সচিবালয়ে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ, সন্ধ্যা ৬টার পর অবস্থান করতে লাগবে অনুমতি
Published: 12th, August 2025 GMT
দেশের প্রশাসনের প্রাণকেন্দ্র হিসেবে পরিচিত বাংলাদেশ সচিবালয়ের নিরাপত্তায় কঠোর অবস্থান নিয়েছে সরকার। এবার সচিবালয়ের ভেতরে সব ধরনের সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। পাশাপাশি সন্ধ্যা ৬টার পর সচিবালয়ে অবস্থান করতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করার বিধান করা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত একটি বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো.
সিদ্ধান্তগুলো হলো— সচিবালয়ের অভ্যন্তরে কোনো ধরনের মিছিল, সমাবেশ বা গণজমায়েত নিষিদ্ধ করা, সচিবালয়ের অভ্যন্তরে অবস্থিত বিভিন্ন মন্ত্রণালয় বা বিভাগের সম্মেলন কক্ষে অননুমোদিত কোনো সভা বা সমাবেশ অথবা কোনো পেশাগত সংগঠন, সমিতির সভা, সম্মেলন, বৈঠক করা যাবে না।
এ ছাড়া সন্ধ্যা ৬টার পর সচিবালয়ের ভেতরে জরুরি দাপ্তরিক প্রয়োজনে অবস্থান করতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে অবহিত করতে হবে, সাপ্তাহিক ছুটি কিংবা অন্য কোনো ছুটির দিনে সচিবালয়ের ভেতরে দাপ্তরিক প্রয়োজনে অবস্থান করতে হলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পূর্বানুমতি নিতে হবে, সচিবালয়ের ভেতরে কর্মরত কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সচিবালয়ে প্রবেশ পাস দৃশ্যমান রাখতে হবে, সচিবালয়ের অভ্যন্তরের কোনো ভবন বা প্রাঙ্গণে কোনোরূপ লিফলেট বিতরণ, ব্যানার বা ফেস্টুন ঝুলানো বা স্থাপন করা যাবে না এবং সচিবালয়ে প্রবেশকালীন গাড়ি বা ব্যক্তির নিরাপত্তা তল্লাশি দায়িত্বরত নিরাপত্তা বাহিনী নিশ্চিত করবে।
বিজ্ঞপ্তিতে সবাইকে নির্দেশনাগুলো আবশ্যিকভাবে পালন করতে বলা হয়েছে।
উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: অবস থ ন করত র ভ তর
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে