ফ্যাক্ট চেকের কারণে গুজবকারীরা গুজব ছড়াতে ব্যর্থ হয়েছে: আনসার ভিডিপি মহাপরিচালক
Published: 1st, October 2025 GMT
বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ বলেছেন, “দুর্গাপূজায় বিভিন্ন ঝুঁকি বিবেচনায় সমগ্র বাংলাদেশে ২ লাখের উপরে প্রতিটি মণ্ডপে দায়িত্ব পালন করছে আনসার সদস্যরা। যেকোনো দুর্ঘটনা, যড়যন্ত্রমূলক কর্মকাণ্ডের ব্যাপারে সঙ্গে সঙ্গে সাড়া দিচ্ছে।”
তিনি বলেন, “এখনকার আয়োজন ছিল খুবই সমন্বিত। প্রতিটি বাহিনীর সদস্যরা কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছে। এতে নতুন একটি ধারা তৈরি হলো, যা গত ১ বছরে আমাদের সবচেয়ে বড় অর্জন। দুর্গাপূজায় ফ্যাক্ট চেকের কারণে গুজবকারীরা গুজব ছড়াতে ব্যর্থ হয়েছে।”
আরো পড়ুন:
কেউ সম্প্রীতির বন্ধন নস্যাৎ করতে পারবে না: ডিআইজি আমিনুল
নজর কেড়েছে মুগ ডালে তৈরি প্রতিমা
বুধবার (১ অক্টোবর) বিকেলে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর উপজেলার প্রাচীন রনদা প্রসাদ সাহা দুর্গা মন্দির পরিদর্শন শেষে সাংবাদিকদের তিনি এসব কথা বলেন।
মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ বলেন, “এই ধারা যদি চলমান থাকে আসামীতে আমরা যে চ্যালেঞ্জগুলো মনে করছি, এই চ্যালেঞ্জগুলো সহজেই মোকাবেলা করতে পারব। অনেক কুচক্রি মহলের পরিকল্পনা ছিল, প্রতিটিই ফেল করেছে। গতবার প্রচুর গুজব ছিল, এবার গুজব হয়নি। এবার ব্যবস্থাপনা অনেক শক্তিশালী ছিল। ফ্যাক্ট চেকের মাধ্যমে অনেক কিছুই বের করা যাচ্ছে।”
তিনি বলেন, “এবার উৎসবটা সার্বজনিন হয়েছে। সাধারণ জনগণ আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সহায়তা করেছে। প্রতিটি ঝুঁকি মণ্ডপে আটজন করে আনসার সদস্য দায়িত্ব পালন করছে। প্রাথমিক প্রতিরোধ তারাই করছে।”
তিনি আরো বলেন, “আনসারের প্রায় ৬০ লাখ সদস্য রয়েছে। এই ৬০ লাখ সদস্যকে তাদের জীবন-জীবিকা মান উন্নয়নে আনসার উন্নয়ন ব্যাংক ভূমিকা রাখবে।”
মহাপরিচালক বলেন, “পূর্জা উপলক্ষে আমাদের সমন্বিত কার্যক্রমের যে ধারা তৈরি হয়েছে, এটিই একটি সুবাতাস। আগামী ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে যাচ্ছে, নির্বাচনের জন্য এটি একটি গ্রিন সিগনাল।”
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনী ঢাকা রেঞ্জের উপমহাপরিচালক মো.
ঢাকা/কাওছার/মেহেদী
উৎস: Risingbd
কীওয়ার্ড: চ কর চ কর সদস য আনস র
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে