ফেস্টিভ্যাল অব মিডিয়া এশিয়া ২০২৫-এ ‘বেস্ট ইউজ অব মোবাইল’ ক্যাটাগরিতে গোল্ড অ্যাওয়ার্ড পেয়েছে এশিয়াটিক মাইন্ডশেয়ার। প্রতিষ্ঠানটির বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, এবারই প্রথম বাংলাদেশের কোনো এজেন্সি এই আন্তর্জাতিক আসরে এমন সম্মান অর্জন করল।

পুরস্কারজয়ী এই ক্যাম্পেইন মোবাইল সলিউশন ব্যবহার করে নির্দিষ্ট ও অনন্য স্থানীয় বৈশিষ্ট্যের পরিপ্রেক্ষিতের সঙ্গে মিলিয়ে এমন একটি মিডিয়া ফরম্যাট তৈরি করে, যা ব্র্যান্ড ও গ্রাহক উভয় পক্ষের কাছেই কার্যকর হয়ে ওঠে। অবকাঠামোগত সীমাবদ্ধতা কাটিয়ে গ্রামীণ এলাকার জনগোষ্ঠীর সঙ্গে সংযোগ তৈরির জন্য ডিজাইন করা হয় এই ক্যাম্পেইন। এটি প্রমাণ করে, স্থানীয় প্রেক্ষাপট থেকে পাওয়া ইনসাইট দিয়েও বিশ্বমানের উদ্ভাবন সম্ভব।

এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ মিডিয়া অ্যাওয়ার্ডস প্রোগ্রাম ‘ফেস্টিভ্যাল অব মিডিয়া এশিয়া’র কার্যক্রম শুরু হয় ২০১১ সালে, যেখানে অঞ্চলের সেরা কাজগুলোকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।

.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ঢাবিতে যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ ছাত্রদল নেতাকর্মীদের

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ক্যাম্পাস এলাকায় যানজট ও দুর্ঘটনা কমানোর উদ্যোগ নিয়েছে জাতীয়তাবাদী ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা। এরই অংশ হিসেবে শুক্রবার পলাশী বাজার এলাকায় জেব্রা ক্রসিং অঙ্কন ও দুর্ঘটনা নিরোধক ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন করা হয়েছে। এসময় রিকশাচালক ও পথচারীদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টিতে প্লাকার্ডও বিতরণ করা হয়।

ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় সংসদের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্যার সলিমুল্লাহ মুসলিম হল ছাত্রদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তরিকুল ইসলাম তারিকের নেতৃত্বে সচেতনতামূলক এ কার্যক্রম পরিচালিত হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঢাবি শাখা ছাত্রদলের সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন, আবুল কাসেম প্রধান, রাকিব হোসেন, সদস্য সাব্বির আহম্মেদ, ইদ্রিস আলী মুরাদ, সায়মনসহ হল ও বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মীরা।

ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম তারিক বলেন, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের সন্নিকটে পলাশী বাজারে সবসময় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। বিভিন্ন সময় ব্যাটারিচালিত রিকশাসহ অন্যান্য যানবাহনে দুর্ঘটনা ঘটে। সম্প্রতি আমি নিজেও ব্যাটারিচালিত রিকশা ধাক্কায় দুর্ঘটনার শিকার হই। এতে আমার হাত ও পায়ে আঘাত লাগে। এ ছাড়া ঢাবি ও বুয়েটের শিক্ষার্থীরা পলাশী মোড়ে কেনাকাটা করতে গিয়ে ভোগান্তিতে পড়েন। এসব কারণে যানজট ও দুর্ঘটনা রোধে ট্রাফিক সিগন্যাল স্থাপন ও সচেতনতা সৃষ্টির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।’

সম্পর্কিত নিবন্ধ