বিদেশি বিনিয়োগ হিসাব খোলার তথ্য জানানোর শর্ত শিথিল
Published: 1st, October 2025 GMT
বিদেশি বিনিয়োগ হিসাব খোলার তথ্য জানানোর শর্ত শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের হিসাব খোলার পর তাৎক্ষণিক সেই তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে হবে না। এতে ব্যাংকগুলো এসব হিসাব খোলার বিষয়ে আগ্রহী হবে বলে আশা করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকে নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অনাবাসী টাকা হিসাব (এনআরটিএ) ও বিদেশি বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত অস্থায়ী বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবের (এফসি) রিপোর্টিং প্রয়োজনীয়তা শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলোকে এখন থেকে এনআরটিএ ও এফসি অস্থায়ী হিসাব খোলার সময় তাৎক্ষণিক জানাতে হবে না। এর পরিবর্তে অনুমোদিত ডিলারদের নগদায়ন (এনক্যাশমেন্ট) সার্টিফিকেট, অনলাইন ট্রানজেকশন আইডি, এনআরটিএ বা এফসি অস্থায়ী হিসাবের বিবরণী ও লেনদেন হয়, এমন স্থায়ী হিসাবের বিবরণী ১৪ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে হবে।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, বিদেশি তহবিল স্থানীয় মুদ্রায় রূপান্তর করা যাবে অথবা সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য বৈদেশিক মুদ্রায় রাখা যেতে পারে। বিদেশি বিনিয়োগের তহবিল যদি দেশীয় মুদ্রায় রূপান্তর করা হয়, তবে বিনিয়োগকারীরা অনলাইনে ‘ফরম–সি’ জমা দিতে পারবেন এবং কোম্পানি গঠনের ১৪ দিনের মধ্যে নির্দিষ্ট নথিতে স্বাক্ষর করতে হবে।
এতে আরও বলা হয়েছে, যদি কোনো কারণে প্রস্তাবিত বিনিয়োগ দেশে নিবন্ধিত না হয়, তবে প্রয়োজনীয় খরচ মেটানোর পরে হিসাবের স্থিতি বিদেশে নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন হবে না।
.উৎস: Prothomalo
এছাড়াও পড়ুন:
বিদেশি বিনিয়োগ হিসাব খোলার তথ্য জানানোর শর্ত শিথিল
বিদেশি বিনিয়োগ হিসাব খোলার তথ্য জানানোর শর্ত শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর ফলে বিনিয়োগকারীদের হিসাব খোলার পর তাৎক্ষণিক সেই তথ্য কেন্দ্রীয় ব্যাংককে জানাতে হবে না। এতে ব্যাংকগুলো এসব হিসাব খোলার বিষয়ে আগ্রহী হবে বলে আশা করছেন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা। গতকাল মঙ্গলবার এক প্রজ্ঞাপনে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
বিদেশি বিনিয়োগ আকর্ষণ করতে অন্তর্বর্তী সরকার শুরু থেকে নানা উদ্যোগ নিয়েছে। এর ধারাবাহিকতায় কেন্দ্রীয় ব্যাংক এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, অনাবাসী টাকা হিসাব (এনআরটিএ) ও বিদেশি বিনিয়োগের জন্য ব্যবহৃত অস্থায়ী বৈদেশিক মুদ্রা হিসাবের (এফসি) রিপোর্টিং প্রয়োজনীয়তা শিথিল করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। ব্যাংকগুলোকে এখন থেকে এনআরটিএ ও এফসি অস্থায়ী হিসাব খোলার সময় তাৎক্ষণিক জানাতে হবে না। এর পরিবর্তে অনুমোদিত ডিলারদের নগদায়ন (এনক্যাশমেন্ট) সার্টিফিকেট, অনলাইন ট্রানজেকশন আইডি, এনআরটিএ বা এফসি অস্থায়ী হিসাবের বিবরণী ও লেনদেন হয়, এমন স্থায়ী হিসাবের বিবরণী ১৪ দিনের মধ্যে বাংলাদেশ ব্যাংককে জানাতে হবে।
নতুন নিয়ম অনুযায়ী, বিদেশি তহবিল স্থানীয় মুদ্রায় রূপান্তর করা যাবে অথবা সর্বোচ্চ এক বছরের জন্য বৈদেশিক মুদ্রায় রাখা যেতে পারে। বিদেশি বিনিয়োগের তহবিল যদি দেশীয় মুদ্রায় রূপান্তর করা হয়, তবে বিনিয়োগকারীরা অনলাইনে ‘ফরম–সি’ জমা দিতে পারবেন এবং কোম্পানি গঠনের ১৪ দিনের মধ্যে নির্দিষ্ট নথিতে স্বাক্ষর করতে হবে।
এতে আরও বলা হয়েছে, যদি কোনো কারণে প্রস্তাবিত বিনিয়োগ দেশে নিবন্ধিত না হয়, তবে প্রয়োজনীয় খরচ মেটানোর পরে হিসাবের স্থিতি বিদেশে নিতে পারবেন। এ ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন প্রয়োজন হবে না।