এটি একটি পূর্ণাঙ্গ এবং সমন্বিত নির্মাণ সমাধান, যা ডিজাইন থেকে শুরু করে রিবার সরবরাহ পর্যন্ত প্রতিটি ধাপে সময়, খরচ ও গুণগত মানের ভারসাম্য বজায় রেখে কাজ করে। জিপিএইচ ওয়ান সেবার আওতায় ‘কিউ-কাট’ ও ‘কিউ-বেন্ড’ রয়েছে, যার মাধ্যমে প্রকল্প অনুযায়ী নির্দিষ্ট ডিজাইনে স্বয়ংক্রিয়ভাবে রিবার কাটিং ও বেন্ডিং করা হয়। এতে সময়, শ্রম ও উপকরণ অপচয় উল্লেখযোগ্যভাবে কমে আসে। একই সঙ্গে ‘কিউ-থ্রেড’ নামক আরেকটি বিশেষ সেবা রয়েছে, যেখানে রিবারে রোল থ্রেডিংয়ের মাধ্যমে কাঠামোগত সংযোগ আরও দৃঢ় ও স্থায়ী হয়।

এ ছাড়া আছে প্রকৌশলীদের দ্বারা পরিচালিত ডিজাইন অপটিমাইজেশন সেবা পুরোনো বা প্রাথমিক নকশার কার্যকারিতা মূল্যায়ন করে উন্নত ও খরচসাশ্রয়ী নকশা প্রদান করে। আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন সফটওয়্যারের মাধ্যমে বার বেন্ডিং সিডিউল প্রস্তুত করা হয়, যেখানে প্রতিটি রিবারের দৈর্ঘ্য, কোণ ও পরিমাণ সুনির্দিষ্টভাবে উল্লেখ থাকে। সুনির্দিষ্ট স্টিরাপ তৈরির জন্য ‘কিউ-রিংস’ সেবাও এর অন্তর্ভুক্ত। জিপিএইচ ওয়ান কেবল একটি সেবা নয়, এটি ভবিষ্যৎমুখী নির্মাণশিল্পের জন্য একটি বিশ্বস্ত এবং প্রযুক্তিনির্ভর সমাধান।

.

উৎস: Prothomalo

কীওয়ার্ড: জ প এইচ

এছাড়াও পড়ুন:

ডিমে শিশুর অ্যালার্জি কেন হয়, কীভাবে বুঝবেন, সমাধান কী

কেন হয়

শিশুদের রোগ প্রতিরোধব্যবস্থা পুরোপুরি গড়ে না ওঠায় অনেক সময় ডিমের প্রোটিনকে শরীর ‘অচেনা’ বা ক্ষতিকর হিসেবে ভুলভাবে শনাক্ত করে। ফলে ঠিক যেভাবে রোগজীবাণুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধব্যবস্থা কাজ করে, একই ধরনের প্রতিক্রিয়া এখানে সৃষ্টি হয়। এই প্রতিক্রিয়া তাৎক্ষণিকভাবেও হতে পারে, আবার অনেক ক্ষেত্রে কয়েক ঘণ্টা পরেও দেখা দিতে পারে।

লক্ষণ 

ত্বকে লাল লাল চাকা, একজিমা।

পেট ব্যথা, ডায়রিয়া, বমি বমি ভাব বা মুখের চারপাশে চুলকানো।

সর্দি, শ্বাস নেওয়ার সময় শোঁ শোঁ শব্দ, শ্বাসকষ্ট হওয়া।

দ্রুত হৃৎস্পন্দন, রক্তচাপ কমে যাওয়া। 

অ্যানাফাইলেকসিস শক। 

আরও পড়ুনডিম দিনে কয়টি ও কীভাবে খাবেন০৫ জুলাই ২০২৫রোগনির্ণয় 

শিশুকে প্রথম ডিম খাওয়ানোর সময় অ্যালার্জি উপসর্গ বোঝা যায়। 

চিকিৎসক যদি মনে করেন ডিম বা ডিমযুক্ত খাবার খেলে অ্যালার্জি হয়, তবে তা স্কিন টেস্ট করে নিশ্চিত হতে পারেন।

চিকিৎসা

ডিম ও ডিমযুক্ত খাবার না খাওয়া। 

অ্যালার্জি প্রতিক্রিয়া দমনে অ্যান্টি হিস্টামিন, মারাত্মক অ্যানাফাইলেকসিসে শক ইনজেকশন এপিনেফ্রিন ব্যবহার।

● ডিমে অ্যালার্জি থাকলে কিছু খাদ্য উপাদান পরিহার করা যেমন—এলবুমিন, গ্লোবুলিন ইত্যাদি।

অধ্যাপক ডা. প্রণব কুমার চৌধুরী, সাবেক বিভাগীয় প্রধান, শিশুস্বাস্থ্য বিভাগ, চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল

আরও পড়ুনডিমের কমলা, না হলুদ কুসুম—কোনটি বেশি স্বাস্থ্যকর৩১ অক্টোবর ২০২৫

সম্পর্কিত নিবন্ধ