বিমা খাতের সক্ষমতা বাড়ানো, আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও গ্রাহকের স্বার্থ নিশ্চিতে এখাতে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ দ্বিগুণ, এমনকি ১০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বিদ্যমান ‘বিমা আইন ২০১০’ সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এতে কোনো বিমা কোম্পানি নির্দিষ্ট মেয়াদে মূলধন ঘাটতি পূরণে ব্যর্থ হলে নতুন পলিসি ইস্যু বা বিক্রয় প্রিমিয়াম গ্রহণ নিষিদ্ধ করতে পারবে কর্তৃপক্ষ।

সংশোধিত আইনে বেশকিছু নতুন ধারা-উপধারা সংযোজন-বিয়োজনের পাশাপাশি বিমা ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে যথাযথ আইন পরিপালনে ব্যর্থ কিংবা আইন লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে যেখানে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ অনধিক ৫ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে, সেখানে এটি বাড়িয়ে সর্বনিম্ন ৫ লাখ কিংবা ১০ লাখ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রতারণার ক্ষেত্রেও আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ বাড়ছে এবং সেই সঙ্গে কারাদণ্ডের বিধানও যুক্ত করা হয়েছে।

সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ‘বিমা আইন ২০২০’ সংশোধনের এ খসড়া প্রণয়ন করেছে। জানা গেছে, সংশোধিত আইন অনুযায়ী, নিবন্ধন সনদ প্রাপ্তির পরও কোন বিমা কোম্পানি কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে নাম পরিবর্তন করতে পারবে। আপাতত বিদ্যমান অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন- এ আইনের বিধানাবলী প্রাধান্য পাবে। বিমা খাতের প্রধান আইন হিসেবে এ আইনের প্রয়োগ অন্য আইন দ্বারা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, সে জন্য এ ধারা প্রস্তাব করা হয়েছে। পরিবারের সংজ্ঞায় স্বামী/স্ত্রী, পিতা-মাতা, পুত্র-কন্যা, ভাই-বোনের পাশাপাশি জামাতা ও পুত্রবধুকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।

সংশোধিত আইন অনুযায়ী, বিমা কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ২০ সদস্যের মধ্যে ৭ জন উদ্যোক্তা পরিচালক, ৭ জন সাধারণ শেয়ারহোল্ডার ও ৬ জন স্বতন্ত্র পরিচালক থাকবেন।

বিমা কোম্পানির হিসাবে স্বচ্ছতা ও গ্রাহক স্বার্থ নিশ্চিতে প্রত্যেক বিমাকারী প্রতিষ্ঠানকে শেয়ারহোল্ডার তহবিল ও পলিসিহোল্ডার তহবিল পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।

কোম্পানি অডিটের ক্ষেত্রে খসড়া বলা হয়েছে, নিরীক্ষকের কার্যাবলী সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। তালিকাভুক্ত নিরীক্ষকের প্রতিবেদন ছাড়া কোনো বিমা কোম্পানির বার্ষিক প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত হবে না। এছাড়া প্রত্যেক বিমাকারী কোম্পানি তার সম্পদ ও দায়ের একটি ত্রৈমাসিক বিবরণী কর্তৃপক্ষ বরাবর দাখিল করবে।

সংশোধিত আইনে বিমা কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রাহকের স্বার্থ নিশ্চিত করতে নতুন একটি ধারা সংযোজন করা হয়েছে। এটি হচ্ছে- নির্দিষ্ট মেয়াদে মূলধন ঘাটতি পূরণে ব্যর্থ হলে নতুন পলিসি ইস্যু বা বিক্রয় প্রিমিয়াম গ্রহণ নিষিদ্ধ করতে পারবে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া এ ধরনের ব্যর্থতা অব্যাহত থাকলে সর্বনিম্ন ১০ লাখ টাকা থেকে অনূর্ধ্ব ১ কোটি টাকা জরিমানা এবং নিয়ম লঙ্ঘনের প্রথমদিনের পর প্রতিদিনের জন্য ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ এবং আইনের অধীন অন্যান্য শাস্তি বা প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।

সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, বিমাকারী কোম্পানি তার সম্পদ বা বিনিয়োগ জামানত রেখে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার বা তাদের পরিবার বা তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা অন্য কারও কাছ থেকে ঋণ গ্রহণে বা আর্থিক সুবিধা প্রাপ্তিতে সহায়তা করতে পারবে না। বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণাধীন কোম্পানি বা তাদের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে একই বিধান প্রযোজ্য হবে।

সংশোধিত আইনে ইসলামী বিমা ব্যবসা পরিচালনায় সুনির্দিষ্ট রূপরেখা তৈরি এবং গ্রাহক স্বার্থ সুরক্ষায় একটি গাইডলাইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে। এই গাইড লাইনের মাধ্যমে ইসলামী বিমা ব্যবসা পরিচালিত হবে বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে।

খসড়ায়, বিমা জরিপকারীর সংজ্ঞায় ঝুঁকি ও ক্ষতি নির্ধারক যুক্ত করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে শুধু বিমা জরিপকারীর বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিন্তু ঝুঁকি ও ক্ষতি নির্ধারকের বিষয়ে কিছু উল্লেখ নেই। সংশোধিত আইনে এদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

কপোর্রেট এজেন্টের বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘কর্পোরেট এজেন্ট’ হচ্ছে কোম্পানি পর্যায়ভূক্ত কোনো বিমা এজেন্ট বা কোনো প্রতিষ্ঠান যেটি বিমা বিষয়ে কাজ করবে। এ সূত্র ধরে ‘ব্যাংকাসুরেন্স’ এর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, বিমাকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের মধ্যে সম্পাদিত ব্যাংকাসুরেন্স চুক্তির আওতায় ব্যাংক বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে।

যে বিমা পলিসির দায় বা দায়ের অংশ যা বিমাকারীর গ্রহণের আর্থিক সক্ষমতা নেই, সেই পরিমাণ দায় দেশে বা দেশের বাইরে কোন বিমাকারীর সঙ্গে পুনঃবিমা করা যাবে। বিদেশি বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি সংশ্লিষ্ট দেশের আইনের আওতায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হতে হবে এবং এক্ষেত্রে কোম্পানিটি ওই দেশের বা অন্য কোন দেশের প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির কোন সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হবে না।

জানা গেছে, ইতোমধ্যে বিমা আইন সংশোধনের খসড়ার ওপর মতামত চাওয়া হয়েছে। এই মতামতের ওপর ভিত্তি করে খসড়াটি চূড়ান্ত করা হবে। পরবর্তী তা এই সরকারের আমলেই অধ্যাদেশ আকারে প্রকাশ করা হবে।

ঢাকা/হাসনাত/টিপু

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর স শ ধ ত আইন গ র হক র প রস পর চ ল ন অন য আইন র গ রহণ ব যবস

এছাড়াও পড়ুন:

বিমা আইন-২০১০ সংশোধন  হচ্ছে, আইন ভঙ্গের শাস্তি দ্বিগুণ করার প্রস্

বিমা খাতের সক্ষমতা বাড়ানো, আর্থিক শৃঙ্খলা প্রতিষ্ঠা ও গ্রাহকের স্বার্থ নিশ্চিতে এখাতে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ বাড়ানো হচ্ছে। কোনো কোনো ক্ষেত্রে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ দ্বিগুণ, এমনকি ১০ গুণ পর্যন্ত বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হচ্ছে। এ লক্ষ্যে বিদ্যমান ‘বিমা আইন ২০১০’ সংশোধনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। এতে কোনো বিমা কোম্পানি নির্দিষ্ট মেয়াদে মূলধন ঘাটতি পূরণে ব্যর্থ হলে নতুন পলিসি ইস্যু বা বিক্রয় প্রিমিয়াম গ্রহণ নিষিদ্ধ করতে পারবে কর্তৃপক্ষ।

সংশোধিত আইনে বেশকিছু নতুন ধারা-উপধারা সংযোজন-বিয়োজনের পাশাপাশি বিমা ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে যথাযথ আইন পরিপালনে ব্যর্থ কিংবা আইন লঙ্ঘনের ক্ষেত্রে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ বাড়ানোর প্রস্তাব করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে যেখানে আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ অনধিক ৫ লাখ টাকা নির্ধারিত রয়েছে, সেখানে এটি বাড়িয়ে সর্বনিম্ন ৫ লাখ কিংবা ১০ লাখ টাকা এবং সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা নির্ধারণ করা হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য অনিয়ম, দুর্নীতি ও প্রতারণার ক্ষেত্রেও আর্থিক দণ্ডের পরিমাণ বাড়ছে এবং সেই সঙ্গে কারাদণ্ডের বিধানও যুক্ত করা হয়েছে।

সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ ‘বিমা আইন ২০২০’ সংশোধনের এ খসড়া প্রণয়ন করেছে। জানা গেছে, সংশোধিত আইন অনুযায়ী, নিবন্ধন সনদ প্রাপ্তির পরও কোন বিমা কোম্পানি কর্তৃপক্ষের অনুমোদনক্রমে নাম পরিবর্তন করতে পারবে। আপাতত বিদ্যমান অন্য আইনে যা কিছুই থাকুক না কেন- এ আইনের বিধানাবলী প্রাধান্য পাবে। বিমা খাতের প্রধান আইন হিসেবে এ আইনের প্রয়োগ অন্য আইন দ্বারা যাতে বাধাগ্রস্ত না হয়, সে জন্য এ ধারা প্রস্তাব করা হয়েছে। পরিবারের সংজ্ঞায় স্বামী/স্ত্রী, পিতা-মাতা, পুত্র-কন্যা, ভাই-বোনের পাশাপাশি জামাতা ও পুত্রবধুকে অন্তর্ভূক্ত করা হয়েছে।

সংশোধিত আইন অনুযায়ী, বিমা কোম্পানির পরিচালনা পর্ষদের ২০ সদস্যের মধ্যে ৭ জন উদ্যোক্তা পরিচালক, ৭ জন সাধারণ শেয়ারহোল্ডার ও ৬ জন স্বতন্ত্র পরিচালক থাকবেন।

বিমা কোম্পানির হিসাবে স্বচ্ছতা ও গ্রাহক স্বার্থ নিশ্চিতে প্রত্যেক বিমাকারী প্রতিষ্ঠানকে শেয়ারহোল্ডার তহবিল ও পলিসিহোল্ডার তহবিল পৃথকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।

কোম্পানি অডিটের ক্ষেত্রে খসড়া বলা হয়েছে, নিরীক্ষকের কার্যাবলী সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ করতে হবে। তালিকাভুক্ত নিরীক্ষকের প্রতিবেদন ছাড়া কোনো বিমা কোম্পানির বার্ষিক প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক গৃহীত হবে না। এছাড়া প্রত্যেক বিমাকারী কোম্পানি তার সম্পদ ও দায়ের একটি ত্রৈমাসিক বিবরণী কর্তৃপক্ষ বরাবর দাখিল করবে।

সংশোধিত আইনে বিমা কোম্পানির আর্থিক সক্ষমতা বাড়ানো এবং গ্রাহকের স্বার্থ নিশ্চিত করতে নতুন একটি ধারা সংযোজন করা হয়েছে। এটি হচ্ছে- নির্দিষ্ট মেয়াদে মূলধন ঘাটতি পূরণে ব্যর্থ হলে নতুন পলিসি ইস্যু বা বিক্রয় প্রিমিয়াম গ্রহণ নিষিদ্ধ করতে পারবে কর্তৃপক্ষ। এছাড়া এ ধরনের ব্যর্থতা অব্যাহত থাকলে সর্বনিম্ন ১০ লাখ টাকা থেকে অনূর্ধ্ব ১ কোটি টাকা জরিমানা এবং নিয়ম লঙ্ঘনের প্রথমদিনের পর প্রতিদিনের জন্য ৫০ হাজার টাকা জরিমানা আরোপ এবং আইনের অধীন অন্যান্য শাস্তি বা প্রতিকারমূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা যাবে।

সংশোধিত খসড়া অনুযায়ী, বিমাকারী কোম্পানি তার সম্পদ বা বিনিয়োগ জামানত রেখে সংশ্লিষ্ট কোম্পানির পরিচালক বা শেয়ারহোল্ডার বা তাদের পরিবার বা তাদের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের কোন ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা অন্য কারও কাছ থেকে ঋণ গ্রহণে বা আর্থিক সুবিধা প্রাপ্তিতে সহায়তা করতে পারবে না। বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের নিয়ন্ত্রণাধীন কোম্পানি বা তাদের সাবসিডিয়ারি প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে একই বিধান প্রযোজ্য হবে।

সংশোধিত আইনে ইসলামী বিমা ব্যবসা পরিচালনায় সুনির্দিষ্ট রূপরেখা তৈরি এবং গ্রাহক স্বার্থ সুরক্ষায় একটি গাইডলাইন প্রণয়নের প্রস্তাব করা হয়েছে। এই গাইড লাইনের মাধ্যমে ইসলামী বিমা ব্যবসা পরিচালিত হবে বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে।

খসড়ায়, বিমা জরিপকারীর সংজ্ঞায় ঝুঁকি ও ক্ষতি নির্ধারক যুক্ত করা হয়েছে। বিদ্যমান আইনে শুধু বিমা জরিপকারীর বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। কিন্তু ঝুঁকি ও ক্ষতি নির্ধারকের বিষয়ে কিছু উল্লেখ নেই। সংশোধিত আইনে এদের আইনের আওতায় আনা হয়েছে।

কপোর্রেট এজেন্টের বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘কর্পোরেট এজেন্ট’ হচ্ছে কোম্পানি পর্যায়ভূক্ত কোনো বিমা এজেন্ট বা কোনো প্রতিষ্ঠান যেটি বিমা বিষয়ে কাজ করবে। এ সূত্র ধরে ‘ব্যাংকাসুরেন্স’ এর সংজ্ঞায় বলা হয়েছে, বিমাকারী প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের মধ্যে সম্পাদিত ব্যাংকাসুরেন্স চুক্তির আওতায় ব্যাংক বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের কর্পোরেট এজেন্ট হিসেবে কাজ করবে।

যে বিমা পলিসির দায় বা দায়ের অংশ যা বিমাকারীর গ্রহণের আর্থিক সক্ষমতা নেই, সেই পরিমাণ দায় দেশে বা দেশের বাইরে কোন বিমাকারীর সঙ্গে পুনঃবিমা করা যাবে। বিদেশি বিমাকারী প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে কোম্পানিটি সংশ্লিষ্ট দেশের আইনের আওতায় পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হতে হবে এবং এক্ষেত্রে কোম্পানিটি ওই দেশের বা অন্য কোন দেশের প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির কোন সাবসিডিয়ারি কোম্পানি হবে না।

জানা গেছে, ইতোমধ্যে বিমা আইন সংশোধনের খসড়ার ওপর মতামত চাওয়া হয়েছে। এই মতামতের ওপর ভিত্তি করে খসড়াটি চূড়ান্ত করা হবে। পরবর্তী তা এই সরকারের আমলেই অধ্যাদেশ আকারে প্রকাশ করা হবে।

ঢাকা/হাসনাত/টিপু

সম্পর্কিত নিবন্ধ