বাতিঘরের দীপঙ্করকে জিজ্ঞাসাবাদের পর ছেড়ে দিল পুলিশ
Published: 28th, June 2025 GMT
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার ঘটনায় দায়ের করা একটি মামলায় বই বিপণিকেন্দ্র ও প্রকাশনা সংস্থা ‘বাতিঘর’-এর কর্ণধার দীপঙ্কর দাশকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ।
শনিবার (২৮ জুন) দুপুর ১টার দিকে চট্টগ্রাম নগরের বাতিঘরের জামালখান শাখা থেকে তাকে ডেকে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করে কোতোয়ালী থানা পুলিশ। প্রায় এক ঘণ্টা পর দুপুর ২টার দিকে তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রাম কোতোয়ালী থানার সহকারী কমিশনার মাহফুজুর রহমান বলেন, “তার (দীপঙ্কর দাশ) বিরুদ্ধে থানায় একটি মামলা রয়েছে। তদন্তের স্বার্থে তাকে ওই মামলার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আনা হয়েছিল। প্রয়োজনীয় তথ্য নেওয়ার পর তাকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।”
আরো পড়ুন:
কেএমপি কমিশনারের পদত্যাগ দাবিতে বিক্ষোভ
মাগুরায় প্রাইভেটকারের ধাক্কায় প্রাণ গেল বৃদ্ধের
দীপঙ্কর দাশ সাংবাদিকদের বলেন, “আমি বাতিঘরে ছিলাম। পুলিশ সদস্যরা এসে থানায় নিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। থানায় গিয়ে মামলার বিষয়ে কথাবার্তা বলার পর তারা আমাকে দুপুর ২টার দিকে ছেড়ে দেন।”
আজ ছিল বাতিঘরের চট্টগ্রাম শাখার প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী। এ উপলক্ষে বিকেলে অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়। সেখানে অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের মেয়র ডা.
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, ২০২৪ সালের ৪ জুলাই চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলার অভিযোগে একই বছরের ২৩ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থী কোতোয়ালী থানায় মামলা করেন। এ মামলায় দীপঙ্কর দাশ ২৩৫ নম্বর আসামি হিসেবে অন্তর্ভুক্ত রয়েছেন।
ঢাকা/রেজাউল/মাসুদ
উৎস: Risingbd
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে