আ’লীগ নেতাকে ছাড়াতে থানায় ছাত্রঅধিকারের নেতা
Published: 12th, May 2025 GMT
বগুড়ার শেরপুরে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে ছাত্রঅধিকার পরিষদের এক নেতা থানায় হাজির হন। পরে গণমাধ্যমকর্মীরা থানায় হাজির হলে তিনি চলে যান। রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত মিজানুর রহমান পলাশ ছাত্রঅধিকার পরিষদের বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গত বছরের ১৭ জুলাই শেরপুরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ভাঙচুর ও সহিংসতার অভিযোগে থানায় মামলা হয়। সেই মামলায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সীমাবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা আবু সাদাত মোহাম্মদ ছাইয়ুম ও কুসুম্বি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ খবর পেয়ে ছাত্রঅধিকারের নেতা মিজানুর রাত সাড়ে ৯টার দিকে শেরপুর থানায় হাজির হন। তিনি সাইফুলকে নিরপরাধ উল্লেখ করে ছেড়ে দিতে বলেন। পুলিশ সাইফুলের বিরুদ্ধে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ দেখালেও মিজানুর তাকে ছেড়ে দিতে চাপ সৃষ্টি করেন। খবর পেয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা থানায় উপস্থিত হলে রাত ১১টার দিকে তিনি চলে যান।
এ অভিযোগ অস্বীকার করে মিজানুর বলেন, ‘সাইফুল ইসলাম আমাদের এক ছাত্রনেতার আত্মীয়। আমাকে বলা হয়েছিল, তিনি নির্দোষ। বিষয়টি জানার জন্য থানায় গিয়েছিলাম। পুলিশের কাছে প্রমাণ দেখার পর বুঝেছি, তিনি আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, মিজানুর রহমান পলাশ অনেকক্ষণ ধরে আসামিকে ছেড়ে দিতে বলেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। সোমবার সকালে আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
.উৎস: Samakal
এছাড়াও পড়ুন:
আ’লীগ নেতাকে ছাড়াতে থানায় ছাত্রঅধিকারের নেতা
বগুড়ার শেরপুরে নাশকতার মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতাকে ছাড়িয়ে নিতে ছাত্রঅধিকার পরিষদের এক নেতা থানায় হাজির হন। পরে গণমাধ্যমকর্মীরা থানায় হাজির হলে তিনি চলে যান। রোববার রাতে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত মিজানুর রহমান পলাশ ছাত্রঅধিকার পরিষদের বগুড়া জেলা শাখার সভাপতি ও কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক।
গত বছরের ১৭ জুলাই শেরপুরে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ভাঙচুর ও সহিংসতার অভিযোগে থানায় মামলা হয়। সেই মামলায় সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে সীমাবাড়ী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের নেতা আবু সাদাত মোহাম্মদ ছাইয়ুম ও কুসুম্বি ইউনিয়নের ৮ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সহসভাপতি সাইফুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এ খবর পেয়ে ছাত্রঅধিকারের নেতা মিজানুর রাত সাড়ে ৯টার দিকে শেরপুর থানায় হাজির হন। তিনি সাইফুলকে নিরপরাধ উল্লেখ করে ছেড়ে দিতে বলেন। পুলিশ সাইফুলের বিরুদ্ধে তদন্তে প্রাপ্ত প্রমাণ দেখালেও মিজানুর তাকে ছেড়ে দিতে চাপ সৃষ্টি করেন। খবর পেয়ে গণমাধ্যমকর্মীরা থানায় উপস্থিত হলে রাত ১১টার দিকে তিনি চলে যান।
এ অভিযোগ অস্বীকার করে মিজানুর বলেন, ‘সাইফুল ইসলাম আমাদের এক ছাত্রনেতার আত্মীয়। আমাকে বলা হয়েছিল, তিনি নির্দোষ। বিষয়টি জানার জন্য থানায় গিয়েছিলাম। পুলিশের কাছে প্রমাণ দেখার পর বুঝেছি, তিনি আওয়ামী ফ্যাসিবাদের দোসর।’
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম বলেন, মিজানুর রহমান পলাশ অনেকক্ষণ ধরে আসামিকে ছেড়ে দিতে বলেন। বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাই। সোমবার সকালে আসামিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।