৪০ ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়ে ৩ জনের মৃত্যু
Published: 1st, July 2025 GMT
আট কিলোমিটার সড়কে টানা ৪০ ঘণ্টা যানজটে আটকা পড়েছিল চার হাজারেরও বেশি গাড়ি। আর এই যানজটে থেকে অসুস্থ হয়ে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে। রবিবার ভারতের মধ্যপ্রদেশে ইন্দোর-দেওয়াস জাতীয় মহাসড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় মধ্যপ্রদেশ হাইকোর্টে একটি মামলা হয়েছে বলে মঙ্গলবার জানিয়েছে এনডিটিভি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভি জানিয়েছে, শুক্রবার জাতীয় মহাসড়কে প্রায় ৮ কিলোমিটার দীর্ঘ যানজট সৃষ্টি হয়, যা প্রায় ৪০ ঘন্টা ধরে স্থায়ী হয়েছিল। এতে ভেঙে পড়ে গোটা শহরের ট্রাফিক ব্যবস্থা।
স্থানীয় প্রশাসন জানিয়েছে, জাতীয় মহাসড়কটির বেশ কয়েক জায়গায় মেরামতের কাজ চলছিল। ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বেশ কিছু রাস্তা জলমগ্ন হয়ে পড়েছিল। এর পাশাপাশি বেশ কিছু যানবাহনকে অন্য লেনে ঘুরিয়ে দেওয়া হয়েছিল। যার কারণে সমস্যা আরো বেড়ে যায়। যানজটে দীর্ঘসময় আটকে অসুস্থ হয়ে পড়ায় এক বৃদ্ধসহ তিন জনের মৃত্যু হয়।
এ ঘটনায় এক আইনজীবী হাইকোর্টে জনস্বার্থ মামলা (পিআইএল) দায়ের করেন। মামলায় একাধিক সংস্থাকে পক্ষভুক্ত করা হয়েছে, যাদেরর মধ্যে রয়েছে: এনএইচএআই (দিল্লি এবং ইন্দোর অফিস), সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক মন্ত্রণালয়, ইন্দোর কালেক্টর, ইন্দোর পুলিশ কমিশনার, সড়ক নির্মাণ সংস্থা এবং ইন্দোর দেওয়াস টোলওয়েজ লিমিটেড।
আদালত শুনানিতে বলেছে, সেপ্টেম্বরে চার সপ্তাহের মধ্যে একটি ডাইভারশন রাস্তা সম্পন্ন করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু রাস্তাটি অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে। কেন নির্ধারিত সময়ে কাজ শেষ হয়নি তা জানতে চেয়েছে আদালত।
ঢাকা/শাহেদ
.উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ইন দ র য নজট
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে