আরও নতুনত্ব নিয়ে হবে ‘শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী সংবর্ধনা’ অনুষ্ঠান
Published: 1st, July 2025 GMT
এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দেওয়ার কার্যক্রম শিগগিরই শুরু হতে যাচ্ছে। আরও নতুনত্ব নিয়ে সারা দেশে হবে ‘শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী সংবর্ধনা’ অনুষ্ঠান।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে এ-সংক্রান্ত একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরিত হয়। বিগত তিন বছরের মতো আগামী তিন বছর এ আয়োজনে সহায়তা করছে শিক্ষার ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম শিখো।
শিখোর পক্ষে সমঝোতা স্মারকে স্বাক্ষর করেন প্রতিষ্ঠানটির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) শাহীর চৌধুরী এবং প্রথম আলোর পক্ষে স্বাক্ষর করেন ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুল হক।
অনুষ্ঠানে প্রথম আলো সম্পাদক মতিউর রহমান আয়োজনে নতুনত্ব আনার পরামর্শ দেন। তিনি বলেন, আরও বেশি মানুষকে যুক্ত করার জন্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মকে ব্যবহার করতে হবে। আগের আয়োজনের অভিজ্ঞতার আলোকে সামনে আরও ভালো করতে হবে।
শিখোর সিইও শাহীর চৌধুরী বলেন, আগের তুলনায় এবার আরও বেশি শিক্ষার্থী এ আয়োজনে যুক্ত হতে পারে। সে জন্য প্রচারণায় নতুনত্ব আনা হচ্ছে।
প্রথম আলোর ব্যবস্থাপনা সম্পাদক আনিসুল হক বলেন, এ আয়োজনের মাধ্যমে সারা দেশের মেধাবী মুখগুলো একত্র হয়, যারা দেশের ভবিষ্যৎ। শিক্ষার্থীদের জীবনের প্রথম বড় সাফল্যের স্বীকৃতি হিসেবে এ আয়োজন তাদের উদ্যাপনকে বাড়তি মাত্রা দেবে।
শিখো-প্রথম আলো জিপিএ-৫ প্রাপ্ত কৃতী সংবর্ধনা আয়োজনের জন্য সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে প্রথম আলোর সম্পাদক মতিউর রহমান। আজ মঙ্গলবার বিকেলে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে প্রথম আলো কার্যালয়ে.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: প রথম আল অন ষ ঠ ন নত নত ব
এছাড়াও পড়ুন:
ভিআইপির লাগেজ তল্লাশিতে বাড়তি গুরুত্ব
ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও জোরদার করতে নতুন করে ছয়টি ব্যবস্থা নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এর অংশ হিসেবে বিমানবন্দরে যাত্রীদের লাগেজ আরও গুরুত্ব দিয়ে তল্লাশি করা হবে।
মঙ্গলবার বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ এ-সংক্রান্ত একটি নোটিশ জারি করে। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, বিশেষ করে ভিআইপি ও ভিভিআইপি যাত্রীদের ব্যাগেজ স্ক্রিনিংয়ে এখন থেকে আরও বেশি গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। তারা জানান, নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করতে ছয়টি অতিরিক্ত ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা ও যে কোনো অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঠেকানো এসব পদক্ষেপের লক্ষ্য।
অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাগুলো হলো– ভিআইপি ও ভিভিআইপি ব্যাগ স্ক্রিনিংয়ে অধিকতর মনোযোগ দেওয়া; এভিয়েশন সিকিউরিটি সদস্যদের নিয়মিত সচেতনতামূলক ব্রিফিং ও নির্দেশনা; সিসিটিভি মনিটরিং টিমকে বিশেষ নজরদারির নির্দেশনা; মেটাল ডিটেক্টর ও এক্স-রে মেশিনে স্ক্যানের পর ‘হাই রিস্ক’ ব্যাগের ক্ষেত্রে ম্যানুয়াল তল্লাশি বাধ্যতামূলক করা; আগ্নেয়াস্ত্র বহনকারীদের জন্য বিমানবন্দরে প্রবেশের আগে পূর্বানুমতি নিশ্চিতকরণ এবং রেকর্ড সংরক্ষণ; কোনো ধরনের ‘সিকিউরিটি ব্রিচ’ ঘটলে সংশ্লিষ্ট সংস্থার মাধ্যমে তদন্ত কমিটি গঠন ও তাৎক্ষণিক প্রতিরোধমূলক নির্দেশনা দেওয়া।