আমাদের বিচ্ছেদ হয়নি, লিখেই ডিলিট করলেন কনার স্বামী
Published: 26th, June 2025 GMT
দেশের জনপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী দিলশাদ নাহার কনা হঠাৎ করেই ভক্তদের জানালেন তাঁর দাম্পত্য জীবনের অবসানের খবর। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক আবেগঘন বার্তায় তিনি জানান, ছয় বছরের বৈবাহিক জীবনের ইতি টেনেছেন তিনি।
রোববার রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেওয়া পোস্টে কনা লেখেন, “আমার বিবাহিত জীবনের পরিসমাপ্তি ঘটেছে।” তাঁর এই ঘোষণা ভক্তদের মধ্যে মিশ্র প্রতিক্রিয়া ও বিস্ময় তৈরি করে।
তবে বিষয়টি ঘিরে আরও বিভ্রান্তি ছড়ায় কিছুক্ষণ পর, যখন কণার স্বামী গোলাম মো.
পোস্টে গহিন কনাকে মেনশন করে বলেন, “যারা কণাকে নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন, তারা কুচক্রী ও কুরুচিপূর্ণ মানসিকতার মানুষ। আমাদের মধ্যে কিছু পারিবারিক সমস্যা রয়েছে, যেগুলো আমরা মিলে সমাধানের চেষ্টা করছি।”
তিনি আরও লেখেন, “আল্লাহ না করুন যদি কোনোদিন আলাদা হতে হয়, তবে সেটি হবে আমাদের দীর্ঘদিনের পারিবারিক দ্বন্দ্বের কারণেই। কোনো পরকীয়া বা কল্পিত গুজব এই বিচ্ছেদের কারণ নয়। এ ধরনের মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদ প্রকাশ করা হলে আমি আইনগত ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবো।”
তবে সোমবার সকালে গহিনের ফেসবুক আইডিতে সেই পোস্ট আর দেখা যায়নি। সম্ভবত তিনি তা মুছে দিয়েছেন। এ নিয়ে কণা এখনও নতুন করে কোনো প্রতিক্রিয়া জানাননি।
উল্লেখ্য, দীর্ঘ সাত বছরের প্রেমের পর ২০১৯ সালের ২১ এপ্রিল ব্যবসায়ী ইফতেখার গহিনকে বিয়ে করেন কনা। ছয় বছরের সেই সম্পর্কের ভাঙনের ইঙ্গিত দিলেন এবার গায়িকা নিজেই। যদিও স্বামীর বিপরীত বক্তব্যে পুরো বিষয়টি এখন ধোঁয়াশার মধ্যেই রয়েছে।
উৎস: Samakal
কীওয়ার্ড: আম দ র
এছাড়াও পড়ুন:
‘মব’ বলব না, এটা হলো প্রেশার গ্রুপ: প্রেস সচিব
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, আগের আমলের সাংবাদিকদের ব্যর্থতার কারণে ‘মব’ তৈরি হচ্ছে। বিগত সরকারের আমলে যারা অ্যাফেক্টেড (ক্ষতিগ্রস্ত) হয়েছে, তারাই ‘মব’ করছে। কিন্তু আমি এটাকে মব বলব না। এটা হলো প্রেশার গ্রুপ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। ‘গণমাধ্যমের স্বাধীনতা: সাংবাদিকদের সুরক্ষা ও অভিযোগ নিষ্পত্তির আইনি কাঠামোর পর্যালোচনা’ শীর্ষক এ আলোচনা সভার আয়োজন করে সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)।
প্রেস সচিব বলেন, আগে দাস সাংবাদিকতা করে সাংবাদিকরা বেনিফিটেড হয়েছেন। পূর্বাচলে প্লট পেয়েছেন। তদবির করে কাজ পেয়েছেন। আমরা শেখ হাসিনার আমলের জায়গা থেকে উত্তরণের চেষ্টা করছি। কিন্তু বর্তমান সরকারের সফলতা নিয়ে লেজি জার্নালিজম হচ্ছে।
শফিকুল আলম বলেন, আমরা গণমাধ্যমের কাউকে কোনো কিছু লিখতে বাধা দিচ্ছি না। কিন্তু মিস ইনফরমেশন ও ডিস ইনফরমেশনটা আমরা সিরিয়াসলি দেখছি।