এস আলমের গ্রুপের টাকায় অনেক নেতারা ব্যবসা করছেন বলে মন্তব্য করেছেন আমার বাংলাদেশ পার্টির (এবি পার্টি)  সাধারণ সম্পাদক ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ। তিনি বলেন, ‘‘এস আলমের টাকা শুধু শেখ হাসিনা খাননি। বর্তমানে দেশের অনেক রাজনৈতিক দলের নেতারা এস আলমের টাকায় ব্যবসা করছেন ও খাচ্ছেন। ওই টাকায় বিদেশে তাদের ছেলে-মেয়েদের পড়াচ্ছেন।’’

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর)  বিকেলে মানিকগঞ্জ শহীদ স্মৃতিস্তম্ভে প্রাঙ্গণে এবি পার্টির জুলাই গণসমাবেশ উপলক্ষে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ সব কথা বলেন। 

মানিকগঞ্জ জেলা এবি পার্টির প্রধান সমন্বয়ক অ্যাডভোকেট রফিকুল ইসলাম জনির সভাপতিত্বে অন্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম, ব্যারিস্টার আব্বাস ইসলাম খান, ঢাকা মহানগর উত্তরের আহ্বায়ক সেলিম খান, জুলাই শহীদ সাদের বাবা সফিকুল ইসলাম, জুলাই গণঅভ্যুত্থানের যোদ্ধা রমজান মাহমুদ ও আসাদুল্লাহ প্রমুখ।

ব্যারিস্টার আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘‘কারা, কোন দল আগামীতে আওয়ামী লীগকে নির্বাচনে চায়, জাতীয় পার্টিকে নির্বাচনে আনতে চায়, এস আলমের টাকায় আওয়ামী লীগকে পুনর্বাসন করতে চায়  ও ১৪শ’ শহীদের রক্তের সঙ্গে গাদ্দারি করতে চায়; সেই গাদ্দারদের  চিনতে হবে।’’

ফুয়াদ আরো বলেন, ‘‘দেশের স্বার্থে শত্রুপক্ষের সঙ্গে আপস হবে না। দিল্লির আধিপত্যের প্রশ্নে আপস হবে না। এ ব্যাপারে দেশের স্বার্থে আমরা ছাড় দেব না।’’

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে আসাদুজ্জামান ফুয়াদ বলেন, ‘‘আমরা জুলাই সনদে কিছু প্রস্তাব দিয়েছি। তিনশত আসনের মধ্যে দুইশত আসনে নিবার্চন হবে সরাসরি ভোটে, আর বাকি একশত আসন হবে পিআর পদ্ধতিতে।’’
 

ঢাকা/চন্দন/বকুল

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর এস আলম র ট ক ইসল ম

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ