গতকাল সন্ধ্যায় সংগীতশিল্পী কনার সংসার ভাঙছে—এমন খবর প্রকাশ করে একটি গণমাধ্যম। আরেকজনের সঙ্গে সম্পর্কে জড়িয়ে কনার সঙ্গে তাঁর স্বামী গোলাম মো. ইফতেখারের সঙ্গে দূরত্ব তৈরি হয়েছে, এমন খবরও প্রকাশও হয় গণমাধ্যমে।

আরও পড়ুনবিবাহবিচ্ছেদের ঘোষণা দিলেন গায়িকা কনা১০ ঘণ্টা আগে

এর কয়েক ঘণ্টা পর গতকাল বুধবার রাত ১১টার দিকে নিজের অফিশিয়াল ফেসবুক পেজে আনুষ্ঠানিকভাবে বিচ্ছেদের খবর জানান কনা। দীর্ঘ ফেসবুক পোস্টে তিনি জানান, ১৬ জুন তাঁদের বিচ্ছেদ হয়েছে। এর কিছুক্ষণ পরই ঘটনার সত্যতা অস্বীকার করে ফেসবুকে পোস্ট দেন ইফতেখার।

নিজের ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে ইফতেখার লিখেছিলেন, ‘কনাকে নিয়ে যা লিখছেন, তার নিতান্তই কিছু কুচক্রী ও কুরুচিপূর্ণ মানুষের বানানো। আমাদের কিছু পারিবারিক সমস্যা চলছে, যা আমরা দুজনই সমাধান করার চেষ্টা করছি। আমাদের কোনো বিবাহবিচ্ছেদ হয়নি। আল্লাহ মাফ করুন যদি আলাদা হতে হয়, তার কারণ আমাদের বহুদিন ধরে চলে আসা পারিবারিক দ্বন্দ্ব হতে। কোনো পরকীয়া বা এই ধরনের যত্ত সব নোংরা, মিথ্যা, বানোয়াট কোনো সংবাদ প্রকাশ করেন, তাহলে আমি সবার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থান নিতে বাধ্য থাকব।’

দিলশাদ নাহার কনা। ছবি-সংগৃহীত.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: ইফত খ র ফ সব ক

এছাড়াও পড়ুন:

পর্যটকে পরিপূর্ণ কুয়াকাটা

দুর্গাপূজা ও সাপ্তাহিক ছুটির তৃতীয় দিন শুক্রবার (৩ অক্টোবর) পর্যটকে কানায় কানায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠেছে পটুয়াখালীর পর্যটনকেন্দ্র কুয়াকাটা। ২২ কিলোমিটার দীর্ঘ সৈকতের তিন নদীর মোহনা, লেম্বুর বন, শুটকি পল্লী, ঝাউবাগান, গঙ্গামতি, চর গঙ্গামতি ও লাল কাঁকড়ার চড়ে এখন পর্যটকদের সরব উপস্থিতি। তাদের নিরাপত্তায় তৎপর রয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্যরা।

সরেজমিনে দেখা যায়, আগত পর্যটকরা সৈকতের বালিয়াড়িতে উচ্ছ্বাসে মেতেছেন। তাদের অনেকে সমুদ্রের ঢেউয়ে গা ভিজিয়ে এবং ওয়াটর বাইকে চড়ে আনন্দ করছেন। অনেকে আবার সৈকতের বেঞ্চিতে বসে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। পর্যটকদের কেউ কেউ মোটরসাইকেল কিংবা ঘোড়ায় চরে বিভিন্ন পর্যটন স্পট ঘুরে দেখছিলেন। সব মিলিয়ে সৈকতের উৎসব মুখর পরিবেশ বিরাজ করছে। 

আরো পড়ুন:

চার দিনের ছুটিতে কক্সবাজার রুটে চলবে ‘ট্যুরিস্ট স্পেশাল’ ট্রেন

১ অক্টোবর থেকেই কেওক্রাডং যেতে পারবেন পর্যটকরা, মানতে হবে ৬ নির্দেশনা

পাবনা থেকে আসা হোসেন শহীদ ও সোনিয়া দম্পতি জানান, পূজা ও সরকারি ছুটি থাকায় তারা কুয়াকাটায় এসেছেন। সমুদ্রের ঢেউ উপভোগ করেছেন তারা। এই দম্পতির অভিযোগ, হোটেল ভাড়া কিছুটা বেশি রাখা হয়েছে।  

বরিশালের কাউনিয়া থেকে আসা সম্রাট বলেন, “কয়েকটি পর্যটন স্পট ঘুরে দেখেছি। বৃহস্পিতবার বিকেলে বৃষ্টির মধ্যে লাল কাকড়ার চড়, গঙ্গামতি ও লেম্বুর বন ঘুরেছি। দারুন এক অনুভূতি হয়েছে।”

কুয়াকাটা ট্যুরিস্ট পুলিশ জোনের সহকারী পুলিশ সুপার হাবিবুর রহমান বলেন, “পর্যটকদের নিরপত্তা নিশ্চিতে আমরা সচেষ্ট রয়েছি। বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ট্যুরিস্ট পুলিশের সদস্য মোতায়েন রয়েছে।”

ঢাকা/ইমরান/মাসুদ

সম্পর্কিত নিবন্ধ