্থিত সদস্যরা পরীক্ষার সব প্রস্তুতি সন্তোষজনক বলে মত প্রকাশ করেন।

উৎস: Samakal

কীওয়ার্ড: পর ক ষ র প রস ত ত ইউন ট র

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে শিক্ষকের বাড়িতে চুরি, ১২ দিনেও উদ্ধার হয়নি লুন্ঠিত মালামাল

বন্দরের সর্বত্রই চুরির ঘটনা বৃদ্ধি পাচ্ছে আশংকাজনকহারে। এক শ্রেণীর পেশাদার চোর দীর্ঘ দিন ধরে সংঘবদ্ধভাবে পাড়া-মহল্লায় ঘুরে ঘুরে এসব চুরির ঘটনা ঘটিয়ে আসছে বলে ভুক্তভোগীদের অভিযোগসূত্রে জানা যায়।

অতি সম্প্রতি (২৭ অক্টোবর) বন্দরের বাবুপাড়া গৌপীনাথ বন্দর সংলগ্ন ৫তলার বাড়ির নিচতলার ভাড়াটিয়া ঐতিহ্যবাহী বিদ্যাপীঠ বিএম ইউনিয়ন স্কুল এন্ড কলেজের স্কুল শাখার সহকারি প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ আলাউদ্দিন মিয়ার ঘরের তালা ভেঙ্গে অজ্ঞাতনামা চোরেরা ঘরের আলমিরাতে রক্ষিত নগদ ১লাখ ১০ হাজার টাকা ও ১০ লক্ষাধিক মূল্যেও ৪ভরি ওজনের স্বর্ণের অলংকার নিয়ে যায়।

এ ঘটনায় শিক্ষক আলাউদ্দিন বন্দর থানায় একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও অদ্যাবধি লুন্ঠিত মালামাল উদ্ধার কিংবা চোরের সন্ধান পাওয়া যায়নি। এ ব্যাপারে শিক্ষক আলাউদ্দিন জানান,বিষয়টি নিয়ে ওসি সাহেবের সঙ্গে কথা হয়েছে এবং তাকে কিছু ভিডিও ফুটেজ ও ছবি দেয়া হয়েছে তিনি কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য অভিযোগ তদন্তকারী কর্মকর্তাকে নির্দেশ দিয়েছেন।

এর কয়েক বছর আগেও একই এলাকার ডাঃ বিমল চন্দ্র ঘোষের ঘর থেকে একই কায়দায় ৬ভরি স্বর্ণের অলংকার ও মূল্যবান মালামাল নিয়ে যায় অজ্ঞাত চোরেরা। সে সময় পুলিশের গফিলতির কারণে ওই ঘটনার কোন অগ্রগতি হয়নি।
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ