বিকাশের সঙ্গে ডিএসসিসির সমঝোতা স্বাক্ষরের অনুমোদন
Published: 11th, August 2025 GMT
ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের (ডিএসসিসি) নাগরিকদের ট্রেড লাইসেন্স ফি, হোল্ডিং ট্যাক্স, মার্কেট ভাড়া ও সালামীসহ বিভিন্ন ট্যাক্স ও বিল ডিজিটালি পরিশোধের সুবিধার্থে বিকাশ লিমিটেডের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে ডিএসসিসি পরিচালনা কমিটি।
সোমবার (১১ আগস্ট) নগর ভবনে অনুষ্ঠিত পরিচালনা কমিটির ৮ম কর্পোরেশন সভায় এই সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন ডিএসসিসির প্রশাসক মো.
প্রস্তাবিত এই চুক্তির ফলে নগরবাসী ঘরে বসে সহজে ও স্বচ্ছভাবে বিল পরিশোধ করতে পারবে। পাশাপাশি রাজস্ব আদায় প্রক্রিয়া আরো দক্ষ ও জবাবদিহিমূলক হবে।
আরো পড়ুন:
ঢাকা দক্ষিণে ৩৮৪১ কোটি ৩৮ লাখ টাকার বাজেট ঘোষণা
৩৬ জুলাইয়ের অর্জনকে ধরে রাখতে হবে: ডিএসসিসি প্রশাসক
এছাড়া সভায় অঞ্চল ৬ থেকে ১০ পর্যন্ত নতুন ৫টি কবরস্থান প্রতিষ্ঠার প্রস্তাব গৃহীত।
কবরস্থানে দাফন-সম্পর্কিত খরচের দাপ্তরিক প্রাক্কলন বর্তমান বাজারদরের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে অনুমোদন করা হয়। এছাড়া মশক নিধন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় নাগরিক সম্পৃক্ততার ওপর গুরুত্বারোপ করা হয়।
সভায় প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. জহিরুল ইসলাম, সচিব মুহাম্মদ শফিকুল ইসলামসহ ডিএসসিসির বিভিন্ন বিভাগের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা/এএএম/বকুল
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ড এসস স ড এসস স
এছাড়াও পড়ুন:
মাদারীপুরে কবরস্থানে বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগে দুদকের অভিযান
মাদারীপুর সদর উপজেলায় বিভিন্ন প্রকল্পে অনিয়মের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টার দিকে সদর উপজেলার প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) কার্যালয় ও স্থানীয় সরকার প্রকৌশলী অধিদপ্তর (এলজিইডি) অফিসে এ অভিযান পরিচালনা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান।
আরো পড়ুন:
পলাতক থাকলেও বিদেশে টাকা পাচার অব্যাহত জাবেদের: দুদক
দুদক নিজেই দুর্নীতিমুক্ত না হলে অন্যকে বলার অধিকার রাখে না: চেয়ারম্যান
দুদকের সহকারী পরিচালক আখতারুজ্জামান জানান, শিরখাড়া ইউনিয়নে গণকবরস্থান নির্মাণের নামে প্রায় আড়াই লাখ টাকার অপব্যবহার করা হয়। এছাড়া সুনমন্দি এলাকায় থানার এক ওসিকে খুশি করতে তার বাড়ির সামনে এলজিইডির ৩২ লাখ টাকা অর্থায়নে কালর্ভাট করা হয়। যেখানে সরকারি অর্থ অপচয় করা হয়েছে বলেও অভিযোগ পায় দুদক। এ সব অভিযোগের সত্যতা জানার জন্যে সদর উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কার্যালয়ে ও এলজিইডির কার্যালয়ে অভিযান চালানো হয়।
তিনি আরো জানান, প্রতিটি দপ্তরের বিরুদ্ধে আসা অভিযোগের ফাইলপত্র যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে কিছু ক্ষেত্রে অনিয়মের প্রমাণ পাওয়া গেছে। সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে শিগগিরই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
ঢাকা/বেলাল/বকুল