অপরিশোধিত তেলের পাইপলাইনের আগুনে দগ্ধ বাবা-ছেলের মৃত্যু
Published: 27th, September 2025 GMT
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে মার্কিন বহুজাতিক কোম্পানি শেভরন বাংলাদেশের কনডেনসেট (অপরিশোধিত তেল) পাইপলাইনের অগ্নিকাণ্ডে দগ্ধ বাবা-ছেলের মৃত্যু হয়েছে।
আজ শনিবার ভোর সাড়ে ৬টার দিকে বশির মিয়া (৫৪) এবং গতকাল শুক্রবার রাত ৩টার দিকে তাঁর ছেলে রেজোয়ান মিয়া (২১) রাজধানীর জাতীয় বার্ন এবং প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে মারা যান।
আরও পড়ুনঅপরিশোধিত তেল সরবরাহের পাইপলাইনে দুর্বৃত্তদের ছিদ্র, ছড়িয়ে পড়া তেলে আগুন২৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫বশির ও রেজোয়ান শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভুনভীর ইউনিয়নের শাসন ইলাম পাড়ার বাসিন্দা। তাঁদের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন স্থানীয় ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) সদস্য সালেক মিয়া। তিনি বলেন, ওই দুর্ঘটনায় বশিরের স্ত্রী ফারজানা আক্তার পারভীনও (৩৬) দগ্ধ হন। তিনি আশঙ্কাজনক হাসপাতালটির আইসিইউতে ভর্তি আছেন।
এর আগে গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে উপজেলার ভুনভীর ইউনিয়নের শাসন ইলাম পাড়ায় শেভরনের কনডেনসেট পাইপলাইনে দুর্বৃত্তদের অবৈধ ছিদ্রের কারণে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। এতে মাছ ধরতে গিয়ে একই পরিবারের তিনজন দগ্ধ হন।
শ্রীমঙ্গল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ইসলাম উদ্দিন বলেন, তিনি দগ্ধ বাবা-ছেলের মৃত্যুর খবর পেয়েছেন। দুর্ঘটনার পর শেভরন ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে দগ্ধদের সুচিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
ওই দুর্ঘটনার ঘটনায় আজ দুপুর পর্যন্ত মামলা হয়নি বলে জানিয়েছেন শ্রীমঙ্গল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আমিনুল ইসলাম। তিনি প্রথম আলোকে বলেন, বিষয়টির তদন্ত চলছে।
.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: র ঘটন
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে