গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তিপরীক্ষা শুক্রবার, সব প্রস্তুতি সম্পন্ন
Published: 8th, May 2025 GMT
জিএসটি গুচ্ছভুক্ত ১৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের স্নাতক (সম্মান) প্রথম বর্ষের ‘এ’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শুক্রবার (৯ মে) বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত এবং আর্কিটেকচার পরীক্ষা বিকেল ৩টা থেকে ৪টা পর্যন্ত দেশের ২১টি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে শান্তিপূর্ণ ও সুশৃঙ্খলভাবে পরীক্ষা অনুষ্ঠানের সব প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে।
‘এ’ (বিজ্ঞান) ইউনিটের পরীক্ষায় ১ লাখ ৪২ হাজার ৭১৪ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবে। এর মধ্যে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৭ হাজার ৩০৭ জন পরীক্ষার্থী অংশগ্রহণ নেবে। এছাড়া বিকেলের আর্কিটেকচার পরীক্ষায় ৩ হাজার ১৩৯ জন অংশ নেবে। এর মধ্যে মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১২২ জন পরীক্ষা দেবে।
গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভর্তি পরীক্ষা কমিটির আহ্বায়ক ও মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস-চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড.
কমিটির আহ্বায়ক গুচ্ছভূক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহের ভাইস-চ্যান্সেলরদের সঙ্গে সভা করে ইতোমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি পর্যালোচনা করেছেন। সভায় উপস্থিত সদস্যরা পরীক্ষার সব প্রস্তুতি সন্তোষজনক বলে মত প্রকাশ করেন।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: পর ক ষ র প রস ত ত ইউন ট র
এছাড়াও পড়ুন:
চট্টগ্রামে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণ আরও একজনের মৃত্যু, মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ছয়ে
চট্টগ্রামের সাতকানিয়া ও চন্দনাইশের সীমান্তের চরপাড়া এলাকায় গ্যাস সিলিন্ডারের গুদামে বিস্ফোরণে গুরুতর আহত আরও এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। নিহত শ্রমিকের নাম মো. রিয়াজ (২১)। ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আজ বুধবার সকাল ছয়টায় তিনি মারা যান। এ নিয়ে গ্যাস সিলিন্ডার বিস্ফোরণের ঘটনায় ছয়জনের মৃত্যু হলো। নিহত শ্রমিকের বাড়ি লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া গ্রামে।
১৭ সেপ্টেম্বর সকাল সাড়ে ৬টার দিকে চরপাড়ার গ্যাস সিলিন্ডারের গুদামে হঠাৎ বিস্ফোরণ হলে ১০ শ্রমিক দগ্ধ হন। খবর পেয়ে চন্দনাইশ ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের কর্মীরা ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনেন। স্থানীয় লোকজন আহত ব্যক্তিদের উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করেন। সেখান থেকে চারজনকে ঢাকার জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়।
এর আগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই গুদামের মালিক মাহবুবুল আলম, শ্রমিক মো. ইদ্রিস, মো. ইউসুফ, মোহাম্মদ ছালেহ ও হারুণ মারা যান। সর্বশেষ মৃত্যু হলো মো. রিয়াজের।