বার্সেলোনার গোলকিপার মার্ক-আন্দ্রে টের স্টেগেনের চোটকে দীর্ঘমেয়াদি চোটের অনুমোদন দিয়েছে স্পেনের লা লিগা কর্তৃপক্ষ। গতকাল এই খবর জানিয়েছে কাতালান ক্লাবটি। এর অর্থ হলো, আর্থিক সংগতি নিয়মের ভেতরে থেকেই নতুন গোলকিপার হোয়ান গার্সিয়াকে নিবন্ধন করাতে পারবে বার্সা।

আরও পড়ুনফিলিস্তিনের শিশুদের নিয়ে উয়েফা বলল—‘শিশু ও বেসামরিক মানুষ হত্যা বন্ধ করো’২ ঘণ্টা আগে

লা লিগার নিয়ম অনুযায়ী, সব দলকে বেতন সীমা নীতি মেনে চলতে হয়। টের স্টেগেন বার্সায় সবচেয়ে বেশি বেতন পাওয়া খেলোয়াড়দের একজন। তাঁর বেতনের ৮০ শতাংশ হিসাব থেকে বাদ দিতে পারলে ক্লাবটির জন্য বেতন সীমা নীতি মেনে অন্য একাধিক খেলোয়াড় নিবন্ধন করানো সহজ হয়ে যায়। বার্সা চেয়েছিল, টের স্টেগেনের বেতনের কিছু অংশ ব্যবহার করে চোট-বদলি নিয়মে একজন গোলকিপার লা লিগায় নিবন্ধন করাতে। সে ক্ষেত্রে চোট-বদলির নিয়ম ব্যবহার করতে আগে চোট পাওয়া খেলোয়াড়ের লিখিত সম্মতি লাগে।

এস্পানিওল থেকে বার্সায় এসেছেন গার্সিয়া.

উৎস: Prothomalo

এছাড়াও পড়ুন:

ডলার কাছে নিতেই আর কিছু মনে নেই, ব্যবসায়ীর ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা লুট

চট্টগ্রামের রাউজানের নোয়াপাড়া পথেরহাটের ভারতেশ্বরী প্লাজা মার্কেটের আবুধাবি স্টোরের দেশের বাইরে থেকে আমদানি করা নানা পণ্য বিক্রি হয়। দোকানের মালিক ওয়াহিদুল আলম নিজেই ব্যবসা দেখাশোনা করেন। আজ মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটার দিকে দুই বিদেশি ও বাংলাদেশি ক্রেতা আসেন দোকানে। ৫০ ডলারের একটি নোট দিয়ে বিনিময়ে বাংলাদেশি মুদ্রা চান তাঁরা। ওয়াহিদুল নোট নিয়ে ভালো করে দেখার জন্য চোখের কাছে নেন। এরপর তাঁর আর কিছু মনে নেই। পুরোপুরি যখন চেতনা ফিরে পেলেন, তখন দেখলেন তাঁর দোকানের ক্যাশ বাক্স থেকে লুট হয়েছে ১ লাখ ৪২ হাজার টাকা।

দোকানের পাশের একটি সিসিটিভি ক্যামেরায় ধারণ করা ফুটেজে দেখা যায়, টাকা নিয়ে খুব দ্রুত চলে যাচ্ছেন দেশি ও বিদেশি দুই প্রতারক। তবে আবুধাবি স্টোর নামের দোকানটিতে সিসিটিভি ক্যামেরা না থাকায় ভেতরে কী ঘটেছে তা দেখা যায়নি।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ীর ধারণা, ডলারের মধ্যে ‘শয়তানের নিশ্বাস’ নামের রাসায়নিক ছিল। তার প্রভাবে তিনি সবকিছু ভুলে গেছেন। প্রতারকেরা ওই রাসায়নিক শুকিয়ে তাঁর টাকা লুট করে নিয়ে গেছে।

বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে এর আগেও ‘শয়তানের নিশ্বাস’ প্রয়োগ করে প্রতারণার সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। সেসব প্রতিবেদন ঘেঁটে জানা যাচ্ছে মূলত স্কোপোলামিন নামের একটি রাসায়নিক প্রয়োগ করে ছিনতাইসহ নানা অপরাধ করে আসছে প্রতারকেরা। এই রাসায়নিকের প্রভাবে ক্ষণিকের জন্য মানুষের স্মৃতি, বিচারশক্তি ও সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষমতা সম্পূর্ণভাবে লোপ পায়। ওয়াহিদুল আলমের ক্ষেত্রেও তা ঘটেছিল।

ভুক্তভোগী ব্যবসায়ী ওয়াহিদুল আলম বলেন, ৫০ ডলারের একটি নোট ভাঙানোর জন্য তাঁর দোকানে আসেন একজন বিদেশি ক্রেতা। তাঁর সঙ্গে একজন বাংলাদেশিও ছিলেন। নোটটি তিনি তাঁদের কাছ থেকে নিয়ে ভালো করে দেখতে গিয়ে চেতনা হারান। প্রতারকেরা তাঁর ক্যাশ বাক্স থেকে ১ লাখ ৪২ হাজার টাক নিয়ে যায়।

জানতে চাইলে এক কিলোমিটার দূরে থাকা নোয়াপাড়া পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক সাইফুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, ওই ধরনের ঘটনার কোনো অভিযোগ তাঁদের কেউ জানায়নি। অভিযোগ দিলে তাঁরা ঘটনাটি খতিয়ে দেখে প্রতারক চক্রকে খুঁজে বের করার জন্য কাজ করবেন।

সম্পর্কিত নিবন্ধ

  • ধূমকেতুর জন্য রাজের প্রতীক্ষা শেষ
  • কুষ্টিয়া প্রেসক্লাবে বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে ৪ অভিযোগ
  • গণ–অভ্যুত্থানের সময় চানখাঁরপুলে পুলিশের পোশাকে লোকেরা হিন্দি ভাষায় কথা বলছিল
  • কেবিসির মঞ্চে সোফিয়া-ব্যোমিকারা, শুরু বিতর্ক
  • দয়া করে গাজায় যান: পোপ লিওর প্রতি ম্যাডোনার আহ্বান
  • পিএসজিকে বিদায় দোন্নারুম্মার, এনরিকে বললেন ‘আমি দায়ী’
  • গাজায় হামলার তীব্রতা বাড়িয়েছে ইসরায়েল
  • কবর ভেঙে ফেলার আহ্বান ইসরায়েলি মন্ত্রীর
  • ডলার কাছে নিতেই আর কিছু মনে নেই, ব্যবসায়ীর ১ লাখ ৪০ হাজার টাকা লুট