বন্দরে মেলার নামে জুয়া,মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজীসহ নানা অপকর্মের নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগ উঠেছে ২২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শিবু দাসের বিরুদ্ধে।

হিন্দু সম্প্রদায়ের দূর্গোৎসবের দোহাই দিয়ে লেজারার্স পূজা উদযাপন কমিটির ব্যানারে শিবু চন্দ্র দাস বন্দরের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী সরকারি জায়গা দখল করে প্রায় অর্ধ শতাধিক দোকান-পাট বসিয়ে এসব অপকর্ম পরিচালনা করছে বলে ওই অভিযোগে প্রকাশ।

প্রশাসনের স্থানীয় পর্যায়ের কতিপয় অসাধু সদস্য ও গুটি কয়েক রাজনৈতিক কর্মীকে ম্যানেজ করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা চাঁদা হাতিয়ে নিচ্ছে কথিত মেলা আয়োজক কমিটি। বিষয়টি মন্ডপ ও টহলের দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশের গোচরে এলেও রহস্যজনক কারণে তারা নিরব ভূমিকা পালণ করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জনৈক দর্শনার্থী জানান, মেলার আয়োজক কমিটির লোকজন দোকানীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক ৭শ’ থেকে ১হাজার করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। কেউ তাদের দাবিকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তার দোকান বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে।

প্রকাশ্যে তারা চাঁদা উঠাচ্ছে। তাদের ক্যাডার বাহিনীর কারণে কেউ প্রতিবাদ করতে পারছে না। একই শর্তে অপরাপর দর্শনার্থী জানান,তারা ফ্যাস্টুন ব্যানারে বড় বড় নেতাদের ছবি ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে স্ট্যানবাজি করছে।

প্রশাসনের লোকজন এসব দেখেও কোন কিছু বলছে না। এসব মেলার কারণে বন্দরের খেটে খাওয়া তরুন যুবকরা জুয়ার ও নেশার আসরে ঝুকে পড়ছে।

এ ছাড়াও মেলা আয়োজন করার কারনে বন্দর ১নং খেয়াঘাট ও ময়মনসিংহ পট্টি সড়কে র্তীব্র যানযট সহ উৎশৃংখল যুবকদের আনাগোনা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিষয়টি প্রশাসনের উর্দ্ধতন মহলের নজর দেয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে সচেতন মহল ।  
 

.

উৎস: Narayanganj Times

কীওয়ার্ড: ন র য়ণগঞ জ

এছাড়াও পড়ুন:

বন্দরে মেলার নামে চলছে  জুয়া  ও মাদক ব্যবসা  

বন্দরে মেলার নামে জুয়া,মাদক ব্যবসা ও চাঁদাবাজীসহ নানা অপকর্মের নেতৃত্ব দেয়ার অভিযোগ উঠেছে ২২নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি শিবু দাসের বিরুদ্ধে।

হিন্দু সম্প্রদায়ের দূর্গোৎসবের দোহাই দিয়ে লেজারার্স পূজা উদযাপন কমিটির ব্যানারে শিবু চন্দ্র দাস বন্দরের শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী সরকারি জায়গা দখল করে প্রায় অর্ধ শতাধিক দোকান-পাট বসিয়ে এসব অপকর্ম পরিচালনা করছে বলে ওই অভিযোগে প্রকাশ।

প্রশাসনের স্থানীয় পর্যায়ের কতিপয় অসাধু সদস্য ও গুটি কয়েক রাজনৈতিক কর্মীকে ম্যানেজ করে প্রতিদিন হাজার হাজার টাকা চাঁদা হাতিয়ে নিচ্ছে কথিত মেলা আয়োজক কমিটি। বিষয়টি মন্ডপ ও টহলের দায়িত্বপ্রাপ্ত পুলিশের গোচরে এলেও রহস্যজনক কারণে তারা নিরব ভূমিকা পালণ করছে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে জনৈক দর্শনার্থী জানান, মেলার আয়োজক কমিটির লোকজন দোকানীদের কাছ থেকে জোরপূর্বক ৭শ’ থেকে ১হাজার করে টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। কেউ তাদের দাবিকৃত চাঁদা দিতে অস্বীকৃতি জানালে তার দোকান বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে।

প্রকাশ্যে তারা চাঁদা উঠাচ্ছে। তাদের ক্যাডার বাহিনীর কারণে কেউ প্রতিবাদ করতে পারছে না। একই শর্তে অপরাপর দর্শনার্থী জানান,তারা ফ্যাস্টুন ব্যানারে বড় বড় নেতাদের ছবি ব্যবহার করে সাধারণ মানুষের সঙ্গে স্ট্যানবাজি করছে।

প্রশাসনের লোকজন এসব দেখেও কোন কিছু বলছে না। এসব মেলার কারণে বন্দরের খেটে খাওয়া তরুন যুবকরা জুয়ার ও নেশার আসরে ঝুকে পড়ছে।

এ ছাড়াও মেলা আয়োজন করার কারনে বন্দর ১নং খেয়াঘাট ও ময়মনসিংহ পট্টি সড়কে র্তীব্র যানযট সহ উৎশৃংখল যুবকদের আনাগোনা ব্যাপক ভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে।

বিষয়টি প্রশাসনের উর্দ্ধতন মহলের নজর দেয়া প্রয়োজন বলে মনে করছে সচেতন মহল ।  
 

সম্পর্কিত নিবন্ধ