হ্যাটট্রিকে এমবাপ্পের ‘৬০’, চ্যাম্পিয়নস লিগে সবচেয়ে বেশি হ্যাটট্রিক কোন দলের
Published: 1st, October 2025 GMT
চ্যাম্পিয়নস লিগে গতকাল রাতে কাজাখস্তানের ক্লাব কাইরাতের মাঠে ৫-০ গোলের বড় জয় পায় রিয়াল মাদ্রিদ। হ্যাটট্রিক করেন রিয়াল তারকা কিলিয়ান এমবাপ্পে। চ্যাম্পিয়নস লিগে রিয়ালের হয়ে এটা তাঁর দ্বিতীয় হ্যাটট্রিক। গত মৌসুমে ম্যানচেস্টার বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেন রিয়ালের হয়ে।
মাদ্রিদের ক্লাবটিতে যোগ দেওয়ার আগে এই প্রতিযোগিতায় পিএসজির হয়েও দুটি হ্যাটট্রিক করেন এমবাপ্পে। ২০১৯ সালে বেলজিয়ান ক্লাব ব্রুগে এবং ২০২১ সালে বার্সেলোনার বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেন এই ফরাসি তারকা। কাইরাতের মাঠে জয়ের পর এমবাপ্পে বলেন, ‘আরও গোল করতে পারতেন।’ চ্যাম্পিয়নস লিগে এ নিয়ে ৮৯ ম্যাচে মোট ৬০ গোল করলেন এমবাপ্পে। রোনালদো নাজারিও, করিম বেনজেমা ও ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোর পর রিয়ালের চতুর্থ খেলোয়াড় হিসেবে চ্যাম্পিয়নস লিগে প্রতিপক্ষের মাঠে হ্যাটট্রিক করলেন এমবাপ্পে।
চ্যাম্পিয়নস লিগের গ্রুপ পর্বে এবারই প্রথম খেলতে আসা দলটির বিপক্ষে প্রথমার্ধের ২৫ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করেন এমবাপ্পে। বিরতির পর ৫২ ও ৭৩ মিনিটে করেন আরও দুই গোল। জয়ের পর ‘মুভিস্টার’কে এমবাপ্পে বলেন, ‘আমার মতো খেলোয়াড় পাঁচটি সুযোগ পেলে পাঁচটি গোলই করা উচিত। আজ (গতকাল রাতে) তিনটি করেছি, সেটা ভালোই। কিন্তু আরও গোল করতে পারতাম। গোল করতে আরও নিখুঁত হওয়ার চেষ্টা করব।’
রিয়াল কোচ জাবি আলোনসোও মনে করেন, ম্যাচে আরও গোল করতে পারত তাঁর দল। জয়ের পর আলোনসো বলেন, ‘এই ফরম্যাটে গোলের সুযোগ পেলে সেটা করতে ব্যর্থ হওয়া যাবে না। আরও গোল করতে পারতাম আমরা। কিন্তু আজকের মতো মিশন শেষ হয়েছে।’
প্রথম আলো গ্রাফিকস.উৎস: Prothomalo
কীওয়ার্ড: চ য ম প য়নস ল গ আরও গ ল করত ন এমব প প
এছাড়াও পড়ুন:
আজ মুক্তি পাচ্ছে নতুন দুই সিনেমা, হলে আছে আরও ৭ সিনেমা
কুয়াকাটায় একদল ব্যাচেলর
করোনার সময় দীর্ঘদিন ঘরবন্দী ছিল মানুষ। বিধিনিষেধ শিথিল করা হলে কুয়াকাটায় ঘুরতে যায় একদল ব্যাচেলর। সেখানে নারীদের একটি দলের সঙ্গে তাদের দেখা হয়ে যায়। তাদের কেন্দ্র করেই রোমান্টিক, কমেডি ও থ্রিলারের মিশেলে তৈরি হয়েছে নাসিম সাহনিকের ‘ব্যাচেলর ইন ট্রিপ।’
সিনেমাটির শুটিং শুরু হয় ২০২২ সালের শেষ দিকে। প্রথম লটে এক সপ্তাহের মতো শুটিং করার কথা থাকলেও বাজেটের সমস্যায় দুই দিন পর শুটিং টিমকে রেখেই ঢাকায় চলে গেছেন পরিচালক—এমন একটা অভিযোগ সে সময় এনেছিলেন সিনেমার নায়িকা শিরিন শিলা। পরে তিনি আরও জানান, নায়ক-নায়িকাসহ শিল্পীদের থাকা, খাওয়া—সবকিছুতেই অব্যবস্থাপনা ছিল। এতে ইউনিটে অসন্তোষ তৈরি হয়। সে সময় কলাকুশলীরা ধরেই নিয়েছিলেন, এ সিনেমার শুটিং আর হবে না। দ্বন্দ্ব মিটিয়ে পরের বছর শেষ হয় শুটিং। ডাবিং ও পোস্টের কাজ শেষ করতে লেগে যায় আরও এক বছর।
সিনেমায় জুটি হয়েছেন শিরিন শিলা ও কায়েস আরজু। ছবি: কায়েসের সৌজন্যে