শাহরুখ, সালমান নন; টানা আটটি সুপারহিট সিনেমা উপহার দিয়েছেন এই তারকা
Published: 17th, May 2025 GMT
শাহরুখ খান ব্যর্থতা কাটিয়ে প্রবলভাবে ফিরছেন টানা তিনটি হিট সিনেমা দিয়ে, সালমান খান অবশ্য এখনো ব্যর্থতার চক্করেই ঘোরাফেরা করছেন। অক্ষয় কুমার অবশ্য ‘কেশরী ২’ দিয়ে ফেরার আভাস দিয়েছেন। তবে এক দক্ষিণি তারকা আছেন, যাঁর সিনেমা মানেই হিট। তাঁর অভিনীত আটটি সিনেমা টানা ২০০ কোটি রুপি বা তার বেশি ব্যবসা করেছে। কে এই তারকা? জেনে নেওয়া যাক হিন্দুস্তান টাইমস অবলম্বনে।
গত কয়েক বছরে এই অভিনেতার টানা আটটি সিনেমা ২০০ কোটি টাকার ব্যবসা করেছে, একটিও ফ্লপ হয়নি। কিন্তু এত সাফল্যের পরেও আগামী বছর চলচ্চিত্র জগৎকে বিদায় জানিয়ে রাজনীতিতে প্রবেশ করতে চলেছেন এই দক্ষিণি অভিনেতা। সাফল্যের দিক থেকে রজনীকান্তকে পেছনে ফেলে দিয়েছেন ইনি।
থালাপতি বিজয়.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
‘আজ যারা উপহাস করে, ভবিষ্যতে তারাই ভক্ত’
ক্যারিয়ারে বারবার হোঁচট খেয়েছেন ছোট পর্দার অভিনেতা আরশ খান। অনেকের উপহাসের পাত্রও হয়েছে। তবুও থেমে থাকেননি। নিজেকে গড়তে চেষ্টা চালিয়ে গেছেন। সেই চেষ্টা এখনও চলমান। সম্প্রতি কিছু ঘটনায় সামাজিক মাধ্যমে কটাক্ষের শিকার হচ্ছেন তিনি। তবে এগুলো মাথায় না নিয়ে ছুটে চলছেন আপন গতিতে।
এসবের মাঝে আজ সামাজিক মাধ্যমে একটি পোস্ট করেছেন আরশ। সেখানে উপহাসের কথা বলেছেন তিনি। উদাহরণস্বরূপ টেনেছেন শাকিব খানকে। অন্য কারও উদাহরণ না দিয়ে নিজের সঙ্গেই উদারণ দিয়ে একরকম শিক্ষার বানী শুনিয়েছেন আরশ।
তিনি লিখেছেন, ‘উপহাসে আমার এখন আর খারাপ লাগেনা, কষ্ট হয় না। কারণ, শাকিব খান নামটা শুনলে এক সময় মজা করা আমি আজ লাইনে দাঁড়িয়ে তার সিনেমার টিকিট কাটি।’
শেষে অভিনেতা লিখেছেন, ‘মনে রাখবেন, আজ যারা আপনাকে নিয়ে উপহাসের হাসি হাসে, ভবিষ্যতে তারাই আপনার ভক্ত।’
এর আগে গেল বছর মুক্তি পাওয়া শাকিব খানের ‘রাজকুমার’ সিনেমায় অভিনয় করেছিলেন আরশ খন। এখানে তিনি ছিলেন শাকিব খানের বাবা আব্দুল গনি চরিত্রে (ছোটবেলার)। এই সিনেমায় অভিনয় করে প্রশংসা কুড়িয়েছিলেন আরশ খান।
প্রসঙ্গত, গেল মাসেই একটি অনুষ্ঠানে নিজের কঠিন সময়ের কথা বলতে গিয়ে শাকিব খান বলেন, ‘এই চলচ্চিত্র (জগৎ) সত্যি অনেক রং দেখিয়েছে। একসময় যখন সত্যিই খুব হতাশ হয়ে যেতাম। ভাবতাম, সত্যিই হয়তো বা আমাকে দিয়ে আর কিছু হবে না। আপনাদের হয়তো কারও কারও মনে থাকতে পারে, কিছুদিন আগে আমেরিকা থেকে যখন এসেছি কিছু কারণে অনেক কাছের মানুষকেও বলতে শুনেছি, “তোমার দিন শেষ শাকিব, ইউ আর ডেড হর্স।” নিজের চেনা মুখগুলোকেই পাল্টে যেতে দেখেছি। অবাক হয়েছি, দুঃখিত হয়েছি। ভেবেছি হয়তো এখানেই শেষ। ইতি টানতে হবে। আবার ভেবেছি, যাওয়ার আগে একটা ট্রাই (চেষ্টা) তো করে যাই। এত বছর ধরে মানুষ আমাকে এত ভালোবাসল, একটা ট্রাই করে যাই। না হলে ছেড়ে দেব, ছেড়ে দেব চলচ্চিত্র। শূন্য হাতে এসেছিলাম, যা পেয়েছি তা অনেক।’