আমাদের সম্প্রীতির বন্ধনকে কেউ নস্যাত করতে পারবে না বলে মন্তব্য করেছেন রংপুর রেঞ্জের ডিআইজি আমিনুল ইসলাম। 

বুধবার (১ অক্টোবর) শারদীয় দুর্গোৎসব উপলক্ষে ঠাকুরগাঁও শহরের বিভিন্ন পূজামণ্ডপ পরিদর্শন করেছেন ডিআইজি আমিনুল ইসলাম।

আরো পড়ুন:

নজর কেড়েছে মুগ ডালে তৈরি প্রতিমা

নারী অধিকার প্রতিষ্ঠার থিমে সেজেছে মণ্ডপ

দুপুরে পৌর শহরের কেন্দ্রীয় শ্রীশ্রী গোবিন্দ জিউ মন্দির পরিদর্শনে গিয়ে সেখানে উপস্থিত হিন্দু সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দের সঙ্গে শুভেচ্ছা বিনিময়কালে তিনি এসব কথা বলেন।

তিনি বলেন, “সনাতন, মুসলিমসহ সব ধর্মের মানুষ এ দেশে যুগ যুগ ধরে সম্প্রীতির বন্ধনে আবদ্ধ। অতীতে যারা এই সম্প্রীতি ভাঙতে চেয়েছে, তারা হতাশ হয়েছে। বাংলাদেশের মানুষ সর্বদা সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে, এই বন্ধন অটুট থাকবে, কেউ তা ভাঙতে পারবে না।”

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ঠাকুরগাঁওয়ের পুলিশ সুপার শেখ জাহিদুল ইসলাম, কেন্দ্রীয় শ্রীশ্রী গোবিন্দ জিউ মন্দিরের সভাপতি স্বপন দে সোপু, সাধারণ সম্পাদক যামিনী কুমার রায়, সাংগঠনিক সম্পাদক জয় মহন্ত অলক প্রমুখ।

ঢাকা/মঈনুদ্দীন/মেহেদী

.

উৎস: Risingbd

কীওয়ার্ড: চ কর চ কর

এছাড়াও পড়ুন:

‘এটা তো চাপের খেলা’—বাংলাদেশের বিপক্ষে ম্যাচ নিয়ে ভারত কোচ

বাংলাদেশ-ভারত ম্যাচ ঘিরে উত্তাপ, উত্তেজনা নতুন নয়। তবে এবারের লড়াইটা ভারতের জন্য বাড়তি চাপেরও। প্রতিপক্ষের মাঠ, গ্যালারিভর্তি দর্শক আর হামজা-শমিতে উজ্জীবিত বাংলাদেশের সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স—সব মিলিয়ে হয়তো কঠিন পরীক্ষাতেই পড়তে হবে সফরকারীদের। আজ ম্যাচ-পূর্ব সংবাদ সম্মেলনে ভারতের কোচের কণ্ঠেও ফুটে উঠল তেমনটাই।

আগামীকাল জাতীয় স্টেডিয়ামে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ের ম্যাচে মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ-ভারত। তার আগে আজ একটি হোটেলে ভারতীয় দলের কোচ খালিদ জামিল বলেন, ‘এটা তো চাপের খেলা’।

এশিয়ান কাপ বাছাইপর্ব থেকে বাংলাদেশ ও ভারত দুই দলেরই বিদায় আগেই নিশ্চিত হয়েছে। তবু বাংলাদেশের দর্শকদের মধ্যে ভারত ম্যাচ নিয়ে ব্যাপক আগ্রহ। যার বড় প্রমাণ অনলাইনে টিকিট ছাড়ার ৬ মিনিটের মধ্যে সব বিক্রি হয়ে যাওয়া।

এর পাশাপাশি প্রতিপক্ষের মাঠে খেলাটা যে সব সময়ই কঠিন, সেই বাস্তবতা জানেন জামিলও। তাঁর দলের ওপর চাপ আছে কি না প্রশ্নে ভারত কোচ বলেন, ‘হ্যাঁ, চাপ আছে। আমাদের তা মানতে হবে। সবাই জানে এটি একটি চাপের ম্যাচ। তবে সে জন্য আমাদের একটি ইতিবাচক ফলের জন্য কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।’

গত ২৫ মার্চ শিলংয়ে দুই দলের প্রথম লেগ গোলশূন্য ড্র হয়েছিল। সেই ম্যাচ দিয়ে বাংলাদেশের হয়ে অভিষেক হয়েছিল হামজা চৌধুরীর। ইংলিশ ক্লাব লেস্টার সিটিতে খেলা ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার বাংলাদেশের হয়ে এখন পর্যন্ত ৬ ম্যাচে করেছেন ৪ গোল, যার মধ্যে দুটি করেছেন বৃহস্পতিবার নেপালের বিপক্ষে।

ভারত কোচ অবশ্য একক কোনো খেলোয়াড়কে নিয়ে ভাবতে নারাজ, ‘আমরা শুধু একজন খেলোয়াড়কে বিবেচনায় নিচ্ছি না। বাংলাদেশ দলে অনেক ভালো খেলোয়াড় আছে। এটা খুব সিরিয়াস গেম।’

১৯৭৮ সাল থেকে এখন পর্যন্ত ৩২ বার মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-ভারত। এর মধ্যে ভারত জিতেছে ১৬টিতে, বাংলাদেশ ২টিতে। ড্র বাকি ১৪টি (২০০৩ সাফে বাংলাদেশের গোল্ডেন গোলে জয়ের ম্যাচসহ)।

সম্পর্কিত নিবন্ধ