লা লিগার এই মৌসুমে শিরোপা উঠবে কার হাতে—সেই উত্তরের অনেকটাই নির্ভর করছিল মৌসুমের শেষ এল ক্লাসিকোর মহারণে। রোববার রাতটা তাই কেবল আরেকটি ম্যাচ ছিল না, ছিল গর্ব, ইতিহাস আর সম্মান বাঁচানোর লড়াই। আর সেই লড়াইয়ের রূপকার হয়ে বার্সেলোনা রচনা করল এক রোমাঞ্চকর গল্প—৭ গোলের থ্রিলারে রিয়াল মাদ্রিদকে ৪-৩ ব্যবধানে হারিয়ে পৌঁছে গেল শিরোপার দোরগোড়ায়।

ম্যাচ শেষে ৪৫টি খেলায় বার্সার সংগ্রহ দাঁড়িয়েছে ৮২ পয়েন্টে। ঠিক তার পেছনেই ৭৫ পয়েন্ট নিয়ে দ্বিতীয় স্থানে রিয়াল মাদ্রিদ। লিগের বাকি তিন ম্যাচে মাত্র একটি জিতলেই বার্সা নিশ্চিত করবে লা লিগার শিরোপা—একটি নতুন ইতিহাসের জন্ম।

এল ক্লাসিকোর প্রতিটি মুহূর্ত যেন ছিল আগুনঝরা, প্রতিটি গোল যেন হৃদপিণ্ড থামিয়ে দেওয়া বিস্ময়। জয়-পরাজয়ের দোলাচলে একের পর এক নাটকীয় মোড়। সেই মহাকাব্যের শেষ দৃশ্যে বিজয়ীর মুকুট পরেছে কাতালানরা, রয়ে গেছে রিয়ালের হতাশ নিঃশ্বাস।

আরো পড়ুন:

ঘাম ঝরানো জয়ে টিকে রইলো রিয়াল

স্টেগেনের ফেরার ম্যাচে পিছিয়ে পড়েও জিতল ‘কামব্যাক কিং’ বার্সা

বিস্তারিত আসছে…

 

 

ঢাকা/আমিনুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ফ টবল

এছাড়াও পড়ুন:

ডিমে শিশুর অ্যালার্জি কেন হয়, কীভাবে বুঝবেন, সমাধান কী

কেন হয়

শিশুদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা পুরোপুরি গড়ে না ওঠায় অনেক সময় ডিমের প্রোটিনকে শরীর ‘অচেনা’ বা ক্ষতিকর হিসেবে ভুলভাবে শনাক্ত করে। ফলে ঠিক যেভাবে রোগজীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধব্যবস্থা কাজ করে, একই ধরনের প্রতিক্রিয়া এখানে সৃষ্টি হয়। এই প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিকভাবেও হতে পারে, আবার অনেক ক্ষেত্রে কয়েক ঘণ্টা পরেও দেখা দিতে পারে।

লক্ষণ 

ত্বকে লাল লাল চাকা, একজিমা।

পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব বা মুখের চারপাশে চুলকানো।

সর্দি, শ্বাস নেওয়ার সময় শোঁ শোঁ শব্দ, শ্বাসকষ্ট হওয়া।

দ্রুত হৃৎস্পন্দন, রক্তচাপ কমে যাওয়া। 

অ্যানাফাইলেকসিস শক। 

আরও পড়ুনডিম দিনে কয়টি ও কীভাবে খাবেন০৫ জুলাই ২০২৫রোগনির্ণয় 

শিশুকে প্রথম ডিম খাওয়ানোর সময় অ্যালার্জি উপসর্গ বোঝা যায়। 

চিকিৎসক যদি মনে করেন ডিম বা ডিমযুক্ত খাবার খেলে অ্যালার্জি হয়, তবে তা স্কিন টেস্ট করে নিশ্চিত হতে পারেন।

চিকিৎসা

ডিম ও ডিমযুক্ত খাবার না খাওয়া। 

অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া দমনে অ্যান্টি হিস্টামিন, মারাত্মক অ্যানাফাইলেকসিসে শক ইনজেকশন এপিনেফ্রিন ব্যবহার।

● ডিমে অ্যালার্জি থাকলে কিছু খাদ্য উপাদান পরিহার করা যেমন—এলবুমিন, গ্লোবুলিন ইত্যাদি।

অধ্যাপক ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী, সাবেক বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

আরও পড়ুনডিমের কমলা, না হলুদ কুসুম—কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর৩১ অক্টোবর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ