গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া পৌর ছাত্রদলের নবগঠিত কমিটির আহ্বায়ক রায়হান হাবিব তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা চালানো হচ্ছে বলে দাবি করেছেন। তিনি বলেন, ‘‘আমি কখনো ছাত্রলীগ বা অন্য কমিটির সঙ্গে জড়িত ছিলাম না। বর্তমান পৌর ছাত্রদলের কমিটিই আমার একমাত্র রাজনৈতিক ঠিকানা।’’

রায়হান হাবিব আজ শুক্রবার (১৫ আগস্ট) টুঙ্গিপাড়া উপজেলা প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন গণমাধ্যমের সাংবাদিকরা উপস্থিত ছিলেন। 

সংবাদ সম্মেলনে রায়হান হাবিব বলেন, ‘‘গত ১৩ আগস্ট বিভিন্ন গণমাধ্যমের মাধ্যমে জানতে পারি, ২০১৯ সালের ২৬ জুলাই ঘোষিত টুঙ্গিপাড়া পৌর ছাত্রলীগের কমিটিতে উপ-ত্রাণ ও দুর্যোগ বিষয়ক সম্পাদক হিসেবে আমার ডাক নাম ‘ইয়েন মুন্সী’ ব্যবহার করা হয়েছে। কিন্তু ওই কমিটি সম্পর্কে কখনো অবগত ছিলাম না। যদি ওই কমিটির সঙ্গে যুক্ত থাকতাম তাহলে আমার আসল নামই ব্যবহার হতো। কোনো রাজনৈতিক দলে যোগ দিতে হলে বায়োডাটা দিতে হয়। যারা আমার নামে মিথ্যা প্রচারণা চালাচ্ছেন, তারা অনুগ্রহ করে আমার দাখিলকৃত বায়োডাটা সামনে নিয়ে আসুক।’’

আরো পড়ুন:

ঢাবিতে ছাত্র রাজনীতির রূপরেখা প্রণয়নে কমিটি গঠন

ঢাবির হলগুলোতে ছাত্রদলের কমিটি বহাল থাকবে: রাকিব

রায়হান হাবিব আরো বলেন, ‘‘আমি শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শের একজন সৈনিক হয়ে থাকতে চাই।’’ তার বিরুদ্ধে মিথ্যা প্রচারণা থেকে বিরত থাকার জন্য সকলের কাছে বিনীত অনুরোধ জানান তিনি। 

তিনি এ ঘটনাকে একটি স্বার্থান্বেষী কুচক্রী মহলের অপতৎপরতা বলে মনে করেন। 

ঢাকা/বাদল/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর ছ ত রদল

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ