নওগাঁর ধামইরহাট থানা হেফাজতে থাকা ট্রাঙ্ক ভেঙে আসন্ন এইচএসসি পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় ওসি আবদুল মালেককে প্রত্যাহার করা হয়েছে। একইসঙ্গে আরও ৪ কনস্টেবলকে প্রত্যাহার করেছে জেলা পুলিশ। এ নিয়ে ৬ জনকে প্রত্যাহার করা হলো। এর আগে, বৃহস্পতিবার এসআই জাকিরুল ইসলাম ও কনস্টেবল ইকবালকে প্রত্যাহার করা হয়।
আজ রোববার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার মোহাম্মদ সাফিউল সারোয়ার।
জানা গেছে, গত মঙ্গলবার রাতের কোনো এক সময় থানা ভবনের নির্ধারিত লকার কক্ষে রাখা সিলগালা ট্রাঙ্কের তালা ভাঙা হয়। বিষয়টি শুক্রবার প্রকাশ্যে আসে। ট্রাঙ্কের ভেতরে থাকা ইসলামের ইতিহাসের দুটি প্রশ্নপত্রের ছেঁড়া অংশ ছড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। ভাঙা ট্রাঙ্কের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এতে দেখা যায়, দুটি তালা ভাঙা এবং ভেতরে ছেঁড়া প্রশ্নপত্র ছড়ানো। শিক্ষার্থী, অভিভাবকসহ সাধারণ মানুষের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে।
নওগাঁ জেলা পুলিশ সুপার জানান, হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মো.
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: নওগ
এছাড়াও পড়ুন:
জয়া নন, অমিতাভের প্রথম প্রেম ছিলেন অন্য নারী
অমিতাভ বচ্চন আর জয়া বচ্চনের বিবাহিত জীবন পেরিয়েছে ৫০ বছরেরও বেশি সময়। ১৯৭১ সালের ‘গুড্ডি’ ছবির সেটে প্রথম পরিচয়, এরপর প্রেম আর বিয়ে। তবে জয়া বচ্চন তাঁর জীবনের প্রথম প্রেম নন। সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে তারকাদের জীবনীকার হানিফ জাভেরি জানিয়েছেন, মুম্বাইয়ে পা রাখার আগেই কলকাতায় কর্মজীবনের শুরুর দিকে অমিতাভের জীবনে এসেছিলেন এক তরুণী—মায়া। কিন্তু ‘সাত হিন্দুস্তানি’ ছবির মুক্তির আগেই তাঁদের বিচ্ছেদ হয়ে যায়।
কলকাতা থেকে শুরু প্রেমের গল্প
ইউটিউব চ্যানেল মেরি সখীকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হানিফ বলেন, ‘তখন অমিতাভ বচ্চন কলকাতায় কাজ করতেন, মাসে আয় হতো ২৫০-৩০০ রুপি। সে সময় ব্রিটিশ এয়ারওয়েজে কর্মরত ছিলেন মায়া। অমিতাভ তাঁকে ভীষণ ভালোবাসতেন, আর মায়াও তাঁকে ভালোবাসতেন।’