ছিনতাই করতেই হত্যা: ১২ দিন পর ভ্যানচালকের মরদেহ উদ্ধার
Published: 12th, August 2025 GMT
মাদারীপুর জেলার শিবচরে নিখোঁজের ১২ দিন পরে মিজান শেখ (৪৫) নামে এক ভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকালে উপজেলার মাদবরেরচর ইউনিয়নের বাখরেরকান্দি এলাকায় মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় মরদেহটি উদ্ধার করে পুলিশ।
ভ্যান ছিনতাই করতেই এই হত্যাকাণ্ড বলে জানান সহকারী পুলিশ সুপার (শিবচর সার্কেল) মো.
তিনি জানান, গত ৩১ জুলাই ভ্যান নিয়ে বের হয়ে আর বাড়ি ফেরেননি পাঁচ্চর ইউনিয়নের পশ্চিম বালাকান্দি এলাকার মৃত আজিজ শেখের ছেলে ভ্যানচালক মিজান। পরদিন মিজানের স্ত্রী রহিমা বেগম বাদী হয়ে শিবচর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। পরে নিখোঁজ ব্যক্তিকে উদ্ধারে নামে শিবচর থানা পুলিশ।
নিখোঁজের মোবাইল নম্বরে তথ্য-প্রযুক্তি ব্যবহার করে নুরুল আমিন শামীম (৩২) নামে এক ব্যক্তিকে কুষ্টিয়া জেলার কুমারখালী থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। গ্রেপ্তারকৃত শামীম শরিয়তপুরের জাজিরা উপজেলার নাওডোবা এলাকার হাসেম শেখের ছেলে।
পরে তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী শিবচরের বাখরেরকান্দি এলাকার খলিলুর রহমান নান্টু নামে এক ব্যক্তির বাড়ির ভেতর থেকে মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় মিজানের লাশ উদ্ধার করে পুলিশ।
সহকারী পুলিশ সুপার মো. সালাহ উদ্দিন বলেন, “মিজান নিখোঁজের পর থেকেই আমরা অভিযানে নামি। তথ্য-প্রযুক্তির সহায়তায় ঘটনার সাথে জড়িত নুরুল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তার দেওয়া তথ্য মতে নিখোঁজ ব্যক্তির মরদেহ মাটি চাপা দেওয়া অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। মূলত ভ্যান ছিনতাই করতেই এই হত্যাকাণ্ড বলে প্রাথমিকভাবে জানতে পেরেছি। এ বিষয়ে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”
ঢাকা/বেলাল/এস
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর মরদ হ শ বচর
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে