পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয় উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, “পরিবেশ অধিদপ্তরের নতুন অফিস ভবন ঢাকার প্রথম সরকারি গ্রিন বিল্ডিং হিসেবে নির্মিত হবে। ভবনটিকে এনভায়রনমেন্টাল সেন্টার অব এক্সিলেন্স প্রতিষ্ঠা করা হবে। এই ভবনে রেইনওয়াটার হার্ভেস্টিং, সোলার পাওয়ার ও এসটিপিসহ সবুজ প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। এ ক্ষেত্রে গ্রিন বিল্ডিং নির্মাণে অভিজ্ঞ গার্মেন্টস খাতের পরামর্শও গ্রহণ করা হবে।”

র‌বিবার (২৮ সেপ্টেম্বর) সচিবালয়ে পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচি (এডিপি) বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা সভায় তিনি এসব কথা বলেন।

আরো পড়ুন:

পূজায় সম্প্রী‌তি বিনষ্টের চেষ্টা হ‌লে ক‌ঠোর ব‌্যবস্থা: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

দেশ গঠনে প্রবাসীদের সক্রিয় ভূমিকা রাখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার 

পরিবেশ উপদেষ্টা জানান, গাজীপুরসহ বিভিন্ন শিল্পঘন এলাকায় পরিবেশ অধিদপ্তরের নিজস্ব ভবন স্থাপন করা হবে, যাতে স্থানীয় পর্যায়ে পরিবেশ সুরক্ষার কার্যক্রম আরও জোরদার হয়। তিনি এনফোর্সমেন্ট কার্যক্রমে পর্যাপ্ত পরিবহনের ব্যবস্থা রাখার আশ্বাস দেন।

উপদেষ্টা উন্নয়ন প্রকল্পসমূহ যথাসময়ে ও যথাযথভাবে বাস্তবায়নের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেন, “সরকারের কার্যক্রমে বিলম্ব বা শৈথিল্য জনগণের প্রত্যাশা পূরণে বাধা সৃষ্টি করে।”

তাই সংশ্লিষ্ট সবাইকে আন্তরিকতা ও দক্ষতার সঙ্গে দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানান।

সভায় পরিবেশ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড.

ফারহিনা আহমেদ, অতিরিক্ত সচিব (জলবায়ু পরিবর্তন) মোহাম্মদ নাভিদ শফিউল্লাহ, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন ও উন্নয়ন) মো.খায়রুল হাসান এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. কামরুজ্জামানসহ বিভিন্ন প্রকল্প পরিচালক উপস্থিত ছিলেন।

ঢাকা/নঈমুদ্দীন/সাইফ

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর উপদ ষ ট উপদ ষ ট পর ব শ

এছাড়াও পড়ুন:

আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা

কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’

সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।

সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে

সম্পর্কিত নিবন্ধ